সাধারণ জ্ঞান : আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি

আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি

কার্টাগেনা প্রটোকল হচ্ছে – জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি।

১৯৮৯ থেকে ওজন স্তর বিষয়ক মন্ট্রিল প্রটোকল কতবার সংশোধন করা হয়? – ৪ বার।

১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত কনভেনশন অনুযায়ী একটি উপকূলীয় রাষ্ট্রের মহীসোপানের (Continental Shelf) সীমা হবে ভিত্তি রেখা হতে – ৩৫০ নটিকেল মাইল।

(নোট : আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা আইনানুযায়ী অর্থনৈতিক অঞ্চল – ২০০ নটিকেল মাইল পর্যন্ত এবং মহীসোপানের সীমা ভিত্তি রেখা (উপকূল) থেকে – ৩৫৪ নটিকেল মাইল পর্যন্ত।)

জীববৈচিত্র্য সংক্রান্ত কনভেনশন

জীববৈচিত্র্য কনভেনশন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে? – ৫ জুন, ১৯৯২।

জীববৈচিত্র্য কনভেনশন চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয়? – ব্রাজিলের রিওডি জেনোবিতে।

জীববৈচিত্র্য কনভেনশন চুক্তি কার্যকর হয় কবে? – ২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৩।

জীববৈচিত্র্য কনভেনশন চুক্তির উদ্দেশ্য কী? – বিশ্বের সমস্ত জীববৈচিত্র্যের যথাযোগ্য সংরক্ষণ, এ উপাদানসমূহের টেকসই ব্যবহার বৃদ্ধি এবং জেনেটিক রিসোর্স ব্যবহার নিশ্চিত করা।

জীববৈচিত্র্য কনভেনশন চুক্তিতে কতটি দেশ স্বাক্ষর করে? – ১৭৮টি।

ভিয়েনা কনভেনশন

ভিয়েনা কনভেনশন ২২ মার্চ ১৯৮৫; ভিয়েনা, অস্ট্রিয়ায় গৃহীত হয়। কার্যকর হয় ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে। ভিয়েনা কনভেনশনের পুরো নাম Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer ।

মান্ট্রিল প্রটোকল

মান্ট্রিল প্রটোকল এর পুরো নাম Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer. এটি বায়ুমণ্ডলে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারিক স্তরে অবস্থিত ওজোনস্তরকে রক্ষা বিষয়ক প্রটোকল। এটি ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭; মন্ট্রিল, কানাডায় গৃহীত হয়। কার্যকর হয় ১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে। ১৯৮৯ থেকে ওজন স্তর বিষয়ক মন্ট্রিল প্রটোকল এ পর্যন্ত ৪ বার সংশোধন করা হয়।

বাসেল কনভেনশন

বাসেল কনভেনশন হলো বিপজ্জনক বর্জ্য দেশের সীমান্তের বাইরে চলাচল এবং এদের নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কনভেনশন। এটি ২২ মার্চ ১৯৮৯; বাসেল, সুইজারল্যান্ডে গৃহীত হয়। এটি কার্যকর হয় ৫ মে ১৯৯২। বাসেল কনভেনশনের পুরো নাম Basel Convention on the Control of Transboundary Movements of Hazardous Wastes and their Disposal.

জলবায়ুর পরিবর্তন সংক্রান্ত রূপরেখা কনভেনশন

জলবায়ুর পরিবর্তন সংক্রান্ত রূপরেখা কনভেনশন বিশ্ব তাপমাত্রা বৃদ্ধি মোকাবিলায় জাতিসংঘ কনভেনশন। জলবায়ুর পরিবর্তন সংক্রান্ত রূপরেখা কনভেনশন পুরো নাম United Nations Framework Convention on Climate Change.

কার্টাগেনা প্রটোকল

কার্টাগেনা প্রটোকল জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক প্রটোকল বা চুক্তি। এটি জীবপ্রযুক্তির ব্যবহার দ্বারা পরিমার্জিত প্রাণের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত প্রটোকল। কার্টাগেনা প্রটোকল ২৯ জানুয়ারি ২০০৩; মন্ট্রিল, কানাডায় গৃহীত হয়। এটি কার্যকর হয় ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে। এ প্রটোকলের পুরো নাম Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diverity.

ইউরোপিয়ান পরিবেশ এজেন্সি (EEA)

ইউরোপিয়ান পরিবেশ এজেন্সি (EEA) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৯০ সালে। এটি কার্যকর হয় ১৯৯৩ সালে। এ কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯৪ সালে। সদর দপ্তর – কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

জাতিসংঘের বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন

জাতিসংঘের বিম্ব জলবায়ু সম্মেলন ২০১৬ পোল্যান্ডের ওয়ারশ – এ অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ব জলবায়ু কনফারেন্স এর আয়োজক- বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (WMO)।
২০০৯ সালে জাতিসংঘের বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন ১৮৯টি দেশ অংশগ্রহণ করে। এটি কোপেন হেগের অনুষ্ঠিত হয়।

ধরিত্রী সম্মেলন

ধরিত্রী সম্মেলন রিওডিজেনিরিও শহরে অনুষ্ঠিত হয়। “ধরিত্রী সম্মেলন’-এ ১৭৯ দেশের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেছিল। দ্বিতীয় ধরিত্রী সম্মেলন জোহান্সবার্গে অনুষ্ঠিত হয়।
এজেন্ডা ২১, ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলনে গৃহীত একটি দলিল।
গ্লোবাল ফোরাম বলতে ১৯৯২ সালে ধরিত্রী সম্মেলনের সমান্তরালভাবে রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত এনজিওদের সম্মেলন বোঝায়।

অন্যান্য তথ্য

দুই স্ট্রোকবিশিষ্ট ইঞ্জিনে চার স্ট্রোক বিশিষ্ট ইঞ্জিনের মধ্যে বায়ুর দূষণ দুই স্ট্রোক বিশিষ্ট্র ইঞ্জিনের বেশি।

পরিবেশের শব্দ দূষণের ফলে প্রধানত উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।

ই-৮ পরিবেশ দূষণকারী ৮টি দেশ।

গ্রিন পিস – এটি একটি পরিবেশ আন্দোলন গ্রুপ।

‘ইকোলজি’ গ্রিক ভাষার শব্দ। ‘ইকোলজি’ শব্দটি জার্মান বিজ্ঞানী আর্নেস্ট হেকেল (Ernst Haeekle); ১৮৬৬ সালে সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন।

পরিবেশের সাথে জীবদেহের সম্পর্ক সমন্ধীয় বিদ্যাকে ইকোলজি বলে।

মেরু অঞ্চলের বরফ অবমুক্ত হলে পৃথিবীর ৪০ শতাংশ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে।

পৃথিবী উষ্ণায়নের ফলে একবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মোট জনসমষ্টির ২০ শতাংশ অধিবাসীর সরাসরি ভাগ্য বিপর্যয় দেখা দেবে।

জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে গ্রীষ্মকালে দীর্ঘতর হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হিসেবে বিশ্ব তাদের উৎপাদিত শস্যের বাড়তি অংশ পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করবে।

২০৫০ সালের মধ্যে এশিয়ার ১০০ কোটি মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

কিয়োটা চুক্তি বা প্রটোকল

কিয়োটা চুক্তি কোথায়, কবে স্বাক্ষরিত হয়? – জাপানের কিয়োটাতে, ১১ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে। (কার্যকর হয় – ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ সালে।)

কিয়োটা চুক্তি আর কী নামে পরিচিত? – বিশ্ব উষ্ণতা বোধ চুক্তি বা গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস সংক্রান্ত চুক্তি।

কিয়োটা চুক্তির উদ্দেশ্য কী? – বিশ্বের পরিবেশ রক্ষা করার জন্য বিশ্ব উষ্ণতা বোধ করা।

কিয়োটা চুক্তিতে কতটি দেশ স্বাক্ষর করে? – বিশ্বের ১৭৪টি দেশ। (প্রত্যাহার করে যুক্তরাষ্ট্র)

কিয়োটা চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য কতটি দেশের অনুমোদন প্রয়োজন? – ১৪৪টি।

বাংলাদেশ কিয়োটা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে কবে? – ২২ অক্টোবর ২০০১ সালে।

কিয়োটা প্রটোকলের পুরো নাম কী? – Kyoto Protocol to the United Nations Framework Convention on Climate Change.

জাতিসংঘ সমুদ্র আইন চুক্তি ১৯৮২

জাতিসংঘ সমুদ্র আইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে? – ১০ ডিসেম্বর ১৯৮২।

জাতিসংঘ সমুদ্র আইন চুক্তি কবে কার্যকর হয়? – ১৬ নভেম্বর ১৯৯৪।

জাতিসংঘ সমুদ্র আইন চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয়? – মন্টেগো বে, জ্যামাইকা।

বাংলাদেশ কবে জাতিসংঘ সমুদ্র আইন চুক্তি স্বাক্ষর ও অনুমোদন করে? – ২০০১ সালে।

১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সংক্রান্ত কনভেনশন অনুযায়ী একটি উপকূলীয় রাষ্ট্রের মহীসোপানের (Continental Shelf) সীমা হবে ভিত্তি রেখা হতে – ৩৫৪ নটিকেল মাইল। উক্ত এলাকায় সমুদ্রের তলদেশে সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।

আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা আইনানুযায়ী অর্থনৈতিক অঞ্চল – ২০০ নটিকেল মাইল।

বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবেশ পরিবর্তন

মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বর্ষাকালে বাংলাদেশে প্রচুর বৃষ্টিপাত সংঘটিত হয়।

যে সব অঞ্চলের বায়ুর তাপমাত্রা শীত, গ্রীষ্ম ও দিনরাত্রিতে তেমন পার্থক্য হয় না তাকে সমভাবাপন্ন বালে। মৃদুভাবাপন্ন অঞ্চল কক্সবাজার।

বাংলাদেশের উত্তর দিকে হিমালয় পর্বত অবস্থিত। বাংলাদেশের মহাদেশীয় বায়ু প্রবাহিত হয় শীতকালে।

আবহাওয়া অফিসগুলো আবহাওয়ার উপাদান পর্যবেক্ষণ করে জলবায়ু সম্পর্কে ধারণা দেয়া।

আবহাওয়া কাকে বলে? কোনো নির্দিষ্ট স্থানের অল্প দিন বা সময়ের অবস্থাকে আবহাওয়া বলে।

জলবায়ু কাকে বলে? কোনো স্থানের জলবায়ু বলতে কয়েক বছরের আবহাওয়ার গড়কে বোঝায়।

সূর্য সারা বছর লম্বভাবে কিরণ দেয় নিরক্ষরেখায়। অক্ষাংশ নিয়ামকটির কারণে সূর্যকিরণ তির্যকভাবে পড়ে।

উত্তর আমেরিকার পূর্ব উপকূলকে শীতল রাখে শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত সমুদ্রস্রোত।

প্রস্তুর বা বালুকাময় মৃত্তিকা তাপ সংরক্ষণের জন্য উপযোগী নয়।

দিনে প্রচণ্ড গরম ও রাতে প্রচণ্ড শীত অনুভূত হয় মরু এলাকায়।

নিরক্ষরেখায় পরিচলন বৃষ্টিপাত হয়।

জলীয়বাষ্পপূর্ণ বায়ু শীতল ও ঘনীভূত হয়ে ভূ-পৃষ্ঠে নেমে আসে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে।

দিনাজপুর ও শিলং এর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যের জন্য উচ্চতা নিয়ামকটি দায়ী।

গত ১০০ বছরের তুলনায় বর্তমান শতকে তাপমাত্র বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২১ শতকের সমাপ্তিকালে গড় তাপমাত্রা আরও অতিরিক্ত ২.৫ ডিগ্রি থেকে ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা যুক্ত হতে পারে।

পৃথিবীতে আসা সূর্যালোক শোষণ করে ভূ-পৃষ্ঠ।

গ্রীন হউস গ্যাস নির্গমনের ফলে বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউস গ্যাসের স্তর সৃষ্টি হচ্ছে। গ্রিন হাউস প্রভাব উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া। এতে মেরু অঞ্চলের বরফ অবমুক্ত হলে পৃথিবীর ৪০ শতাংশ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে।

পৃথিবী উষ্ণায়নের ফলে একবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মোট জনসমষ্টির ২০ শতাংশ অধিবাসীর সরাসরি ভাগ্য বিপর্যয় দেখা দেবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হিসেবে বিশ্ব তাদের উৎপাদিত শস্যের বাড়তি অংশ পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করবে। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে গ্রীষ্মকালে দীর্ঘতর হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে সবচেয়ে ঝুকির মধ্যে রয়েছে। গ্রিন হাউস প্রভাব কানাডা সাফল্য বয়ে আনবে।

অভিগমনের নিয়ামক ২ প্রকার। যে সমস্ত কারণ অন্যত্র বসতি স্থাপনে মানুষকে আগ্রহী করে তাদের আকর্ষণমূলক কারণ বলে। আকর্ষণমূলক কারণের অপর নাম গন্তব্যস্থলের টান।

আঞ্চলিক পর্যায়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাম্প্রতিক অবস্থাকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।

কর্মক্ষম জনসংখ্যা কম বলে উন্নয়নশীল দেশগুলো অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে।

বাংলাদেশের বার্ষিক পার ক্যাপিটা গ্রিন হাউস দূষণ ০.৯০।

বৈশ্বিক ঝুঁকিতে থাকা সবচেয়ে বন্যা কবলিত বাংলাদেশ।

জাতিসংঘের তথ্য মতে, আগামী ৫০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বাড়লে বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ ভূমি পানির নিচে চলে যাবে।

UNEP কী? – জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি (United Nations Environment Programme)

UNCED কী? – জাতিসংঘের পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্মেলন বা আর্থ সামিট (United Nations Conference of Environment and Development)।

ই-৮ কী? – পরিবেশ দূষণকারী ৮টি দেশ।

গ্রীন পিস (Green Peace) কী? – একটি আন্তর্জাতিক পরিবেশ আন্দোলনের নাম (নিউজিল্যান্ডের সংগঠন)।

IUCN-এর পূর্ণরূপ – International Union for the Conservation of Nature । এটি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণবাদী সংস্থা (সদর দফতর – গ্লান্ড, সুইজাল্যান্ড)

পরিবেশ আন্দোলনের সূচনাকারী কে? – হেনরী ডেভিড স্যারো (ইংল্যান্ডের অধিবাসী)।

দেশের দক্ষিণাঞ্চলের একমাত্র ভূ-কম্পন নির্ণায়ক যন্ত্রটি স্থাপন করা হয় কোথায়? – পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

‘ল্যান্ড স্যাট ও নোয়া’ কী? – কৃত্রিম উপগ্রহ ও ভূমি জরিপ কাজে নিয়োজিত স্পারসোর একটি কার্যকর প্রকল্প।

বাংলাদেশ পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনের নাম কী? – BEMF (Bangladesh Environment Mangement Forum).

‘গ্রীণ ফোর্স’ কী? – বাংলাদেশের পরিবেশ আন্দোলনের নাম।

বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে ওজনের বিপুল উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়? – স্ট্যাটোস্ফিয়ার।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post