বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পের সবচেয়ে বড় দাতা সংস্থা হলো বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংক ছাড়াও আরো অনেক দাতা সংস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে বাস্তবায়ন হয়েছে অনেক বড় বড় প্রকল্প। বাস্তবায়নাধীন ও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে অসংখ্য কর্মসূচি। তবে এ দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে তাদের অংশগ্রহণ একেবারে নিঃস্বার্থ নয়। যতটা না তারা আমাদের সহযোগিতা করছে, তার কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই নিজেদের ও বড় প্রভুদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন সফল করতে এবং ছোট দেশগুলোর উপর ছড়ি ঘোরাতে। পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকসহ কয়েকটি দাতা সংস্থার সাথে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি হলেও কথিত দুর্নীতির অভিযোগে বিশ্বব্যাংক ও স্বার্থবাদীগোষ্ঠীরা পরিস্থিতি জটিল করে তুললে পদ্মা সেতু নির্মাণ অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে। এক পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণে এক যুগান্তকারী সাহসী সিদ্ধান্ত নেয়।
জেগে উঠে দেশপ্রেম এবং ২০১৪ সালে নির্মাণ কাজ সূচনার দ্বারা নিভে যাওয়া প্রদীপ জ্বলতে শুরু করে। বর্তমানে পদ্ম সেতুর সার্বিক কাজের প্রায় ৫৫ শতাংশ সমাপ্ত হয়েছে এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২২ সালের মধ্যেই যানবাহন চলাচলের জন্য এ সেতু খুলে দেয়া সম্ভব হবে। পদ্মা সেতু নির্মাণে দাতাদের প্রত্যক্ষ কোনো ভূমিকা নেই। বরং এ প্রকল্প থেকে নিজেদেরকে গুটিয়ে নিয়ে বাংলাদেশের জন্য সাপের বর হয়। এটি একদিকে যেমন বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে, তেমনি পরনির্ভরশীলতা থেকে বেরিয়ে এসে নিজেদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে এগিয়ে যাওয়ার সাহসও জন্ম দিবে।
পদ্মাসেতুর কাঠামো : প্রস্তুাবিত পদ্মাসেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৬.১৫কি.মি.। সেতুটি নির্মিত হলে এটিই হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম সড়ক সেতু। সেতুটির একটি অন্যতম চমক হলো সেতুটি হবে দোতলা বিশিষ্ট। এর দোতলায় থাকবে সড়কপথ এবং নিচতলায় থাকবে রেলপথ। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিয়া পয়েন্টে পদ্মাসেতু নির্মিত হচ্ছে। এ সেতু মাদারীপুর জেলার সাথে মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুর জেলাকে সংযুক্ত করার পাশাপাশি পূর্বাঞ্চলের সাথে সমগ্র দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সংযোগ সাধন করবে। এর ২৬৮টি পাইল ও ৪টি রেল থাকবে। আয়ুষ্কাল হবে ১০০ বছর।
পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া : পদ্মাসেতু একটি স্বপ্নের নাম। ১৯টি জেলার সরাসরি ঢাকার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হবে এ পদ্মা সেতু। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে যাবে ১ শতাংশের বেশি। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কোটি মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল পদ্মার উপরে একটি সেতু নির্মাণের। বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্ব ও বৈদেশিক সহায়তায় পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার বিষয় যখন চূড়ান্ত তখনই স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে বাধ সাধে আন্তর্জাতিক চক্র। বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগ আনলে বিশ্বব্যাংকের সাথে অন্য দাতা সংস্থাগুলো ২০১২ সালের ২৯ জুন পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়। ফলে বাংলাদেশে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনার ঝড়। অনেকেই ভাবতে থাকে পদ্মা সেতু নির্মাণের স্বপ্ন বুঝি মুখ থুবড়ে পড়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু নির্মাণে অনঢ় থাকায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় নিজস্ব অর্থায়নেই পদ্মা সেতু নির্মাণের। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে এ সাহসী সিদ্ধান্তগ্রহণের মাধ্যমে ২০১৪ সালের প্রথম দিকেই পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে যায়। নভেম্বর থেকে শুরু হয় পদ্মার সেতুর মূল অংশের কাজ। নিম্নোক্ত উপায়ে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলেছে।
১. পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজকে প্যাকেজে বিভক্ত : দ্রুত নির্মাণ ও শৃঙ্খলাজনিত কারণে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজকে ছয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি হলো ভৌতজনিত এবং একটি তদারকি পরামর্শ সঙক্রান্ত। ভৌতজনিত অংশগুলো হলো :
ক. মূল সেতু : পদ্মা সেতুর মূল অংশ নির্মাণের জন্য চীনের ‘চায়না মেজর ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন লিমিটেড’-এর সাথে ২০১৪ সালের জুনে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। একই বছরের নভেম্বর মাসে কাজ শুরুর আদেশ পায়। মূল সেতুটি নির্মাণে বরাদ্দের পরিমাণ ১২১৩৩.৩৩ কোটি টাকা। অনুমতি লাভের পরপরই কোম্পানিটি কাজ শুরু করে দেয়। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী জানুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত মূল সেতুর ৭৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং সম্পূর্ণ কাজ শেষ হবে ২০২২ সাল নাগাদ।
খ. নদীশাসন : নদীশাসনের জন্য চীনেরই আরেকটি প্রতিষ্ঠান ‘চীনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড’-এর সাথে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নদীশাসনের জন্য ব্যয় ধরা হয় ৮৭০৭.৮১ কোটি টাকা। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে কাজ শুরু করে জানুয়ারি২০১৯ পর্যন্ত নদীশাসনের কাজ ৬১ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
গ. জাজিরা সংযোগ সড়ক : পদ্মা সেতুর সাথে ১০কি.মি. দীর্ঘ জাজিরা সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রায় ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে।
ঘ. মাওয়া সংযোগ সড়ক : ১.৫কি.মি. দীর্ঘবিশিষ্ট মাওয়া সংযোগ সড়কের নির্মাণ কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ১৯৩ কোটি টাকা বরাদ্দের এ প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে।
ঙ. অন্যান্য অবকাঠামো : অন্যান্য অবকাঠামোর মধ্যে রয়েছে সার্ভিস এরিয়া-২, পুনর্বাসন, পরিবেশ, ভূমি অধিগ্রহণ, ইঞ্জিনিয়ারিং সাপোর্ট প্রভৃতি। যার প্রত্যেকটির অগ্রগতির হার সন্তোষজনক। মুন্সিগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর এ তিন জেলা থেকে ১ হাজার ৪২২ হেক্টর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। পুনর্বাসনের জন্য ২ হাজার ৫৯২টি প্লটের মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রায় সবগুলো প্লট ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে হস্তান্তর হয়েছে। পরিবেশ কার্যক্রমের আওতায় সেতুর উভয় পাশে রোপন করা হয়েছে ৫৫,১৫০টি চারা গাছ।
চ. তদারকি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান : তদারকির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে দুটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান দুটি হলো দক্ষিণ কোরিয়ার কোরিয়ান এক্সপ্রেসওয়ে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের অগ্রগতি বিষয়ে প্রকল্প বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রধান ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, নির্মাণ পর্যায়ে কারিগরি জটিল বিষয় আসতে পারে। তবে সবকিছুই ঠিকমতো এগোচ্ছে। কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ হবে বলে আশা করা যায়।
২. পদ্মা সেতুর অর্থায়ন ও কারিগরি বিষয় : পদ্মা সেতুর কারিগরি বিষয়ে কয়েকটি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বিদেশী কোম্পানিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সেতু নির্মাণের সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো নদীতে পাইল বসানো। ইতোমধ্যেই চীনে পাইল তৈরি করা হয়েছে এবং জার্মানিতে তৈরি করা হয়েছে ৩ হাজার টন ওজনের হাইড্রোলিক হ্যামার, যা দিয়ে ১২০ মিটার মাটির গভীর পাইলগুলোকে বসানো হবে। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে মূল সেতুর কাজ শুরু হয়।
অন্যদিকে পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রধান বিষয়টি হলো অর্থায়ন। এ সেতু নির্মাণে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। যার ৭০ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রায় সংঘটিত হবে। বাংলাদেশের এত বৈদেশিক মুদ্রা খরচের সামর্থ্য নেই এ ভাবনায় বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য দাতা সংস্থাগুলোর সাথে অর্থায়ন নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে অর্থায়নে বিশ্বব্যাংকের নেতৃত্বে সংস্থাগুলো চুক্তি বাতিল করলে পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে টানাপোড়োন শুরু হয়। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের সাহসী উদ্যোগ ‘নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ’ পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বপ্নকে জিইয়ে রাখে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে ২.১ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন পড়বে। বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভের পরিমাণ ২৬ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। তাছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রতিবছর ১৫ বিলিয়নের বেশি।
চার বছরে ২.১ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংক অনায়াসেই অর্থনীতির কোনোরূপ ক্ষতিছাড়া ব্যবস্থা করতে পারবে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমানের এমন আশ্বাসে শুরু হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো নির্মাণের পথচলা। অগ্রণী ব্যাংককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে যখন যত ডলার লাগবে বাংলাদেশ ব্যাংককে যেন সময়মত অবহিত করা হয়। এভাবেই পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থায়নের সমস্যাটির সমাধান হয় এবং বাংলাদেশ শুরু করে বিদেশীদের সাহায্য ছাড়া নিজস্ব উদ্যোগে এবং নিজেদের সামর্থ্যবলে বাংলাদেশের অহংকার ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পের’ নির্মাণ কাজ।
পদ্মা সেতু নির্মাণের সর্বশেষ পরিস্থিতি : পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে কাঙ্ক্ষিত গতিতে। এমনকি দেশে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থাও কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি এ প্রকল্পের অগ্রযাত্রায়। ২০২২ সালে পদ্মা সেতুতে যানবাহন চলাচলের লক্ষ্য নিয়ে দ্রুতগতিতে চলছে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ। মূল সেতু, নদীশাসন, সংযোগ সড়কসহ প্রকল্পের সার্বিক কাজের ৬১ শতাংশ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ২০১৪ সালের নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে মূল সেতুর কাজ এবং ২০১৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ৭৩ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। ঠিকাদারের নিজস্ব স্থাপনা, অফিস ল্যাবরেটরি, ওয়ার্কশেড, শ্রমিকদের থাকার স্থান এবং জেটি নির্মাণের কাজও চলছে সমান গতিতে। টেস্ট পাইলিংয়ের স্টিল ফেব্রিকেশনের কাজ চলছে ওয়ার্কশপে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের জাজিরা অংশে সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজ চলছে দ্রুততার সাথে। ২০১৭ সালের মধ্যেই সংযোগ সড়কের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এগিয়ে চলছে নদীশাসনের কাজ যা শীঘ্রই শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পের জন্য ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কাজও চলছে সমানতালে। এ পর্যন্ত পুনর্বাসনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৮০ ভাগ। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ পদ্মাসেতুর জাজিরা পয়েন্টে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পায়ারের স্প্যানের ওপর বসানো হয় স্টিল স্ট্রাকচার। ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ পদ্মাসেতু নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার ১ বছর ৯ মাস পর প্রথম দৃশ্যমান হলো সেতুর মূল কাঠামো। ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত পদ্মা সেতুর ৮টি স্প্যান বসানো হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয় কল্পিত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে। সেখানে প্রকল্পের জন্য কোনো টাকাই তারা বরাদ্দ দেয়নি, সেখানে দুর্নীতির পরিকল্পনা করা হচ্ছে এমন যুক্তি তুলে তাদের সরে যাওয়া ছিল জাতির জন্য এক বিড়ম্বনার ঘটনা। সরকার নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়ার পর তা যথাসময়ে বাস্তবায়নকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে।
পরিশেষে বলা যায়, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ বাংলাদেশ সরকারের সাহসী উদ্যোগ। এটি যেমন আমাদের সাহসিকতা ও সামর্থ্যের পরিচয় বহন করে, তেমনি পরনির্ভরশীলতার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসার এবং স্বাধীনভাবে প্রকল্প গ্রহণ করার সামর্থ্য ও ক্ষমতা প্রকাশ করে, যা পরবর্তীতে আরো বড় বড় প্রকল্প গ্রহণে ও স্বনির্ভর হতে বাংলাদেশকে সাহায্য করবে।
- Paragraph : Padma Bridge - eNS
- Paragraph : Padma Bridge - MAG
- তথ্যকোষ : স্বপ্নের পদ্মা সেতু
- সাধারণ জ্ঞান : পদ্মা সেতু - (Visit MAG)
- সাধারণ জ্ঞান : পদ্মা সেতু - (Visit eNS)
- Essay : The Padma Bridge : Dream on the Verse of Fulfilment
- Essay : Padma Bridge : Economic and Social Mutation
- রচনা : পদ্মা সেতু (১৪ পয়েন্ট, ১০০০+ শব্দ)
- Paragraph : Metro Rail in Bangladesh
- Email to friend informing about the Padma Bridge
- Letter to friend informing about the Padma Bridge
Thanks valo hoyeche
ReplyDeleteTnx for this....coz its helpful fpr us
ReplyDeleteit’s Very helpful thanksfor share this important essay
ReplyDeleteIt is very helpfull essay
ReplyDeletevery helpfull
ReplyDelete