পদ — প্রকরণ
বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা ধাতুকে পদ বলে। পদগুলো প্রধানত দুই প্রকার। যথা :
(১) সব্যয় পদ এবং
(২) অব্যয় পদ।
এখন, সব্যয় পদ আবার ৪ প্রকারের। যথা :
(ক) বিশেষ্য
(খ) বিশেষণ
(গ) সর্বনাম
(ঘ) ক্রিয়া
সুতরাং সবমিলে পদ মোট পাঁচ প্রকারের : বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় ও ক্রিয়া। এখন একটি বাক্যে পদগুলো কিভাবে থাকে তা দুটি উদাহরণে স্পষ্ট হয়ে আসি, চলুন—
উদাহরণ — ১ :
রহিম স্কুলে যায় বই ও খাতা নিয়ে, কিন্তু বই—খাতার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই, এটা খারাপ লক্ষণ।
আলোচ্য বাক্যটিতে:
(ক) বিশেষ্য : রহিম, স্কুল, বই, খাতা।
(খ) বিশেষণ : খারাপ,
(গ) সর্বনাম : তার
(ঘ) ক্রিয়া : যায়
(ঙ) অব্যয় : ও
উদাহরণ — ২ :
দুঃসাহসী অভীযাত্রীরা মানুষের চিরন্তন কল্পনার রাজ্য চাঁদের দেশে পৌঁছেছেন এবং মঙ্গলগ্রহেও যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত হচ্ছেন।
আলোচ্য বাক্যটিতে:
(ক) বিশেষ্য : অভিযাত্রী, মানুষ, কল্পনা, রাজ্য, দেশ, মঙ্গলগ্রহ।
(খ) বিশেষণ : দুঃসাহসী, চিরন্তন, প্রস্তুত।
(গ) সর্বনাম : তাঁরা।
(ঘ) ক্রিয়া : পৌঁছেছেন, হচ্ছেন, যাওয়ার (অসমাপিকা ক্রিয়া)।
(ঙ) অব্যয় : এবং, জন্য।
এখন, পাঁচ প্রকারের পদগুলোর বিস্তারিত আলোচনা নিচের লিংকগুলোতে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হলো—
(খ) বিশেষণ : খারাপ,
(গ) সর্বনাম : তার
(ঘ) ক্রিয়া : যায়
(ঙ) অব্যয় : ও
উদাহরণ — ২ :
দুঃসাহসী অভীযাত্রীরা মানুষের চিরন্তন কল্পনার রাজ্য চাঁদের দেশে পৌঁছেছেন এবং মঙ্গলগ্রহেও যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত হচ্ছেন।
আলোচ্য বাক্যটিতে:
(ক) বিশেষ্য : অভিযাত্রী, মানুষ, কল্পনা, রাজ্য, দেশ, মঙ্গলগ্রহ।
(খ) বিশেষণ : দুঃসাহসী, চিরন্তন, প্রস্তুত।
(গ) সর্বনাম : তাঁরা।
(ঘ) ক্রিয়া : পৌঁছেছেন, হচ্ছেন, যাওয়ার (অসমাপিকা ক্রিয়া)।
(ঙ) অব্যয় : এবং, জন্য।
এখন, পাঁচ প্রকারের পদগুলোর বিস্তারিত আলোচনা নিচের লিংকগুলোতে ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হলো—