মুক্তিবাহিনীর ফোর্স অধিনায়কগণ
নাম
|
অধিনায়কদের নাম
|
দায়িত্বকাল
|
সদর দফতর
|
`জেড’ ফোর্স
|
লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান
|
জুলাই-ডিসেম্বর
|
তেলডালা
|
`এস’ ফোর্স
|
লে. কর্নেল কে এম শফিউল্লাহ
|
সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর
|
আগরতলা
|
`কে’ ফোর্স
|
লে. কর্নেল খালেদ মোশাররফ
|
সেপ্টেম্বর-নভেম্বর
|
হাজামারা
|
মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টর ও কমান্ডার
সেক্টর-১
|
চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ফেনী নদী পর্যন্ত।
|
কমান্ডার
|
মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল-জুন)
|
মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)
|
|
সেক্টর-২
|
নোয়খালী, কুমিল্লা, আখাউড়া, ভৈরব এবং ঢাকা ও ফরিদপুর জেলার
অংশ বিশেষ।
|
কমান্ডার
|
মেজর খালেদ মোশাররফ
(এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)
|
মেজর হায়দার (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)
|
|
সেক্টর-৩
|
আখাউড়া ভৈরব রেল লাইন থেকে পূর্ব দিকে কুমিল্লা জেলা,
হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ও ঢাকা জেলার অংশ বিশেষ।
|
কমান্ডার
|
মেজার শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্ব)
|
মেজর নুরুজ্জামান (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)
|
|
সেক্টর-৪
|
সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল, খোয়াই, শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন
কেকে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট ডাইউকি সড়ক।
|
কমান্ডার
|
মেজর সি. আর. দত্ত।
|
সেক্টর-৫
|
সিলেট জেলার পশ্চিম এলাকা এবং সিলেট ডাইউকি সড়ক থেকে সুনামগঞ্জ
এবং বৃহত্তম ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
|
কমান্ডার
|
মেজর মীর শওকত আলী।
|
সেক্টর-৬
|
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী অঞ্চল ব্যতীত সমগ্র রংপুর জেলা
ও ঠাকুরগাঁও।
|
কমান্ডার
|
উইং কমান্ডার বাশার।
|
সেক্টর-৭
|
সমগ্র রাজশাহী, ঠাকুরগাঁও ছাড়া দিনাজপুরের অবশিষ্টাংশ
এবং ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা ব্যতীত সমগ্র পাবনা ও বগুড়া জেলা।
|
কমান্ডার
|
মেজর কাজী নুরুজ্জামান।
|
সেক্টর-৮
|
সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা ফরিদপুরের অংশ বিশেষ এবং দৌলতপুর
সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত পর্যন্ত খুলনা জেলার এলাকা।
|
সেক্টর-৯
|
সাতক্ষীরা দৌলতপুর সড়কসহ খুলনা জেলার সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল
এবং বৃহত্তর বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা।
|
কমান্ডার
|
মেজর আবদুল জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর
পর্যন্ত), এম. এ. মঞ্জুর (অতিরিক্ত দায়িত্ব)
|
সেক্টর-৯
|
সাতক্ষীরা দৌলতপুর সড়কসহ খুলনা জেলার সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল
এবং বৃহত্তর বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা।
|
কমান্ডার
|
মেজর আবদুল জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর
পর্যন্ত), এম. এ. মঞ্জুর (অতিরিক্ত দায়িত্ব)
|
সেক্টর-১০
|
অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল চট্টগ্রাম ও চালনা।
|
কমান্ডার
|
মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং
প্রাপ্ত নৌ-কমান্ডারগণ। নিয়মিত কোন সেক্টর কমান্ডার ছিল না।
|
সেক্টর-১১
|
কিশোরগঞ্জ ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ অঞ্চল।
|
কমান্ডার
|
মেজর আবু তাহের (এপ্রিল-নভেম্বর)
|
ফ্লাইট লেঃ এম হামিদুল্লাহ
(নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত)।
|
মুক্তিযুদ্ধে সাব-সেক্টরসমূহ
মোট সাব সেক্টর
: ৬৪টি।
১নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টর – হরিনা।
|
সাব-সেক্টর
|
৫টি (ঋষি মুখ, শ্রীনগর,
নুঘাট, তবলছড়ি এবং ডিমাগিরী)।
|
২নং সেক্টর
|
সাব-সেক্টর- ৬টি (গঙ্গাসাগর, কসবা ও আখাউড়া, মন্দভাব,
শালদা নদী, মতিনগর নির্ভয়পুর এবং রাজনগর)।
|
৩নং সেক্টর
|
সাব-সেক্টর-১০টি (আশ্রমবাড়ী,
বাঘাইবাড়ি, হাতকাটা, সিমলা, পহ্বটী, মনতলা, বিজয়নগর, কালাছড়া, কলকলিয়া এবং বামুটিয়া।
|
৪নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টর- করিমগঞ্জ (প্রথমে), কাসিমপুর (পরে)।
|
সাব-সেক্টর
|
৬টি (জামালপুর, বড়পুঞ্জী,
আমরাসিদ, কুকিতল, কৈলাশ শহর এবং কমলপুর।)
|
৫নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টর : বাঁশতলা।
|
সাব-সেক্টর
|
৬টি (মুক্তাপুর, ডাউকি,
শেলা, ভোরাগঞ্জ, বালাট এবং বড়ছড়া)।
|
৬নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টর-বুড়ীমারি (পাটগ্রামের নিকট)।
|
সাব-সেক্টর
|
৫টি (ভজনপুর, পাটগ্রাম,
সাহেবহঞ্জ, মোগলহাট এবং চিলহাটি)।
|
৭নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টর- তরঙ্গপুর
|
সাব-সেক্টর
|
৮টি (মালন, তপন, মেহেদীপুর,
হামজাপুর, আঙ্গিনাবাদ, শেখপাড়া, ঠোকরাবাড়ি এবং লালগোলা)।
|
৮নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টার – নোপোল (হেড কোয়ার্টারের এটা বিরাট অংশ
ছিল ভারতের কল্যাণী শহরে)।
|
সাব-সেক্টর
|
৭টি (বয়রা, হাকিমপুর,
ভোমরা, লালবাজার, বানপুর, বেনাপোল এবং শিকারপুর)।
|
৯নং সেক্টর
|
সাব-সেক্টর-৩টি (টাকি, হিঙ্গলগঞ্জ ও শমসের নগর)।
|
১০নং সেক্টর
|
নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে
এ সেক্টর গঠিত হয়। এ সেক্টরে নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডর ছিল না। কোনো হেড কোয়ার্টার
এবং সাব-সেক্টরও ছিল না।
|
১১নং সেক্টর
|
হেড কোয়ার্টার- মহেন্দ্রগঞ্জ
|
সাব-সেক্টর
|
৮টি (মানকারচর, মহেন্দগঞ্জ,
পুরাখাসিয়া, ঢালু, রংরা, শিববাড়ি, বাগমারা এবং মহেশখোলা)।
|