সাধারণ জ্ঞান : ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি - ৯

ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার প্রস্তুতি
C-Grade
পর্ব - ৯

বিশেষ তুলার কাপড় ব্যান্ডেজ কোনগুলো? - জিঙ্ক পেস্ট ব্যান্ডেজ।

উলযুক্ত ব্যান্ডেজ কোনগুলো? - ফ্লানেল ব্যান্ডেজ, ক্রেপ ব্যান্ডেজ।

সিল্ক ব্যান্ডেজ কোনগুলো? - অয়েল সিল্ক ব্যান্ডেজ।

ওষুধযুক্ত লিন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কত থেকে কত % বোরিক এসিড থাকে? - ৩-৭% থাকে।

ওষুধযুক্ত লিন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কত % ইউফ্লেভিন থাকে? - ০.১%

প্লাস্টার কি? - প্লাস্টার হলো আঠাযুক্ত তুলার ফেব্রিক।

জিঙ্ক অক্সাইড প্লাস্টার এ কত থেকে কত % জিঙ্ক অক্সাইডযুক্ত থাকে? - ২০-৩০% থাকে।

স্থিতিস্থাপক আঠালো প্লাস্টার যার মধ্যে কত থেকে কত % জিঙ্ক অক্সাইড? - ২০.৩০% থাকে।

প্লাস্টার অব প্যারিস যা কত % ক্যালসিয়াম সালফেটের মাধ্যমে চামড়ার সাথে যুক্ত থাকে? - ৮০% যুক্ত থাকে।

স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং সাধারণত ওষুধের কোন বই থেকে তৈরি? - স্ট্যান্ডার্ড সার্জিক্যাল ড্রেসিং সাধারণত ওষুধের রেফারেন্স বই যেমন - ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল কোডেক্স “মোতাবেক তৈরি বিশেষ ধরনের ড্রেসিং।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং গুলো (বি.পি.সি) কত থেকে কত নম্বর পর্যন্ত হয়ে থাকে? - ১ হতে ১৬ পর্যন্ত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ১: কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ১ : ডাবল সায়ানাইড ড্রেসিং নামে পরিচিত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ২: কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ২: ফার্মেন্টেশন ড্রেসিং নামে পরিচিত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ৩, ৪, ৫এবং ৬ কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর :৩,৪,৫ এবং ৬ এগুলোকে স্থিতিস্থাপক আঠালো ক্ষত ড্রেসিং নামে পরিচিত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর :৭কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ৭: লিন্ট ফিঙ্গার ড্রেসিং যা আঙ্গুলের ব্যান্ডেজ নামে পরিচিত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর :৮ ও ৯ কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর :৮ ও ৯ -হাত বা পায়ের ব্যান্ডেজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর : ১০, ১১, ১২ কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর :১০,১১,১২-আগুনে পোড়াজনিত আগুনের ব্যান্ডেজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর : ১৩, ১৪ এবং ১৫ কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর : ১৩,১৪,এবং ১৫ ক্ষত ড্রেসিং নামে পরিচিত।

স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর: ১৬ কি নামে পরিচিত? - স্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর: ১৬ -চোখের প্যাড নামে পরিচিত।

সার্জিক্যাল সুচারস কি? - সার্জিক্যাল সুচারস এক ধরনের তন্তু বা সুতা যা ক্ষত সেলাইয়ের কাজে ব্যবহৃত হয়।

সার্জিক্যাল সুচারস কয় ধরনের হতে পারে? - দুই ধরনের।

সাধারণত ক্যাটগাট সুচারস কোন ধরনের সুচারস? - ক্যাটগাট সুচারস সাধারণত শোষণযোগ্য সুচারস।

সাধারণ ক্যাটগাট শোষিত হতে কত থেকে কত দিন সময় লাগে? - ৩ থেকে ৫ দিন।

ক্রোমিক ক্যাটগাট শোষিত হতে কত দিন থেকে কতদিন সময় লাগে? - ১০ হতে ৪০ দিন।

অশোণযোগ্য সুচারস গুলো কি কি? - সিল্ক, নাইলন, তুলা, স্টেইনলেস স্টিল ইত্যাদি।

মানুষের পা ভেঙে গেলে তখন তাকে কিভাবে হাসপাতালে পাঠাতে হয়? - ভাঙা পা সুস্থ পায়ের সাথে বেঁধে হাসপাতালে পাঠাতে হবে।

প্রাথমিক চিকিৎসা করায় সময় ভাঙ্গা হাত পা কি সোজা করা যাবে কি? - প্রাথমিক চিকিৎসা করায় সময় ভাঙ্গা হাত পা কি সোজা করা যাবে না।

দেহের হাড় স্বাভাবিক অবস্থান থেকে সরে গেলে তাকে কি বলে? - দেহের হাড় স্বাভাবিক অবস্থান থেকে সরে গেলে তাকে ডিসলোকেশন বলে।

দেহের কোথায় কোথায় ডিসলোকেশন হয়? - সাধারণত কাধ, গোড়ালি বা কোমরের জোড়াতে ডিসলোকেশন হয়।

পানিতে ডোবা রোগীকে পানি বের না হওয়া পানি পর্যন্ত কি দেওয়া যাবেনা? - পানিতে ডোবা রোগীকে পানি বের না হওয়া পানি পর্যন্ত কৃত্রিম শ্বাস দেওয়া যাবেনা।

পানিতে ডোবা রোগীকে কিছু খাওয়ানো যাবে কি? - পানিতে ডোবা রোগীকে কিছু খাওয়ানো যাবে না।

আমাদের দেশে (বাংলাদেশের) প্রাচীন চিকিৎসা ব্যবস্থা কোনটি ছিলো? - আয়ুর্বেদ।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত চিকিৎসা পদ্ধতিটি হলো কোনটি? - এলোপ্যাথি।

কোন চিকিৎসা ব্যবস্থাকে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিও বলা হয়? - এলোপ্যাথি।

আয়ু অর্থ কি ও বেদ অর্থ কি? - “আয়ু” মানে জীবন আর “বেদ” মানে জ্ঞান।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের উৎপত্তি যেখান থেকে সেই বইটির নাম কি? - ঋগ্বেদ।

বৌদ্ধ ধর্মের বিকাশের সাথে সাথে কোন চিকিৎসা পদ্ধতিও বিকশিত হতে থাকে? - মঘা।

মোগল সম্রাটদের রাজত্বকালের আগে পর্যন্ত এদেশে বা গোটা ভারতবর্ষে চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে কোন চিকিৎসারই প্রচলন বেশি ছিলো? - আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসাই।

কথিত আছে যে এক মাঘী পূর্ণিমার রাতে এই চিকিৎসা পদ্ধতির উদ্বোধন করেন কোন চিকিৎসা বিজ্ঞানী? - কথিত আছে যে এক মাঘী পূর্ণিমার রাতে এই চিকিৎসা পদ্ধতির উদ্বোধন করেন স্বয়ং গৌতম বুদ্ধ ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী জীবক।

আয়ুর্বেদীয় পদ্ধ‌তিতে ওষুধের উৎস কি? - আয়ুর্বেদীয় পদ্ধ‌তিতে ওষুধের উৎস গুলো হলো : উদ্ভিদ, প্রাণীজ ও খনিজ।

“মঘা “ পদ্ধ‌তিতে চিকিৎসা ওষুধের উৎস গুলো কি কি? - “মঘা” পদ্ধ‌তিতে চিকিৎসা ওষুধের উৎস গুলো হলো – শুধুমাত্র উদ্ভিদ ও খনিজ।

কোন ধর্মের প্রাণী হত্যা অনুমোদিত নয় বলে কোনো প্রাণীজ ওষুধ এই শাস্ত্রে ব্যবহৃত হয় না? - বৌদ্ধ ধর্মে।

মোগল শাসকরা মধ্য এশিয়া ও আফগানিস্তান হয়ে এদেশে আসেন এবার তাদের সাথে ছিলো সেই এলাকার চিকিৎসা ব্যবহার নামটা কি? - ইউনানী।

ইউনানী চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবস্থা কত বছর আগে থেকে মধ্যপ্রাচ্যে আসে - ২০০০ বছর আগে।

ইউনানী এর আদি জম্মস্থান কোথায়? - গ্রীসের ইউনান বা হুনান প্রদেশ।

ইংরেজরা যখন এদেশে শাসন পরিচালনা করতে থাকে তখন তারা তাদের সাথে আসা চিকিৎসকদের মাধ্যমে এদেশে কোন চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রচলন করে? - এলোপ্যাথি।

ইংরেজ শাসনামলে প্রায় কোন সময়ে জার্মানিতে ডা: হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করেন? - মাঝামাঝি সময়ে।

বায়োকেমিক ওষুধের আবিষ্কার কোন দেশে হয়? - জার্মানিতে।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকেরা গাছের নির্যাস এলকোহলে মিশিয়ে সেখান থেকে কিসের মাধ্যমে ওষুধ তৈরি করে? - হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকেরা গাছের নির্যাস এলকোহলে মিশিয়ে সেখান থেকে পাতলাকরণ বা Dilution – এর মাধ্যমে ওষুধ তৈরি করে।

হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্র মতে ওষুধের যত ডাইল্যুশান হবে ওষুধের তখন কি হবে? - হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্র মতে ওষুধের যত ডাইল্যুশান হবে ওষুধের শক্তিও ততোই বেড়ে যাবে।

আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতি প্রায় কত হাজার বছর আগে আবিষ্কার হয়েছিল? - প্রায় তিন হাজির বছর আগে।

আকুপাংচার শরীরের বিভিন্ন স্নায়ুতে সূচ ফোটানোর মাধ্যমে চিকিৎসা পদ্ধতি কোন দেশে আবিষ্কৃত হয়েছিল? - চীনে।

আকুপাংচার শরীরের বিভিন্ন স্নায়ুতে সূচ ফোটানোর মাধ্যমে চিকিৎসার পদ্ধতি প্রায় কত হাজার বছর আগে চীনারা এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিল? - প্রায় তিন হাজার বছর আগে।

আকুপ্রেসার পদ্ধ‌তিতে শরীরের বিভিন্ন অংশে কি কি রোগের চিকিৎসা করা হতো? - আকুপ্রেসার পদ্ধ‌তিতে শরীরের বিভিন্ন অংশে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হতো। যেমন : মাথাব্যাথা, কোমর ব্যাথা, হাত পায়ের পেশীতে ব্যাথা ইত্যাদি জায়গায় আকুপ্রেসার চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে চিকিৎসা করলে আরাম পেত।

ন্যাচারোপ্যাথি পদ্ধতিতে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের জন্য কোন জিনিসটা কে ব্যবহার করা হতো? - প্রকৃতিকে।

এরোমাথেরাপি পদ্ধতিতে কি ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হত? - প্রকৃতির সুগন্ধ।

ঘরে যেসব প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে আমরা সাধারণ অসুখের চিকিৎসা করি তাকে কোন চিকিৎসা পদ্ধতি বলা হয়? - গার্হস্থ্য চিকিৎসা পদ্ধতি।

শরীরের বিভিন্ন স্নায়ুতে সূঁচ ফোটানোর মাধ্যমে যে চিকিৎসা করা হয় সে পদ্ধতির নাম কি? - আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতি।

কোন চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের জন্য প্রকৃতিতে ব্যবহার করা হয়? - ন্যাচারোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি।

কোন চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক সুগন্ধ ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হয়? - এরোমাথেরাপি চিকিৎসা পদ্ধতি।

কোন ফুলের গন্ধে আমাদের মন প্রফুল্ল হয়? - গোলাপ ফুলের গন্ধে।

কোন ফুলের গন্ধে ঘুমের আবেশ তৈরি হয়? - বেলি ফুলের গন্ধে।

কোন ফুলের গন্ধে মনের উত্তেজনা বাড়ায় বলে সহজে ঘুম আসে না? - হাস্নাহেনা ফুলের গন্ধে।

কোন ফুলের গন্ধে মনের উত্তেজনা কমায়? - কনকচাঁপা ফুলের গন্ধে।

পেটের অসুখে কি ব্যবহৃত হত? - পেটের অসুখে থানকুনি পাতার রস ব্যবহৃত হত।

ছোট কৃমির আক্রমণে কি ব্যবহৃত হতো? - ছোট কৃমির আক্রমণে কচি আনারস পাতার রস ব্যবহৃত হতো।

ছোটদের কাশিতে কি ওষুধ আর বড়দের কাশিতে কি ওষুধ ব্যবহার করা হতো? - ছোটদের কাশিতে তুলসি পাতার রস, আর বড়দের কাশিতে বাসক পাতার রস ব্যবহার করা হতে।

শরীরের জ্বলুনিতে কি ব্যবহার করা হত? - শরীরের জ্বলুনিতে ধনে ভেজানো পানি ও ডাবের পানি ব্যবহার করা হত।

খুসকি হলে কি ব্যবহৃত হত? - খুসকি হলে আমলকির রস ব্যবহৃত হত।

চুলকানি হলে কিসের তেল ব্যবহার করা হতো? - নিমের তেল ব্যবহার করা হতো।

এলোপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা আধুনিক ও অত্যন্ত কার্যকর হলেও আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে শুধুমাত্র এলোপ্যাথি দিয়ে কত % জনগোষ্ঠীকে চিকিৎসা সেবা দেয়া সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়? - ১০০%

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেই কারণেই কত সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে সব জনগনকে সরাসরি বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে এলোপ্যাথির পাশাপাশি লোকজ চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোকে ব্যবহারের জন্য জোর দেওয়া হয়েছে? - ১৯৭৬ সাল থেকে।

আমাদের দেশে লোকজ চিকিৎসা শিক্ষার কয়টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে? - দুইটি।

সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদ ডিগ্রি কলেজ, এবং সরকারি হোমিওপ্যাথিক ডিগ্রি কলজ দুটি আমাদের দেশে কোথায় অবস্থিত? - ঢাকার মিরপুরে।

সরকারি ইউনানী, আয়ুর্বেদ ও হোমিওপ্যাথিক হাসপাতাল গুলোতে শিক্ষার্থীরা কত বছর মেয়াদী স্নাতক কোর্স অধ্যয়ন করে ১ বছর ধরে ইন্টার্নি হিসেবে অভিজ্ঞতা অর্জন করে? - ৫ বছরের।

আমাদের দেশে যে লোকজ চিকিৎসা শিক্ষার দুটি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে তার প্রতিটিতেই কত শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালও অবস্থত? - ১০০ শয্যা বিশিষ্ট।

বাংলাদেশে কতটি ইউনানী ডিপ্লোমা কলেজ আছে? - ১১ টি।

বাংলাদেশে কয়টি আয়ুর্বেদীয় ডিপ্লোমা কলেজ আছে? - ৭ টি।

বাংলাদেশে কতটি হোমিওপ্যাথিক ডিপ্লোমা কলেজ আছে? - ৩৮ টি।

ইউনানী, আয়ুর্বেদ ও হোমিওপ্যাথিক এই ডিপ্লোমা কলেজগুলিতে শিক্ষার্থীদের কত বছরের কোর্স ও কয় মাসের ইন্টার্নি করে ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট অর্জন করে? - ৪ বছরের কোর্স ও ৬ মাসের ইন্টার্নি।

সরকার জেলা হাসপাতাল গুলোতে এলোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি লোকজ চিকিৎসা সেবা দেয়ার লক্ষ্যে এপর্যন্ত কতজন লোকজ মেডিক্যাল অফিসারের পদ সৃষ্টি করেছেন? - ১৯৮ জন।

সরকার জেলা হাসপাতাল গুলোতে এলোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি লোকজ চিকিৎসা সেবা দেয়ার লক্ষ্যে এপর্যন্ত কতজন ইউনানী, কতজন আয়ুর্বেদ এবং কতজন হোমিওপ্যাথিতে স্নাতক ডিগ্রিদেরীদের নিয়োগ দিয়েছেন? - ৬৬ জন ইউনানী, ৬৬ জন আয়ুর্বেদ এবং ৬৬ জন হোমিওপ্যাথিক।

সরকার এই লোকজ চিকিৎসকদের সাহায্য করার জন্য কতজন সহকারী (বা কম্পাউন্ডার) নিয়োগ দিয়েছেন? - ৬৪ জন।

জনগণের মধ্যে ওষুধি গাছের চিকিৎসা গুন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সরকার সারা দেশে কতটি প্রদর্শনী বাগান প্রতিষ্ঠা করেছেন? - ৪৬৭ টি।

কিছুদিন আগে পরিচালিত এক জরিপ অনুযায়ী সারা দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসা মোট রোগীদের মধ্যে কত % রোগী লোকজ চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন? - ২৮%

সরকার তাই পর্যায়ক্রমে প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে কয় জন করে মেডিক্যাল অফিসারের পদ সৃষ্টি করে লোকজ চিকিৎসাকে জনগণের আরো কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করেছেন - ১ জন।

ইউনানীর জন্য এই ডিগ্রির নাম কি? - “ব্যাচেলর অব ইউনানি মেডিসিন এন্ড সার্জারি বা বি ইউ এম এস”

আয়ুর্বেদীয় ডিগ্রির এর নাম কি? - “ব্যাচেলর অব আয়ুর্বেদিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি বা বি এম এস”

হোমিওপ্যাথিক এই ডিগ্রির নাম কি? - “ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি বা বি এইচ এম এস”

অ্যালবেনডাজল ওষুধ কিভা‌বে খেতে হয়? - চুষে খেতে হয়।

অ্যালবেনডাজল ওষুধ মূলত কিসের ওষুধ? - কৃমিনাশক ওষুধ।

অ্যালবেনডাজল ওষুধ কোন গ্রুপের ওষুধ? - বেনজিমিডাজল কার্বনেট গ্রুপের।

অ্যালবেনডাজল ট্যাবলেট কত মি,গ্রা, আকারে বাজারে পাওয়া যায়? - ৪০০ মি,গ্রা,।

গর্ভাবস্থায় অ্যালবেনডাজল ওষুধ খাওয়া যাবে কি? - খাওয়া যাবেনা।

গোল কৃমি, ফিতা কৃমি, সূতা কৃমি, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কৃমিনাশক ওষুধ ২ বছরের শিশু থেকে পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য কত মি,গ্রা, ট্যাবলেট মাত্র একবারই যথেষ্ট? - ৪০০ মি,গ্রা,।

গোল কৃমি, ফিতা কৃমি, সূতা কৃমি, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের কৃমিনাশক ওষুধ কয় বছরের শিশু থেকে পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য ৪০০ মি,গ্রা, ট্যাবলেট মাত্র একবারই যথেষ্ট? - দুই বছরের শিশু।

একটি বিশেষ কৃমি (স্ট্রঙ্গিলইডিয়াসিস) এর ক্ষেত্রে কত মি,গ্রা, ওষুধ একবার পরপর তিনদিন দেয়া উচিৎ? - ৪০০ মি,গ্রা,।

একটি বিশেষ কৃমি (স্ট্রঙ্গিলইডিয়াসিস) এর ক্ষেত্রে ৪০০ মি,গ্রা, ওষুধ একবার পরপর তিনদিন দেয়া উচিৎ প্রয়োজন হলে কয় সপ্তাহ পর পুনরায় একইভাবে দেয়া যাবে? - ৩ সপ্তাহ পর।

গুড়াকৃমির ক্ষেত্রে কত বছর বা তার উর্ধ্বে শিশুদের জন্য ১০০ মি.গ্রা. ওষুধ মাত্রায় একবার সেবন করার পর ৭ দিন পর আবার সেবন করা উচিত? - দুইবছর শিশুদের।

গুড়াকৃমির ক্ষেত্রে ২ বছর বা তার উর্ধ্বে শিশুদের জন্য কত মি,গ্রা মাত্রায় ওষুধ একবার সেবন করার পর ৭ দিন পর আবার সেবন করা উচিত -  ১০০ মি,গ্রা,।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post