মার্চের দিনগুলি

সাধারণ জ্ঞান : স্থাপত্য ও ভাস্কর্য

স্থাপত্য ও ভাস্কর্য

শিখা চিরন্তন কোথায়? – সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে? – সৌয়দ মইনুল হোসেন।

‘অপরাজেয় বাংলা’ কবে উদ্বোধন করা হয়? – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯ সালে।

কমলাপুর রেলস্টেশনের স্থপতি কে? – বব বুই।

জাতীয় সংসদ ভবনের স্থপতি কে? – লুই কান।

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি কে? – ফজলুল রহমান খান (এফ আর খান)।

বাংলাদেশের প্রখ্যাত কাঠখোদাই শিল্পী কে? – অলক রায়।

কোন স্থপত্যটি ‘সম্মিলিত প্রয়াস’ নামে পরিচিত? – সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ।

বাংলাদেশের কোন ভাস্কর্য ১৯৮৮ সালে সিউল অলিম্পিক পার্কে স্থান করে নিয়েছিল? – স্টেপস।

‘স্টেপস’-এর ভাস্কর কে? – হামিদুজ্জামান খান।

জাতীয় স্মৃতিসৌধ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় কবে? – ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ সালে। (ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন-১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২)।

বার্সিলোনা অলিম্পিকে কোন বাংলাদেশী শিল্পীর শিল্পকর্ম স্থান পায়? – শাহাবুদ্দিন।

হামিদুজ্জামান খানের বিখ্যাত ভাস্কর্য ‘সংশপ্তক’ কোথায় অবস্থিত? – জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

জাতীয় জাদুঘরের স্থপতি কে? – মোস্তফা কামাল।

জাতীয় শিশুপার্কের স্থপতি কে? – সামছুল ওয়ারেছ।

বোটানিক্যাল গার্ডেনের স্থপতি কে? – সামছুল ওয়ারেছ।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের স্থপতি কে? – আবুল হোসেন মোঃ যারিয়ানী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বরের ভাস্কর্য ‘অপরাজেয় বাংলার’ স্থপতি কে? – আবদুল্লাহ খালেদ।

‘অপরাজেয় বাংলা’ কবে উদ্বোধন করা হয়? – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯ সালে।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্থপতি কে? – লারোস।

কমলাপুর রেলস্টেশনের স্থপতি কে? – বব বুই।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত প্রথম ভাস্কর্য কোনটি? – অপরাজেয় বাংলা।

শিখা অনির্বাণ কোথায়? – ঢাকা সেনানিবাসে।

‘অপরাজেয় বাংলা’ কত সালে নির্মাণ করা হয়? – ১৯৭৪ সালে কাজ শুরু করে ১৯৭৫-এর পট পরিবর্তনের পর কিছুদিন বন্ধ থেকে ১৯৭৮ সালে পুনরায় কাজ শুরু হয়।

‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’য় কী কী শ্লোগান রয়েছে? – মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আবার তোরা মানুষ হ, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, কৃষক শ্রমিক জনতা এক হও, নিঃশেষ প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই, এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, স্বাধীনতা তুমি মুক্তির কথা বলো।

বাংলা একাডেমীর দেয়ালে ‘ম্যুরাল চিত্রের’ বিষয় কী? – ’৫২ থেকে ’৭১-এর ইতিহাস। ডিজাইনার-শামীমুর রহমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান-প্রিমেটিক।

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা লিখিত ভাস্কর্য কোনটি? – রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘সাবাস বাংলাদেশ’।

রোকেয়া হলের ভেতর নির্মিত ‘বেগম রোকেয়ার ভাস্কর্য’ নির্মাণ করেন? – হামিদুজ্জামান খান (উচ্চতা ১৩ ফুট)।

বগুড়া শহরের সাত মাথায় অবস্থিত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্যটির শিল্পী কে? – শিল্পী দুলাল।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থপতি কে? – পল রুডলফ।

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থপতি কে? – খায়রুল ইসলাম।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

স্থপতি : হামিদুর রহমান।
অবস্থান : ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের উত্তর-পূর্ব কোণে।
নির্মাণ উদ্দেশ্য : ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে ভাষা আন্দোলনে নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
ফলক উন্মোচন করেন : শহীদ শফিউরের পিতা (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২)।
বিদেশের মাটিতে শহীদ মিনার : লন্ডনের টাওয়ার হেমলেটে এবং ফ্রান্সে।

জাতীয় স্মৃতিসৌধ

স্থপতি : সৈয়দ মইনুল হোসেন (মৃত্যু : ১০ নভেম্বর ২০১৪খ্রি.)।
অবস্থান : ঢাকার সন্নিকটে সাভারের নবীনগরে।
নির্মাণ উদ্দেশ্য : ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী নিহতদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
ভিত্তিপ্রস্তর : ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বঙ্গবন্দু শেখ মজিবুর রহমান)।
উদ্বোধন : জেনারেল হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ (১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২)।
ফলক : ৭টি।
উচ্চতা : ১৩৫ ফুট বা ৪৬.৫ মিটার।
অপর নাম : সম্মিলিত প্রয়াস।
জায়গার আয়তন : ১০৮ একর (৪৪ হেক্টর)।
সামনে গণকবর রয়েছে : ১৪টি।
৭টি ফলকের বৈশিষ্ট্য : জাতীয় স্মৃতিসৌধের সাতটি ফলক বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ৭টি পর্যায়ের রূপক নির্দেশক। পর্যায়গুলো হলো-
প্রথম : ১৯৫২ এর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলন।
দ্বিতীয় : ১৯৫৪ এর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের সাফল্য।
তৃতীয় : হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে এবং ৫৮ এর সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন।
চতুর্থ : ১৯৬২ এর ছাত্র-আন্দোলন এবং ৫৮ এর সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে।
পঞ্চম : ১৯৬৬ এর ছয়দফা
ষষ্ঠ : ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান।
সপ্তম : ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বিজয়।

মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ

অবস্থান : মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে (পূর্ব নাম-বৈদ্যনাথ তলা বা ভবের পাড়া)।
নির্মাণ উদ্দেশ্য : ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের স্মৃতির উদ্দেশ্যে।
স্থপতি : তানভীর কবির।
স্তম্ভ : ২৩টি (স্তম্ভগুলো ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত ২৩ বছরের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীকস্বরূপ)। ভিত্তিপ্রস্তর : ১৭ এপ্রিল, ১৯৭৯।
উদ্বোধন : ১৭ মে, ১৯৮৭।

তিন নেতার স্মৃতিসৌধ

স্থপতি : মাসুদ আহমেদ।
অবস্থান : শিশু একাডেমির পশ্চিম পার্শ্বে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ৩নং গেট সংলগ্ন।
তিন নেতা : শেরে-ই-বাংলা এ.কে. ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমুদ্দিন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

স্থপতি : মোস্তফা হারুন কুদ্দুস (হিলি)
অবস্থান : ঢাকার মীরপুরে।
ভিত্তি প্রস্তর : প্রাথমিকভাবে ২২ ডিসেম্বর, ১৯৭২। সম্প্রসারিত ও নবরূপে উদ্বোধন ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৮৬।
নির্মাণ উদ্দেশ্য : স্বাধীনতার প্রাক্কালে পাকবাহিনী রাজাকার, আল-বদরের সহায়তায় দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। এদের পূণ্যময় স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত।
ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন : ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৯৩।

অপরাজেয় বাংলা

স্থপতি : সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
অবস্থান : কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন : ১৯৭৪ সালে।
উদ্বোধন : ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯ সালে।
নিমার্ণ বৈশিষ্ট্য : ৬ ফুট উঁচু বেদির ওপর নির্মিত মূল ভাস্কর্যের উচ্চতা ১২ ফুট, প্রস্থ ৮ ফুট ও ব্যাস ৬ ফুট। এটিতে সমগ্র জাতির তারুণ্যের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ।

বাংলাদেশের স্থাপত্য, অবস্থান ও স্থপতি

স্থাপত্য কর্ম
অবস্থান
স্থপতি
ক্যাঁকটাস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শামীম সিকদার
নারী, শিশু ও পুরুষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
হামিদুজামান
মা ও শিশু
মুজিব হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নভেরা আহমেদ
অপরাজেয় বাংলা
কলাভবন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সৈয়দ আব্দুলাহ খালেদ
স্বাধীনতা সংগ্রাম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শামীম সিকদার
টি.এস.সি.
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কনস্টাইন উসসিডাক
জাতীয় সংসদ ভবন
শেরে বাংলা নগর, ঢাকা
লুই আই কান
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা
টিএসসি. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শামীম সিকদার
চারুকলা ইনস্টিটিউট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মাযহারুল ইসলাম
ঢাবি. শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
অলক রায়
জয় বাংলা জয় তারুণ্য
টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আলাউদ্দিন বুলবুল
রাজু স্মৃতি ভাস্কর্য
টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শ্যামল চৌধুরী
উড়ন্ত জোড়া দোয়েল / দোয়েল চত্বর
কার্জন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আজিজুল জলিল পাশা (নির্মাতা উত্তরা ব্যাংক লিঃ)
সংসপ্তক
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
হামিদুজ্জামান খান
মুক্ত বাংলা
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
রশিদ আহমেদ
অমর একুশ / ভাষা অমরতা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাহানারা পারভিন
জাতীয় যাদুঘর
শাহবাদ, ঢাকা
মাহবুবুল হক ও মোস্তফা কামাল
বায়তুল মোকাররম
পুরানা পল্টন, ঢাকা
আবুল হোসেন মোহাম্মদ থারিয়ানি
অতন্দ্র প্রহরী
পাবনা
বৈরাম খান
স্বাধীনতার ডাক
গণকবাড়ী, সাভার
রাশা
জাগ্রত চৌরঙ্গী (মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত প্রথম ভাস্কর্য)
গাজীপুর চৌরাস্তা
আব্দুর রাজ্জাক
সাবাস বাংলাদেশ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
নিতুন কুণ্ডু
জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও সম্মিলিত প্রয়াস
সাভার, ঢাকা
মইনুল হোসেন
ওসমানী মেমোরিয়াল হল
গুলিস্তান, ঢাকা
শাহ আলম জহিরুদ্দিন
বোটানিক্যাল গার্ডেন
মিরপুর চিড়িয়াখানা
সামসুল ওয়ারেছ
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ
মুজিব নগর, মেহেরপুর
তানভীর কবির
হাস্যোজ্জ্বল বঙ্গবন্ধু
জিগাতলা, ঢাকা
রাশা
বিজয় স্মরণী ফোয়ারা
তেজগাঁও, ঢাকা
আব্দুর রাজ্জাক
সার্ক ফোয়ারা
পান্থ পথ, ঢাকা
নিতুন কুণ্ডু
রাজারবাগ স্মৃতিসৌধ
রাজারবাগ, ঢাকা
মোস্তফা হারুণ কুদ্দুস হিলি
শিশু পার্ক
শাহবাগ, ঢাকা
সামসুল ওয়ারেছ
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ
মিরপুর
মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি
রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ
ধানমণ্ডি
ফরিদউদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শফি
বলাকা (চারটি বক)
মতিঝিল, ঢাকা
মৃণাল হল
সংগ্রাম
সোনারগাঁও
জয়নুল আবেদীন
দুরন্ত
শিশু একাডেমী, ঢাকা
সুলতানুল ইসলাম
আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
আশাকোনা, ঢাকা
লাগোস / লারোস
মিশুক
শাহবাগ, ঢাকা
হামিদুজামান
তিন নেতার মাজার
ঢাকা
মাসুদ আহমেদ
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
ঢাকা
হামিদুর রহমান
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
পলাশী, ঢাকা
খায়রুল আলম
বঙ্গবন্ধু মনুমেন্ট
বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, গুলিস্তান, ঢাকা
মঈনুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম
শাপলা চত্বর
মতিঝিল, ঢাকা
আজিজুল জলিল পাশা
চেতনা-৭১
কুষ্টিয়া পুলিশ লাইন
মোঃ মইনুল
কৃষক পরিবার
জাতীয় যাদুঘর প্রাঙ্গন, ঢাকা
নভেরা আহম্মেদ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
ময়মনসিংহ
পল রুডলফ
কমলাপুর রেলস্টেশন
কমলাপুর, ঢাকা
বব বুই
স্বামী বিবেকানন্দ
জগন্নাথ হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শামীম সিকদার
বিজয় উল্লাস
আনোয়ার পাশা ভবন, ঢাবি
শামীম সিকদার
মধু স্মৃতি
মধুর কেন্টিনের সামনে
তৌফিক হাসান
দর্জয়
রাজারবাগ, ঢাকা
মৃণাল হক
বিজয় বিহঙ্গ
আমতলা, বরিশাল
হামিদুজ্জামান ও আমিনুল হাসান লিটু
কদম ফোয়ারা
জাতীয় ঈদগাহের সামনে, ঢাকা
নিতুন কুণ্ড
সাম্পান
শাহ আমানত বিমান বন্দর, চট্টগ্রাম
নিতুন কুণ্ড
মাশরুম ফোয়ারা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, ঢাকা

বোটানিক্যাল গার্ডেন
মিরপুর, ঢাকা
সামসুল ওয়ারেছ
ইস্পাত
এফ এইচ হল, ঢাকা
হামিদুজ্জামান খান
বেগম রোকেয়া ভাস্কর্য
রোকেয়া হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
হামিদুজ্জানান খান
মুক্তিযুদ্ধ শহীদ স্মৃতি ভাস্কর
বিমান বাংলাদেশ হেড অফিস, ঢাকা
কাজী আরিফুল ইসলাম
অংশুমান (জনতার রায়)
রংপুর
অনীক রেজা
বিজয়-৭১
যশোর
খন্দকার বদরুল ইসলাম নানু
শপথ
চাঁদপুর
স্বপন আচার্য
চিরঞ্জীব স্বাধীনতা
কিশোরগঞ্জ
নীল উৎপল কর
স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ
ঢাকা সেনানিবাস
এ, কে, এম, ইকবাল
গোল্ডেন জুবলী টাওয়ার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
মৃণাল হক
স্মৃতির মিনার
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
হামিদুজ্জানাম
রুই কাতল
ফার্মগেট
হামিদুজ্জামান
যুদ্ধ জয়
কুমিল্লা
এজাজ এ কবীর
জিয়াউর রহমানের সমাধি কমপ্লেক্স
শেরে বাংলা নগর, ঢাকা
মাসুদুর রহমান খান
রাজষিক বিহার
রূপসী বাংলা হোটেলের সামনে
মৃণাল হক
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post