গম
গম গবেষণা কেন্দ্র কোথায়? – দিনাজপুর।
নতুন উদ্ভাবিত উচ্চফলণশীল গম বীজের নাম কী? – শতাব্দী।
তেলবীজ
কিরণী ডিএস-১ কী? – সূর্যমুখী তেলবীজের একটি উন্নত জাত।
দেশের প্রধান প্রধান তেলবীজগুলো কী কী? – সরিষা, চীনাবাদাম, তিল, সূর্যমুখী, সয়াবিন, তিসি, নারিকেল, বাজনা, পীতরাজ প্রভৃতি।
টি-৬ কী? – একটি তেলবীজ।
বাংলাদেশের কী পরিমাণ জমিতে সরিষঅ জন্মে? – সাড়ে ৫ লাখ একর।
তুলা
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের সদর দফতর কোথায়? – ফার্মগেট, ঢাকা।
তুলা উন্নয়ন বোর্ড কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন? – কৃষি মন্ত্রণালয়।
সিবি-১০ কী? – উন্নত জাতের তুলাবীজ।
বাংলাদেশের কোন জেলা তুলা চাষের জন্য উপযোগী? – যশোর জেলা।
‘রূপালী’ ও ‘ডেলফোজ’ কী? – দুটি উন্নতজাতের তুলা শস্য।
তামাক
‘সুমাত্রা’ ও ‘ম্যালিনা’ স্থান ছাড়া কোন জাতীয় শস্যের নাম? – তামাক জাতীয় শস্য।
রেশম
বাংলাদেশ রেশম গবেষণা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কোথায়? – রাজশাহী।
রেশম চাষকে কী বলা হয়? – সেরিকালচার।
রেশম পোকার বৈজ্ঞানিক নাম কী? – Bombyx mori.
সর্বপ্রথম কখন রেশম উদ্ভাবিত হয়? – আজ থেকে প্রায় ৪৫০০ বছর পূর্বে চীন দেশে প্রথম রেশম উদ্ভাবিত হয়।
রেশম পোকা বা মথ কী খেয়ে বেঁচে থাকে? – তুঁত গাছের পাতা।
ডাল
বাংলাদেশ ডাল গবেষণা কেন্দ্র কবে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৯৮৭ সালে।
হাপ্রো ছোলা কী? – BINA কর্তৃক উদ্ভাবিত ছোলা।
বিনামুগ-২ কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত ফসল? – বিনা।
আলু
‘ডায়মন্ড’, ‘কার্ডিনেল’, ‘কুফরী’ ও ‘সিন্দুরী’ কী? – উন্নত জাতের আলু।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আলু উৎপন্ন হয় কোন জেলায়? – মুন্সিগঞ্জ জেলায়।
কোন দেশ থেকে বাংলাদেশে আলু আনা হয়? – নেদারল্যান্ডস (পূর্বনাম হল্যান্ড)।
বাংলায় আলু চাষের বিস্তার লাভ করে কত সালে? – ১৭৭০ সালে।
কোন ব্রিটিশ গভর্ণরের উদ্যোগে বাংলায় আলু চাষের বিস্তার লাভ করে? – ওয়ারেন হেস্টিংস-এর উদ্যোগে।
দৈনিক মাথপিছু আলু খাওয়ার পরিমাণ কত গ্রাম? – ১১৩ গ্রাম।
বিএডিসি’রি কতটি হিমাগার আছে? – ১৬টি।
দেশের সমস্ত হিমাগারে আলুর ধারণক্ষমতা কত লক্ষ মেট্রিক টন? – ২০-২২ লক্ষ।
আলু বিশ্বের প্রধান কী ফসল? – কন্দাল ফসল।
ধান, গম ও ভুট্টার পর চতুর্থ বৃহত্তর খাদ্যশস্য কী? – আলু।
বিশ্বের প্রথম আলু জাদুঘর স্থাপিত হয়েছিল কত সালে? – ১৯৭৫ সালে।