জব প্রস্তুতি
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিয়োগ প্রস্তুতি
জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান — ১৩.৩৫% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০)।
প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল — ৮০ ভাগ লোক।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরষ্কার প্রবর্তন করা হয় — ৫ এপ্রিল ১৯৭৩।
প্রথম 'বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরষ্কার' দেয়া হয় — ১৯৭৬ সালে (বাংলা ১৩৮৩ সনে) , তখন এ পুরষ্কারের নাম ছিল রাষ্ট্রপতি কৃষি পুরষ্কার।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের সদরদপ্তর — ফার্মগেট ঢাকা (গঠন ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২)।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের নাম — BRRI (গাজীপুর জেলার জয়দেব পুরে অবস্থিত)।
বিনাশাইন ধান উদ্ভাবন করে — বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (BINA)।
এশিয়ার সবচেয়ে বড় পাটকল ছিল — আদমজী পাটকল,বাংলাদেশ (৩০ জুন ২০০২ থেকে বন্ধ)।
বাংলাদেশের প্রথম চা জাদুঘর যাত্রা শুরু করে — ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯,মৌলভীবাজার শ্রীম মঙ্গলে।
দেশের প্রধান প্রধান তেলবীজ হলো — সরিষা,চীনাবাদাম,তিল,সূর্যমুখী, সয়াবিন,তিসি,নারকেল,বাজনা, পীতরাজ প্রভৃতি।
সে ব্রিটিশ গভর্নরের উদ্যোগে বাংলায় আলু চাষের বিস্তার লাভ করে — ওয়ারেন হেস্টিংস এর উদ্যোগে।
একটানা যত দিন বা তার অধিক সময় বৃষ্টি হলে তাকে খরা বলে — ২০দিন।
লবণাক্ততার প্রতি সাড়া প্রদানের উপর ভিত্তি করে ফসলকে ভাগ করা যায় — ২ ভাগে।
সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় শব্দটি এসেছে গ্রিক 'কাইক্লোস' শব্দ থেকে, যার অর্থ সাপের কুন্ডলী।
উদ্ভিদের সেটি বেশি থাকলে খরা প্রতিরোধে সাহায্য করে — প্রোটিন।
১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ঝড়ে উপকূলীয় অঞ্চলে ত্রান তৎপরতার নাম — অপারেশন মান্না।
পাউডারি মিলডিও যে ফসলের রোগ — মাষকলাই।
লেয়ার মুরগির জন্য জায়গা প্রয়োজন — ০.৬ - ০.৭৬ বর্গমিটার।
গগর্ভকালীন সময়ে গাভীকে যে ধরনের খাবার দিতে হবে — দানাদার খাদ্য।
ধানের জমিতে কমপক্ষে আগাছা দমন করতে হয় — ৩ বার।
ইরানি জাতের গোলাপের রং যে জাতের হয়ে থাকে — গোলাপি রঙের।
একজন পূর্নবয়স্ক লোকের দৈনিক আমিহ জাতীয় খাদ্যের প্রয়োজন হয় — ৮০ গ্রাম।
হৃদরোগ আরোগ্য হয় যে বৃক্ষের ছালের রস খেলে — অর্জুন।
নারিকেক গাছের জন্য প্রয়োজনীয় জলবায়ু — উষ্ণ ও আর্দ্র।
সে ফসলের বেশি নাইট্রোজেন প্রয়োজন হয় — শাকসবজি।
ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা যে উদ্ভিদ ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয় — তেলাকুচা।
খাদ্যে ছত্রাক ও পোকামাকড় জন্মাতে সহায়তা করে — অক্সিজেন।
বীজের আর্দ্রতা যত হলে অঙ্কুরোদগম শুরু হয় — ৩৫ - ৬০%।
মাছের খাদ্য গুদামে সংরক্ষন করা যায় না — ৩ মাসের চেয়ে বেশি।
রোপণ যন্ত্রে যে অঙ্গ মাটিতে চারারোপণ করে — রোপণ ক্লাচ।
বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা শতকরা যত ভাগ হলে ভালো হয় — ৮০।
হে তৈরির জন্য ঘাসের আর্দ্রতা শতকরা যত ভাগ রাখা হয় — ১৫ - ২০ ভাগ।
গম চাষের জন্য শুকনো অবস্থায় জমি চাষ দিতে হয় — ৩ - ৪ বার।
ধান রাখার আগে ধানের গোলার ভিতর ও বাইরে যে প্রলেপ দেওয়া হয় — গোবর ও মাটির মিশ্রণের।
আদা চাষের জন্য যে ধরনের আবহাওয়া দরকার — উষ্ণ ও আর্দ্র।
বাংলাদেশে মৎস্য সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয় — ১৯৫০ সালে।
যে খামারে ডিম থেকে ইনকিউবেটরের সাহায্যে বাচ্চা ফোটানো হয় সেই ঘরের নাম — হ্যাচারি ঘর।
জন্মানোর পর কয়েকদিন হাসের বাচ্চাকে যেভাবে খাদ্য খাওয়াতে হয় — হাতে তুলে।
সাইলেজ তৈরিতে বায়ুরোধী অবস্থায় গাঁজনের জন্য প্রয়োজন হয় — ল্যাকটিক এসিড।
রুই মাছের বৃদ্ধির জন্য তাপমাত্রা ভালো — ২৫ - ৩০°C।
পুকুরে বসবাসকারী জীব সম্প্রদায়কে ভাগ করা হয় — ৪ শ্রেণিতে।
আলু বীজ উৎপাদনের জন্য যত সে.মি. গভীর চাষ দিতে হবে — ১৫ সে.মি.।
বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম কোষে অবস্থিত — ম্যানগ্রোভ বন।
বন ব্যবস্থাপনায় বৃক্ষের আবর্তনকাল — ৩ টি ভাগে বিভক্ত।
স্বল্প আবর্তনকালীন বৃক্ষের আবর্তন সময় — ১০ - ২০ বছর।
বাংলাদেশের বন সংরক্ষিত আইন চালু হয়েছে — ১৯২৭ সালে।
পানির পরিমাণ যততে নামলে কাঠের গুণগত মান সর্বোত্তম হবে — ১২%।
সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ে যে জাতীয় গাছ — বাঁশ জাতোয় গাছ।
বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে — চট্টগ্রাম বিভাগে।
ক্ষেত থেকে ফসল কাটার সময় ফসলের আদ্রতা থাকে — ১৮ - ৪০%।
মাটির উপরে গাছের সম্পূর্ণ উপড়ে ফেলাকে বলে — হাম পুলিং।