ইন্টারনেটের সুফল ও কুফল নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন রচনা করো।
অয়ন : তোর বাসায় ব্রডব্যান্ডের স্পিড কেমন?
অমি : ৫১২এম.বি.পি.এস. রেগুলার; মাঝে মাঝে বাড়ে। আমি খুব একটা ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করি না।
আমার ওয়াইম্যাক্স আছে।
অয়ন : তাহলে ভালো স্পিড পাস?
অমি : হ্যা দোস্ত; মাঝে মাঝে সারারাতই ফেসবুক ইউটিউব চলতে থাকে।
অয়ন : যদিও তোর ব্যক্তিগত ব্যাপার; তারপরও আমার কাছে বিষয়টা ভালো
লাগল না। এভাবে ইন্টারনেটের ব্যবহার মোটেও ভালো না।
অমি : কেন, এভাবে ব্যবহার করলে সমস্যা কী?
অয়ন : সমস্যা আছে। তুই অনেক বেশি সময় ওখানে দিয়ে ফেলছিস।
তাছাড়া তুই শিক্ষামূলক তেমন কিছুও করছিস না।
অমি : শিক্ষামূলক কাজ পরেও করা যাবে; কিন্তু এখন তো মজা করতে হবে।
অয়ন : না রে, ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার না হলে সেটা ক্ষতির কারণই
হয়। তোর চোখের দিকে তাকিয়ে দেখেছিস? কালো দাগ পড়ে গেছে।
অমি : তাহলে কি ব্যবহার বন্ধ করে দেব?
অয়ন : তা তো বলিনি; গঠনমূলক কাজে বেশি ব্যবহার করবি।
অমি : বুঝিনি; একটু সহজ করে বল।
অয়ন : যেমন ধর সমস্ত বিশ্বের তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়ছে; তুই এটা
নিয়ে পড়তে পারিস। অথবা ভূমিকম্প নিয়ে পড়তে পারিস; যেহেতু আমরা এখন ভূমিকম্পের
আতঙ্কের মধ্যে আছি।
অমি : এগুলো তো সারাদিনই টিভিতে দেখায়। এগুলো নিয়ে আবার পড়ার কী
আছে?
অয়ন : আচ্ছা তোর যা জানতে ইচ্ছা করে তাই নিয়েই পড়িস। মোটকথা
ভালো কিছু জানার জন্যে, শেখার জন্যে ইন্টারনেট ব্যবহার কর।
অমি : আর আনন্দের জন্যে কিছুই করবো না?
অয়ন : আনন্দের জন্যেও ব্যবহার করবি; তবে সেটা নিজের ক্ষতি না করে।
অমি : গলা তো শুকিয়ে গেল; চল একটু চা খাই।
অয়ন : চল, রফিক ভাইয়ের চা-টা ফাটাফাটি। ওখানে গিয়েই খাই।
Nice
ReplyDeleteEita exam e likhle amar khata amk diye bashai pathai dibe
ReplyDelete