আন্তর্জাতিক সম্রাজ্যের উদ্ভব হয় ইউরোপ থেকে।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজপরিবারের মধ্যে যে বৈবাহিক সম্পর্ক সৃষ্টি হয় তা রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিভেদ ভুলে কাছাকাছি আসতে সক্ষম হয়। আবার তাদের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহও দেখা দিতে এবং তা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করত। এভাবে ইউরোপে সহযোগীতা ও সংঘর্ষ পাশাপাশি চলার মধ্য দিয়ে ইউরোপকে কেন্দ্র করেই একটা আন্তর্জাতিক সমাজ গড়ে উঠে।
আন্তর্জাতিক সমাজের ধারণা সর্বপ্রথম ইউরোপে সৃষ্টি হয়। রোমের অধীনে বিশাল সম্রাজ্য স্থাপিত হয়েছিল রোম সম্রাজ্য স্থাপনের পর সেখানে ব্যাপক যুদ্ধ বিগ্রহের অবসান ঘটেছিল। ফলে রোম সম্রাজ্য ছিল শান্তির প্রতীক।
রোম সম্রাজ্যের অপর নাম ছিল Pax Rommana বা রোমান শান্তি। কিন্তু রোম সম্রাজ্য ভেঙে পড়েছিল দীর্ঘস্থায়ী দেয়নি। এ ভেঙ্গে পড়া রোম সম্রাজ্যকে তথা গোটা ইউরোপ কে ধর্মের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য পোপ চেষ্টা করেছিলেন।
পোপ কর্তৃক রোম সম্রাজ্যকে তথা ইউরোপ কে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টাই আন্তর্জাতিক সমাজের উদ্ভবের প্রথম পদক্ষেপ বলে মনে করা হয়।
জাতি রাষ্ট্রের উদ্ভব আন্তর্জাতিক সমাজ এর প্রধান একটি কারণ।
রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতার সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সাম্রাজ আধুনিক রূপ দিতে সাহায্যে করে।
Man is by nature a social and political animal উক্তিটি কার – এরিস্টটলের Aristotle হচ্ছেন – রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক।
কোন রাষ্ট্র তার জাতীয় স্বার্থে সবসময় এককভাবে সিদ্ধান্ত না নিতে পারার কারণ আন্তর্জাতিক সমাজের প্রভাব।
Pax Rommana শব্দটি ঐতিহাসিক ভাবে সম্পৃক্ত রোম সম্রাজ্যের সাথে যার অর্থ রোমান শান্তি।
আন্তর্জাতিক সমাজের জন্ম হয় ইউরোপীয় সভ্যতার বিকাশের সাথে। আন্তর্জাতিক সমাজ গঠিত হয়েছে অনেকগুলো স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রকে নিয়ে। আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যের একক হচ্ছে রাষ্ট্র।
আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যে প্রতিটি রাষ্ট্রের আচরণ নিয়ন্ত্রিত হয় সামগ্রিকতার দ্বারা।
রোমান সম্রাজ্য কোথায় গড়ে উঠেছিল – ভূমধ্যসাগর ও পশ্চিম ইউরোপ।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজপরিবারের মধ্যে যে বৈবাহিক সম্পর্ক সৃষ্টি হয় তা রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বিভেদ ভুলে কাছাকাছি আসতে সক্ষম হয়। আবার তাদের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহও দেখা দিতে এবং তা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করত। এভাবে ইউরোপে সহযোগীতা ও সংঘর্ষ পাশাপাশি চলার মধ্য দিয়ে ইউরোপকে কেন্দ্র করেই একটা আন্তর্জাতিক সমাজ গড়ে উঠে।
আন্তর্জাতিক সমাজের ধারণা সর্বপ্রথম ইউরোপে সৃষ্টি হয়। রোমের অধীনে বিশাল সম্রাজ্য স্থাপিত হয়েছিল রোম সম্রাজ্য স্থাপনের পর সেখানে ব্যাপক যুদ্ধ বিগ্রহের অবসান ঘটেছিল। ফলে রোম সম্রাজ্য ছিল শান্তির প্রতীক।
রোম সম্রাজ্যের অপর নাম ছিল Pax Rommana বা রোমান শান্তি। কিন্তু রোম সম্রাজ্য ভেঙে পড়েছিল দীর্ঘস্থায়ী দেয়নি। এ ভেঙ্গে পড়া রোম সম্রাজ্যকে তথা গোটা ইউরোপ কে ধর্মের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য পোপ চেষ্টা করেছিলেন।
পোপ কর্তৃক রোম সম্রাজ্যকে তথা ইউরোপ কে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টাই আন্তর্জাতিক সমাজের উদ্ভবের প্রথম পদক্ষেপ বলে মনে করা হয়।
জাতি রাষ্ট্রের উদ্ভব আন্তর্জাতিক সমাজ এর প্রধান একটি কারণ।
রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আত্মনির্ভরশীলতার সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সাম্রাজ আধুনিক রূপ দিতে সাহায্যে করে।
Man is by nature a social and political animal উক্তিটি কার – এরিস্টটলের Aristotle হচ্ছেন – রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক।
কোন রাষ্ট্র তার জাতীয় স্বার্থে সবসময় এককভাবে সিদ্ধান্ত না নিতে পারার কারণ আন্তর্জাতিক সমাজের প্রভাব।
Pax Rommana শব্দটি ঐতিহাসিক ভাবে সম্পৃক্ত রোম সম্রাজ্যের সাথে যার অর্থ রোমান শান্তি।
আন্তর্জাতিক সমাজের জন্ম হয় ইউরোপীয় সভ্যতার বিকাশের সাথে। আন্তর্জাতিক সমাজ গঠিত হয়েছে অনেকগুলো স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রকে নিয়ে। আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যের একক হচ্ছে রাষ্ট্র।
আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যে প্রতিটি রাষ্ট্রের আচরণ নিয়ন্ত্রিত হয় সামগ্রিকতার দ্বারা।
রোমান সম্রাজ্য কোথায় গড়ে উঠেছিল – ভূমধ্যসাগর ও পশ্চিম ইউরোপ।