সুলতানী আমল/ মুসলিম রাজত্ব
কোন শতকে বাংলায় মুসলিম আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়? – ত্রয়োদশ শতকে।
সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত বার? – ১৭ বার।
সুলতাল মাহমুদ কোন সালে ভারত আক্রমন করেন? – ১০০০ সালে।
সুলতান মাহমুদ কে ছিলেন? – গজনীর অধিপতি।
মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে কোন যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়? – তরাইনের প্রথম যুদ্ধ।
পরিব্রাজক ইবনে বতুতা কার সময়ে দিল্লীতে আসেন? – মুহাম্মদ বিন তুঘলক।
ইবনে বতুতা কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন? – উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।
পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে পরিচিতি ছিল? – বাংলা।
দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম মুসলমান নারী কে? – সুলতানা রাজিয়া।
সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন? – মহা কবি ফেরদৌসি।
নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ আল বিরুনী কার রাজ সভায় কর্মরত ছিলেন? – সুলতান মাহমুদের।
ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে ‘ধনসম্পদপূণ নরক’ বা ‘দোযখপুর নিয়ামত’ বলেন? – সম্পদের প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।
বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে বতুতার কোন গ্রন্থে? – ‘কিতাবুল রেহালা’।
সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের কারণ কি ছিল ? – ধনসম্পদ লুট করার জন্য।
দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন কে? – মুহম্মদ বিন তুঘলক।
ভারতে কে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য বিন্তার করেন? – মুহাম্মদ ঘুরী।
ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে? – কুতুবউদ্দিন আইবেক।
কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন কবে? – ১২১০ সালে।
কোন সুলতান ‘সুলতানই আজম’ খেতাবে ভুষিত হন? – সুলতান ইলতুৎমিশ।
দিল্লীর কুতুব মিনার কে নির্মান করেন? – সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।
মুহমদ বিন তুঘলক (উলুখ খান) কোন সালে দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয়? – ১৩২৫ সালে।
ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন কবে? – ১৫১৭ সালে।
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়? – ১৫২৬ সালে।
পানি পথের প্রথম য্দ্ধু কার কার মধ্যে সংঘঠিত হয়? – ইব্রাহিম লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।
কাকে ‘শাহ-ই- বাঙাল’ উপাধিতে ভুষিত করা হয় ? – সমগ্র বাংলার প্রথম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।
বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান কে ছিলেন? – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ।
নাসিরউদ্দিন মাহমুদ কবে বাংলার সিংহাসনে বসেন? – ১৪৪২ সালে।
কে জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন? – রাজা গণেশের ছেলে যদু সেন।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত হয়? – পরাগল খান ও ছুটি খান।
কোন মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার অধিপতি হন ? – ইলিয়াস শাহ।
মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা মসজিদ কে নির্মান করেন? – সিকান্দার শাহ।
গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ নির্মান করেন কে ? – নসরত শাহ।
উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা পূর্ব বাংলায় কার আমলে এসেছিলেন ? – মুহম্মদ বিন তুঘলক।
কার শাসনামলে পীর খানজাহান আলী খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন ? – নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।
বাংলার কোন শাসনকর্তার সময় হযরত শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন? – সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল কোথায় ? – একডালা।
সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য ব্যবহার করত ? – রৌপ্য মুদ্রা।
কোন বিজেতা অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া আক্রমন করেন ? – বখতিয়ার খলজি।
বখতিয়ার খলজি কোন স্থানে মৃত্যুবরন করেন ? – দেবকোটে।
কতজন সৈন্য নিয়ে বখতিয়ার খলজি বাংলাদেশ জয় করেন ? – ১৭ জন।
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী কবে নদীয়া আক্রমন করে? – ১২০৪ খ্রিঃ।
কোন শতকে বাংলায় মুসলিম আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হয়? – ত্রয়োদশ শতকে।
সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত বার? – ১৭ বার।
সুলতাল মাহমুদ কোন সালে ভারত আক্রমন করেন? – ১০০০ সালে।
সুলতান মাহমুদ কে ছিলেন? – গজনীর অধিপতি।
মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে কোন যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়? – তরাইনের প্রথম যুদ্ধ।
পরিব্রাজক ইবনে বতুতা কার সময়ে দিল্লীতে আসেন? – মুহাম্মদ বিন তুঘলক।
ইবনে বতুতা কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন? – উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।
পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে পরিচিতি ছিল? – বাংলা।
দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম মুসলমান নারী কে? – সুলতানা রাজিয়া।
সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন? – মহা কবি ফেরদৌসি।
নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ আল বিরুনী কার রাজ সভায় কর্মরত ছিলেন? – সুলতান মাহমুদের।
ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে ‘ধনসম্পদপূণ নরক’ বা ‘দোযখপুর নিয়ামত’ বলেন? – সম্পদের প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।
বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে বতুতার কোন গ্রন্থে? – ‘কিতাবুল রেহালা’।
সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের কারণ কি ছিল ? – ধনসম্পদ লুট করার জন্য।
দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন কে? – মুহম্মদ বিন তুঘলক।
ভারতে কে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য বিন্তার করেন? – মুহাম্মদ ঘুরী।
ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে? – কুতুবউদ্দিন আইবেক।
কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন কবে? – ১২১০ সালে।
কোন সুলতান ‘সুলতানই আজম’ খেতাবে ভুষিত হন? – সুলতান ইলতুৎমিশ।
দিল্লীর কুতুব মিনার কে নির্মান করেন? – সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।
মুহমদ বিন তুঘলক (উলুখ খান) কোন সালে দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয়? – ১৩২৫ সালে।
ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন কবে? – ১৫১৭ সালে।
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়? – ১৫২৬ সালে।
পানি পথের প্রথম য্দ্ধু কার কার মধ্যে সংঘঠিত হয়? – ইব্রাহিম লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।
কাকে ‘শাহ-ই- বাঙাল’ উপাধিতে ভুষিত করা হয় ? – সমগ্র বাংলার প্রথম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।
বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান কে ছিলেন? – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ।
নাসিরউদ্দিন মাহমুদ কবে বাংলার সিংহাসনে বসেন? – ১৪৪২ সালে।
কে জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন? – রাজা গণেশের ছেলে যদু সেন।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত হয়? – পরাগল খান ও ছুটি খান।
কোন মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার অধিপতি হন ? – ইলিয়াস শাহ।
মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা মসজিদ কে নির্মান করেন? – সিকান্দার শাহ।
গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ নির্মান করেন কে ? – নসরত শাহ।
উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা পূর্ব বাংলায় কার আমলে এসেছিলেন ? – মুহম্মদ বিন তুঘলক।
কার শাসনামলে পীর খানজাহান আলী খুলনা অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন ? – নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।
বাংলার কোন শাসনকর্তার সময় হযরত শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন? – সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল কোথায় ? – একডালা।
সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য ব্যবহার করত ? – রৌপ্য মুদ্রা।
কোন বিজেতা অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া আক্রমন করেন ? – বখতিয়ার খলজি।
বখতিয়ার খলজি কোন স্থানে মৃত্যুবরন করেন ? – দেবকোটে।
কতজন সৈন্য নিয়ে বখতিয়ার খলজি বাংলাদেশ জয় করেন ? – ১৭ জন।