বাংলাদেশের রপ্তানি দ্রব্য ও ক্রেতা দেশ
হিমায়িত খাদ্য : ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মধ্যপ্রাচ্য, ই.ইউ।
চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য : যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, কোরিয়া, ভারত, বেলজিয়াম, পোল্যান্ড।
চা : যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, ইতালি।
পাট ও পাটজাত দ্রব্য : ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরী।
কাগজ ও নিউজপ্রিন্ট : ভারত, পাকিস্তান, ইরাক, হাঙ্গেরী, পোল্যান্ড।
হস্তশিল্পজাত দ্রব্য : যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্য, ইতালি।
বাংলাদেশের প্রধান প্রধান আমদানি দ্রব্য
খনিজ তেল : মধ্যপ্রাচ্য ও যুক্তরাষ্ট্র।
পরিবহন যান ও যন্ত্রপাতি : জাপান, ভারত, ইতালি, ফ্রান্স ও জার্মানী।
কলকব্জা ও যন্ত্রপাতি : যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও যুক্তরাজ্য।
লৌহ ও ইস্পাতজাত দ্রব্য : যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, থাইল্যান্ড, জাপান ও ডেনমার্ক।
রাসায়নিক দ্রব্য ও ঔষধপত্র : যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, যুক্তরাজ্য, থাইল্যান্ড, জাপান ও ডেনমার্ক।
প্রাণীজ, ভেষজ তৈল ও চর্বি : অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও শ্রীলংকা।
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল
বাংলাদেশে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলগুলো কী নামে পরিচিত? – ইপিজেড (EPZ) (BEPZA নিয়ন্ত্রিত)।
বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ে EPZ এর অবদান কত? – ১৮%
EPZ নিয়ন্ত্রনকারী সংস্থার নাম কী? – BEPZA.
বাংলাদেশে এ যাবৎ কয়টি ইপিজেড স্থাপিত হয়েছে? – ১০টি। ৮টি (সরকারি) সর্বশেষ কর্ণফুলী ইপিজেডসহ এবং ২টি (বেসরকারি)।
বাংলাদেশের প্রথম ইপিজেড কোনটি? – চট্টগ্রাম ইপিজেড।
চট্টগ্রাম ইপিজেড কত সালে স্থাপিত হয়? – ১৯৮৩ সালে।
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড কোনটি? – ঢাকা ইপিজেড; সাভারে (১৯৮৭ সালে স্থাপিত)।
বাংলাদেশের তৃতীয় ইপিজেড কোনটি? – মংলা ইপিজেড।
বাংলাদেশের চতুর্থ ইপিজেড কোনটি? – কুমিল্লা ইপিজেড।
বাংলাদেশের পঞ্চম এবং উত্তরাঞ্চলের প্রথম ইপিজেড কোনটি? – ঈশ্বরদী ইপিজেড, পাবনা।
বাংলাদেশের একমাত্র কৃষি ভিত্তিক ইপিজেড ও উত্তরাঞ্চলের দ্বিতীয় ইপিজেড কোনটি? – উত্তরা ইপিজেড, নীলফামারী।
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ইপিজেড কোনটি? – REPZ (রাঙ্গুনিয়া ইপিজেড)।
REPZ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় কবে? – ১০ অক্টোবর ১৯৯৯।
দেশের দ্বিতীয় বেসরকারি ইপিজেড কোনটি? – KEPZ (কোরিয়া ইপিজেড), ১২ মে ২০০৭।
KEPZ (কোরিয়ান ইপিজেড) কোথায় অবস্থিত? – চট্টগ্রাম, কর্ণফূলী নদীর মোহনায়।
KEPZ প্রস্তুতকরণে কোন দেশীয় কোম্পানি বিনিয়োগ করে? – দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়ংওয়ান।
বাংলাদেশের ইপিজেডগুলোতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করে কোন দেশ? – দক্ষিণ কোরিয়া।
সম্প্রতি ঢাকা ইপিজেডে ইউরোপের কোন দেশটি বিনিয়োগ করে? – সুইজারল্যান্ড।
EPZ সমূহে বিনিয়োগকারী দেশ কয়টি? – ৩৩টি।
আদমজী ইপিজেড প্রতিষ্ঠিত হয় কবে? – ৬ মার্চ ২০০৬ (নারায়নগঞ্জে)।
বাংলাদেশে সর্বশেষ ইপিজেডের নাম কী? – কর্ণফুলী ইপিজেড।
বাংলাদেশ নির্মিতব্য ইপিজেড সংখ্যা কতটি? – ২টি; (ফেনী ইপিজেড এবং মেঘনা ইপিজেড, মুন্সিগঞ্জ)।
বেপজার গভর্নিং বডি কবে ফেনী ও মেঘনা ইপিজেড স্থাপনের অনুমোদন দেয়? – ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮।
EPZ সমূহ
নাম | আয়তন | অবস্থান | কার্যক্রম শুরু |
---|---|---|---|
চট্টগ্রাম | ৪৫৩ একর | হালিশহর, চট্টগ্রাম | ১৯৮৩ |
ঢাকা | ৩৫৩ একর | সাভার, ঢাকা | ১৯৯৩ |
মংলা | ৪৬০ একর | মংলা, বাগেরহাট | ২৩ মে, ১৯৯৮ |
ঈশ্বরদী | ৩০৯ একর | পাকশি, পাবনা | ১৯৯৮ |
উত্তরা | ২৬৫ একর | সঙ্গলশী সদর, নীলফামারী | ১৯৯৯ |
কুমিল্লা | ২৬৭ একর | বিমান বন্দর, কুমিল্লা | ১৫ জুলাই, ২০০০ |
আদমজী | নারায়ণগঞ্জ | ৬ মার্চ ২০০৬ | |
কর্ণফুলী | ২২২ একর | পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম | ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ |
বেসরকারি ২টি ইপিজেড
১. রাঙ্গুনিয়া ইপিজেড, স্থাপিত – ১০ অক্টোবর ১৯৯৯।
২. কেইপিজেড, আয়তন – ২,৬০০ একর, অবস্থান – চট্টগ্রাম, স্থাপিত – ১২ মে ২০০৭।
স্যার উপরে বললেন ৮টি ইপিজেড সরকারি ও ২টি ইপিজেড বেসরকারি আবার নিচে দিছেন সরকারি ইপিজেড ২টি এখানে সঠিক কোনটা?
ReplyDeleteদুঃখিত। সঠিক হচ্ছে, সরকারি ইপিজেড ৮টি, বেসরকারি ২টি।
Deleteপোস্টে ঠিক করে দেয়া হইছে।