ভূমিকা : প্রাচীন কাল থেকেই বাঙালিরা মৌসুমী কাজের অবসরের ফাঁকে ফাঁকে হরেক রকমের কারুশিল্প সৃষ্টি করতো। এগুলোর মধ্যে সুচি শিল্প, তাঁত শিল্প, নকশিকাঁথা ও মসলিন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। গৃহিণীরা কাজের বিশ্রামে নকশিকাঁথা কিংবা নানারূপ কারুময় শিল্পকলা অনায়াসে সৃষ্টি করে ফেলতো। এসবের সুনাম বহুকাল আগেই বিদেশেও ছড়িয়েছে। আমাদের লোকশিল্প আমাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের পরিচায়ক।
লোকশিল্পের পরিচয় : লোকশিল্প সাধারণ লোকের জন্য সাধারণ লোকের সৃষ্টি। এর পরিধি এত ব্যাপক ও প্রকৃতি এত বিচিত্র যে, এক কথায় এর সংজ্ঞা নিরূপণ করা যায় না। অগাস্ট প্যানিয়েলা (August Panella) বলেন, লোকশিল্পের কেবল ‘শিল্প’ শব্দ বোঝা কঠিন নয়, ‘লোক’ শব্দও সমান সমস্যাপূর্ণ। তাঁর ভাষায়, ‘In the expression ‘Folk art’ it is not only the word ‘art’ that is difficult to understand, the word ‘Folk’ is equally problematic.’ বিশেষজ্ঞরা লোকশিল্পের সংজ্ঞা এড়িয়ে যান এ বলে যে, দেখলেই তাকে চেনা যাবে। ‘Know it when you see it. Material will define itself if one would allow it to so.’
সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদান মাটি থেকে আরম্ভ করে কাঠ, বাঁশ, বেত, পাতা, সুতা, লোহা, তামা-সোনা-রূপা, ধাতব দ্রব্য, সোলা, পাট, পুঁতি, ঝিনুক, চামড়া, পর্যন্ত নানা উপাদান লোকশিল্প নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। কামার, কুমার, ছুতার, তাঁতি, কাঁসারু, সোনারু, শাঁখারি, পটুয়া, প্রভৃতি পেশাদার এবং অন্য অনেক অপেশাদার নর-নারী লোকশিল্পের নির্মাতা। এরূপ বিভিন্ন ও শ্রেণী প্রকৃতির লোকশিল্পের সংজ্ঞায়ন সত্যিই দুঃসাধ্য ব্যাপার।
সুতরাং লোকশিল্পী পূর্বপুরুষের কাছ থেকে জ্ঞান আহরণ করে সমাজের মানুষের চাহিদা ও উপযোগিতার কথা বিবেচনায় রেখে মনের মাধুরী মিশিয়ে প্রথাগতভাবে যে শিল্প গড়ে, তাকেই লোকশিল্প হিসেবে আখ্যা দেয়া যায়।
লোকশিল্পের শ্রেণীবিভাগ : ফোকলোরের তিনটি প্রধান ধারা রয়েছে। যথা : মৌখিক (oral), বস্তুগত (material) ও অঙ্গক্রিয়াগত (performing)। লোকজ চারু ও কারুশিল্প একত্রে ‘লোকশিল্প’ নামে অভিহিত। লোকশিল্পের তিনটি প্রধান শাখা রয়েছে। যথা: চিত্র, ভাস্কর্য ও স্থাপত্য। প্রতি শাখার আবার নানা উপবিভাগ রয়েছে। উপকরণ, ক্যানভাস ও রীতি অনুযায়ী উন্নত শিল্পের মতো লোকশিল্পেরও নিম্নরূপ শ্রেণীকরণ করা যায় :
ক. অঙ্কন ও নকশা
খ. সূচিকর্ম
গ. বয়নশিল্প
ঘ. আদর্শায়ন
ঙ. ভাস্করণ
চ. স্থাপত্যশিল্প
নিচে উল্লিখিত শ্রেণীবিভাগ অনুযায়ী কয়েকটি লোকশিল্পজাত বস্তুর নাম, আধার, উপকরণ ও শিল্পীর নাম আলোচনা করা হলো :
ক. অঙ্কন
১. আল্পনা : বর্তমানে ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আল্পনা আঁকা সাধারণ রীতিতে পরিণত হয়েছে। লোকশিল্পের এ ধারাটি শিক্ষিত সমাজেও উঠে এসেছে। লোকশিল্পের এটি একটি জনপ্রিয় শাখা, এতে রঙ-তুলির ব্যবহার আছে। সাধারণত মেঝে, দেওয়াল, কুলা, পিঁড়ি, ঘরের খুঁটি, দুয়ার, পূজার দেবী, সরা, কলস, ঝাঁপি ইত্যাদি আধার বা পাত্রে আল্পনা আঁকা হয়।
২. পটচিত্র : পটচিত্র আর একটি মাধ্যম, যা এ দেশের লোকঐতিহ্যের সাথে জড়িত। আল্পনার রূপকার নারীসমাজ, পটচিত্রের রূপকার মূলত পুরুষ, তবে এর জটিল প্রক্রিয়ায় নারীরাও অংশগ্রহণ করে থাকে। এদিক থেকে পটচিত্র একটি যৌথশিল্প।
৩. উল্কি : উল্কি লোকশিল্পের একটি স্থায়ী ধারা। বিশ্বের নানা জাতির মধ্যে শরীরের নানা অংশে উল্কি আঁকার ও ধারণ করার রীতি প্রচলিত আছে। আফ্রিকার কোনো কোনো উপজাতি প্রায় সারা অঙ্গেই বিচিত্র রূপের ও রঙের উল্কি পরে। উল্কি অঙ্কনে ধর্ম, চিকিৎসা, সংবাদ আদান-প্রদান, সৌন্দর্যচর্চা ইত্যাদি মনোভাব কাজ করে। আমাদের দেশে বৈরাগী-বৌষ্টামীরা বাহুতে রাধাকৃষ্ণের যুগলমূর্তির উল্কি ধারণ করে। বর্তমানে শহরের অনেক শৌখিন ছেলেমেয়ে ফ্যাশন হিসেবে অঙ্গ উল্কি ধারণ করে।
৪. পুতুলচিত্র : ছুতার, কুমার, মালাকার এবং গৃহস্থ বালিকারা রঙ এবং রঙিন সুতার সাহায্যে পুতুলচিত্র তৈরি করে। পুতুলচিত্র তৈরির উপকরণ হলো কাঠ, কাপড়, মাটি, শোলা ইত্যাদি।
৫. খেলনাচিত্র : গ্রামবাংলার গৃহস্থ নরনারীরা কাঠ বা মাটিনির্মিত খেলনার ওপর রঙের সাহায্যে বিভিন্ন চিত্র এঁকে খেলনাচিত্র তৈরি করেন।
খ. বয়নশিল্প
১. নকশি পাটি : নকশি পাটি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্প। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের লোকশিল্পীরা রঙিন বেত দিয়ে অত্যন্ত সুন্দর ও চমৎকার নকশি পাটি তৈরি করে থাকেন।
২. নকশি পাখা : গ্রামবাংলার আরেকটি ঐতিহ্যবাহী বয়নশিল্প নকশি পাখা। গৃহস্থ নারীরা অত্যন্ত শখ করে পাতা বা সুতার টানার ওপর রঙে রঙিন সুতা এবং পাটের মাধ্যমে নকশি পাখা তৈরি করেন।
৩. ঝুড়ি, কুলা-ডালা, ফুলচাঙ্গা : এ দেশের ঐতিহ্যবাহী নয়নশিল্পের অন্যতম হলো বেত ও বাঁশের জো-এর তৈরি ঝুড়ি, কুলা-ডালা ও ফুলচাঙ্গা। ঝুড়ি এবং কুলা-ডালা তৈরি করে যে সকল লোকশিল্পী তাদেরকে ডোম জাতি বলা হয়। আর সাধারণত গৃহস্থ রমণীরা ফুলচাঙ্গা তৈরি করে।
গ. সূচিকর্ম
১. নকশি কাঁথা : নকশি কাঁথা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের লোকশিল্পের সবচেয়ে মনোরম নিদর্শন। নকশি কাঁথা সূচিকর্মের অন্তর্ভুক্ত। কয়েক ফালি কাপড় স্তর পরস্পরায় সাজিয়ে কাঁথার জমিন তৈরি করা হয়। সাধারণ ব্যবহার্য সূচে রঙ-বেরঙের সুতা পরিয়ে ‘ফোঁড়’ দ্বারা এ জমিনে ছবি আঁকা হয়।
২. নকশি কাঁথার ছবি ও নকশা : নকশি কাঁথাকে সাধারণত মাছ, পাতা, তারা, বৃক্ষ, ঘোড়া, হাতি, বেদ-দেবীর ছবি অথবা কোনো গ্রামীণ ঘটনার ছবি বুনন করা হয়। পাহাড়-পর্বত, পশু-পাখি, প্রসাধনী দ্রব্য, রান্নাঘরের জিনিসপত্র, পালকী, মটর, গ্রাম্যমেলা, জ্যামিতিক নকশা, ফুল ও নানা ধরনের আল্পনা এবং শ্লোক, নানা ফিগার মোটিফ এতে দেখতে পাওয়া যায়।
৩. নকশি কাঁথার প্রকার : লোকশিল্প হিসেবে নকশি কাঁথা ব্যক্তিগত, সামাজিক ধর্মীয় কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। প্রয়োজনের দিক থেকে নকশি কাঁথাকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- লেপ, ঢাকনা, ওশার ও থলে। এসবের মধ্যে লেপ এবং ঢাকনাই উল্লেখযোগ্য। লেপকাঁথা আবার দুই প্রকার। যেমন- দোরখা এবং আঁচল বুননী।
ঘ. আদর্শায়ন
লোকশিল্পের অন্যতম প্রধান শাখা এই আদর্শায়ন। পুতুল, খেলনা, হাঁড়ি-পাতিল, দেবমূর্তি, মুখোশ, মুকুট, নকশি পিঠা, মিষ্টি, নৌকা, তাজিয়া, রথ, শৌখিন দ্রব্য, পাল্কি, গাড়ি ইত্যাদি সবই আদর্শায়নের অন্তর্ভুক্ত লোকশিল্পজাত বস্তু।
১. পুতুল : কুমার, ছুতার, গৃহস্থ রমণী ও বালিকারা মাটি, কাঠ, কাপড়, সুতা, পাট, ধাতু ইত্যাদির সাহায্যে মাটির পুতুল, কাঠের পুতুল, কাপড়ের পুতুল, ধাতুর পুতুল ইত্যাদি তৈরি করেন।
২. খেলনা : মাটি, কাঠ, শোলা ও ধাতুর সাহায্যে কুমার, ছুতার, গৃহস্থ ব্যক্তি ও মহিলারা শিশু-কিশোরদের জন্য নানা রকমের খেলনা তৈরি করেন। এই ধরনের খেলনার মাঝে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখি, মানুষ, হাঁড়ি-পাতিল ইত্যাদির প্রতিকৃতি।
৩. দেবমূর্তি : হিন্দুদের দেবমূর্তি একটি উল্লেখযোগ্য লোকশিল্প। পেশাদার কুমার মাটি, বাঁশ, কাঠ, সুতা, শোলা, ধাতু, কাপড়, রঙ ইত্যাদি উপকরণের সাহায্যে হিন্দুদের নানা দেবদেবীর মূর্তি তৈরি করেন।
৪. নকশি পিঠা : বাংলার নারীমনের শিল্প সৌন্দর্যের প্রকাশ নকশি পিঠা। এতে আছে যুগ-যুগান্তরের বাংলার অন্তঃপুরিকাদের চিন্তা, চেতনা ও রসবোধ।
ঙ. ভাস্করণ : কাঠখোদাই শিল্প (প্রধানত মূর্তি ও নকশা খোদাই), ধাতুর নকশা, পোড়ামাটির ফলকচিত্র ইত্যাদি হলো লোকশিল্পের অন্তর্ভুক্ত ভাস্করণের নিদর্শন। বাড়ি, দরজা, জানালা, বেড়া, খাট, পালঙ্ক, বাক্স, সিন্দুক, বাদ্যযন্ত্র ইত্যাদি তৈরির ক্ষেত্রে ছুতার কাঠ খোদাই করে বিভিন্ন রকমের দৃষ্টিনন্দন নকশা ও ডিজাইন তৈরি করেন।
চ. স্থাপত্যশিল্প : বাংলাদেশের স্থাপত্যশিল্পে লোকশিল্পের ব্যাপক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। ঘর-বাড়ি, দালান-কোঠা, মসজিদ, মন্দিরসহ বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে ঘরামি, ছুতার ও রাজমিস্ত্রিরা বিশেষ ধরনের নকশা ও ডিজাইনে এগুলো গড়ে তোলেন। এ সকল অবকাঠামো নির্মাণে মাটি, মাঠ, বাঁশ, খড়, দড়ি ইত্যাদি উপকরণ ব্যবহার করা হয়।
লোকশিল্প সংগ্রহের গুরুত্ব : লোকশিল্প যে কোনো জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। তাই একটি জাতির আত্মপরিচয় সম্পূর্ণভাবে জানার জন্য লোকশিল্প সংগ্রহের গুরুত্ব অপরিসীম। এ সম্পর্কে বিখ্যাত লোকবিজ্ঞানী আশুতোষ ভট্টচার্য বলেন, ‘লোক-সংস্কৃতির রূপ-রসগত বহুমুখী আলোচনাই এর সব নয়, এর জন্য তাত্ত্বিক আলোচনা প্রয়োজন। কিন্তু এ কথা সত্য, তাত্ত্বিক আলোচনার পূর্বে এর উপকরণের যথাসম্ভব সামগ্রিক সংগ্রাম আবশ্যক।’
লোকশিল্প সংগ্রহের সমস্যা : লোকশিল্পজাত বস্তু সংগ্রহের সমস্যা ও অসুবিধা অনেক। অনেক সময় লোকশিল্পী তার নিজস্ব সৃষ্টি হস্তান্তর করতে অনীহা প্রকাশ করেন। কারণ, শিল্পী সৃষ্টির আনন্দে তাঁর শিল্পকর্মে ব্রতী হন তাই নিজের সৃষ্টির প্রতি মমত্ববোধের জন্য তিনি হাতের তৈরি জিনিস সহজে হাতছাড়া করতে চান না। পূর্বপুরুষের স্মৃতিবিজড়িত অতি পুরাতন লোকশিল্পজাত বস্তু পরিবারের ঐতিহ্য হিসেবে ধরে রাখতে চান শিল্পীর উত্তরাধিকারী।
লোকশিল্প সংরক্ষণের সমস্যা : সংগৃহীত সামগ্রীর সংরক্ষণেও সমস্যা আছে। সাধারণত ভঙ্গুর ও ক্ষণস্থায়ী উপাদানে লোকশিল্প সৃষ্টি করা হয়। ফলে এগুলোর স্থায়িত্ব কম। বাঁশ, বেত, সুতা, পাতা প্রভৃতির ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দেয়। লোকশিল্পীরা যে রঙ ব্যবহার করেন তারও স্থায়িত্ব নেই। তাছাড়া প্রতিকূল আবহাওয়ায় সংগৃহীত, সামগ্রী ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়।
লোকশিল্প সংরক্ষণের উদ্যোগ : লোকশিল্পের সংগ্রহ দু রকমের হতে পারে। যথা – বাস্তব সংগ্রহ এবং দলিলায়ন। বাস্তব সংগ্রহের জন্য প্রয়োজন সংগ্রশালা বা জাদুঘর। লোকশিল্পের পঠন-পাঠন ও সংগ্রহের জন্য ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। বাংলার এককালের রাজধানী সোনারগাঁয়ে লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের সদর দপ্তর এবং লোকশিল্প জাদুঘরের স্থান নির্বাচন করা হয়। ১৯৭৬ সালের অক্টোবর মাসে সর্দার বাড়ি নামক এক পুরনো জমিদার বাড়ি মেরামত করে তাতে লোকশিল্প যাদুঘর স্থাপিত হয়। লোকশিল্পের নানা নিদর্শন এ সংগ্রহশালায় স্থান পেয়েছে।
এছাড়া জাতীয় জাদুঘর, চট্টগ্রামের জাতিতত্ত্ব জাদুঘর, রাঙামাটির ট্রাইবাল কালচারাল একাডেমি ও নেত্রকোনার বিরিশিরি ট্রাইবাল একাডেমিতে উপজাতীয় শিল্পের সংগ্রহ আছে। মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর ও ময়নামতির প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের লোকশিল্পের নিদর্শনের মধ্যে মাটির ফলকচিত্র উল্লেখযোগ্য। তাছাড়া দিনাজপুর, কিশোরগঞ্জ, ত্রিশাল প্রভৃতি আঞ্চলিক জাদুঘরে কিছু কিছু লোকশিল্পের নিদর্শন রক্ষিত আছে।
উপসংহার : বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় লোকশিল্পের প্রয়োজন বা উপযোগিতা জাতিতাত্ত্বিক দিক দিয়ে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কিন্তু লোকশিল্পের অনেক উপাদানই আজ বিলুপ্তির পথে। এমতাবস্থায় লোকশিল্পের নমুনা সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, সেগুলোর উৎস-ইতিহাস ও শিল্প-বিচার এবং জরুরি হয়ে পড়েছে। আবহমান বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরবকে ধরে রাখার স্বার্থে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে লোকশিল্পের জন্য আর্থিক বিনিয়োগ ও বাজারজাত ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে। দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য লোকশিল্পীদের উৎসাহ বাড়াতে হবে। এতে লোকশিল্পসহ আমাদের হারানো দিনের অনেক ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি কিছুটা হলেও রক্ষা পাবে।
The information was very useful. Thanks a lot.
ReplyDeleteThis was soo helpful and awsome. I didn’t find this essay anywhere else. Thanks to the writer🥰🙂
ReplyDeletenice
ReplyDeleteThis was so helpful.Thanks for published this subject 👌👍
ReplyDelete