একটি পূর্ণিমা রাতের সৌন্দর্য প্রসঙ্গে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ রচনা কর।
আলাল : কেমন আছিস দোস্ত? দেখ, এত সুন্দর পূর্ণিমাকে কেন যে সুকান্ত ঝলসানো রুটি বলেছেন বুঝতে পারছি না।
দুলাল : কারণ তো কবি বলেই দিয়েছেন। আর আমিও ভালো আছি।
আলাল : তা বলেছেন কিন্তু আমার মনে হয় পূর্ণিমা চাঁদ যেন রসমালাইয়ের রসে ভেজা মিষ্টি।
দুলাল : তা হতেই পারে। কারণ তুই তো আর কবির মতো ক্ষুধার্ত না। তোর তো পেট ভরা এখন নানান পিঠা-পায়েসে।
আলাল : ক্ষুধার্ত নই কিন্তু চোখ তো সৌন্দর্যের ক্ষুধায় কাতর।
দুলাল : হ্যাঁ, পেটের ক্ষুধা মিটলেই মনের ক্ষুধার কথা ভেসে ওঠে, মনে তখন পূর্ণিমা রাতকে অপরূপ মায়াবী বলে মনে হয়।
আলাল : দেখ না নদীর ঢেউয়ের উপর কেমন আলোর নাচন চলছে।
দুলাল : সবই পূর্ণিমার খেলা। মনে হয় পূর্ণিমা তার মায়াবী আলো ঢেলে দিয়েছে নদীর জলে।
আলাল : তুই ঠিকই বলেছিস। দেখ গাছের পাতাগুলো পর্যন্ত ঝকমক করে তুলছে।
দুলাল : প্রকৃতির এই খেলা সত্যিই অপূর্ব।
আলাল : দেখ্ দেখ্, নারকেল গাছের পাতাগুলো যেন হাতছানি দিয়ে আমাদের ডাকছে।
দুলাল : ডাকছে তো অবশ্যই, পূর্ণিমায় ওরা তো মাতোয়ারা আজ, তাই তো নেচে নেচে সবাইকে ডাকছে।
আলাল : চল কাশবনের সঙ্গে আমরা সাদায় মিশে যাই।
দুলাল : না, তার চেয়ে চল কলাবাগানের দিকে যাই। ও দিকে আলো-আঁধারির খেলা দেখি।
আলাল : আসলে পূর্ণিমা রাতের লুকোচুরি যেন প্রকৃতির এক অনন্য দান।
দুলাল : মানুষকে প্রেমিক বানায়, কবি বানায় এই পূর্ণিমা চাঁদ।
আলাল : আমারও কবিতা লিখতে ইচ্ছে করছে।
দুলাল : তবে লেখ না একটা পূর্ণিমার মতো ঝলমলে কবিতা।
আলাল : আরে বাপরে, বলা সোজা কিন্তু করা কঠিন দোস্ত।
দুলাল : পূর্ণিমা রাত সব কঠিনকেই সহজ এবং আনন্দে ভরিয়ে দেবে আজ। চল, বাসায় যাই।
আলাল : কেমন আছিস দোস্ত? দেখ, এত সুন্দর পূর্ণিমাকে কেন যে সুকান্ত ঝলসানো রুটি বলেছেন বুঝতে পারছি না।
দুলাল : কারণ তো কবি বলেই দিয়েছেন। আর আমিও ভালো আছি।
আলাল : তা বলেছেন কিন্তু আমার মনে হয় পূর্ণিমা চাঁদ যেন রসমালাইয়ের রসে ভেজা মিষ্টি।
দুলাল : তা হতেই পারে। কারণ তুই তো আর কবির মতো ক্ষুধার্ত না। তোর তো পেট ভরা এখন নানান পিঠা-পায়েসে।
আলাল : ক্ষুধার্ত নই কিন্তু চোখ তো সৌন্দর্যের ক্ষুধায় কাতর।
দুলাল : হ্যাঁ, পেটের ক্ষুধা মিটলেই মনের ক্ষুধার কথা ভেসে ওঠে, মনে তখন পূর্ণিমা রাতকে অপরূপ মায়াবী বলে মনে হয়।
আলাল : দেখ না নদীর ঢেউয়ের উপর কেমন আলোর নাচন চলছে।
দুলাল : সবই পূর্ণিমার খেলা। মনে হয় পূর্ণিমা তার মায়াবী আলো ঢেলে দিয়েছে নদীর জলে।
আলাল : তুই ঠিকই বলেছিস। দেখ গাছের পাতাগুলো পর্যন্ত ঝকমক করে তুলছে।
দুলাল : প্রকৃতির এই খেলা সত্যিই অপূর্ব।
আলাল : দেখ্ দেখ্, নারকেল গাছের পাতাগুলো যেন হাতছানি দিয়ে আমাদের ডাকছে।
দুলাল : ডাকছে তো অবশ্যই, পূর্ণিমায় ওরা তো মাতোয়ারা আজ, তাই তো নেচে নেচে সবাইকে ডাকছে।
আলাল : চল কাশবনের সঙ্গে আমরা সাদায় মিশে যাই।
দুলাল : না, তার চেয়ে চল কলাবাগানের দিকে যাই। ও দিকে আলো-আঁধারির খেলা দেখি।
আলাল : আসলে পূর্ণিমা রাতের লুকোচুরি যেন প্রকৃতির এক অনন্য দান।
দুলাল : মানুষকে প্রেমিক বানায়, কবি বানায় এই পূর্ণিমা চাঁদ।
আলাল : আমারও কবিতা লিখতে ইচ্ছে করছে।
দুলাল : তবে লেখ না একটা পূর্ণিমার মতো ঝলমলে কবিতা।
আলাল : আরে বাপরে, বলা সোজা কিন্তু করা কঠিন দোস্ত।
দুলাল : পূর্ণিমা রাত সব কঠিনকেই সহজ এবং আনন্দে ভরিয়ে দেবে আজ। চল, বাসায় যাই।
----- নিচের সংলাপটি একজন সম্মানিত ভিজিটর দিয়েছেন -----
রিমি : আকাশ, আজকের রাতটা কত সুন্দর! চাঁদটা যেন আকাশে একটা রূপালি বল।
আকাশ : হ্যাঁ রিমি, তুই ঠিকই বলেছিস। পূর্ণিমার রাতের সৌন্দর্যের সামনে আমরা যেন ক্ষুদ্র।
রিমি : দেখ, চাঁদের আলোতে গাছগুলো যেন রুপালি হয়ে উঠেছে। আর এই নীরবতা! মনে হচ্ছে পুরো পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে।
আকাশ : হুম, এই নীরবতার মধ্যে একটা অদ্ভুত শান্তি আছে। মনে হয় সময় এখন থেমে গেছে।
রিমি : তুই জানিস, আমার ছোটবেলায় দাদু আমাকে অনেক পূর্ণিমার গল্প বলে দিতেন। তিনি বলতেন, পূর্ণিমার রাতে চাঁদ যেন আমাদের সঙ্গে কথা বলে।
আকাশ : আরে, আমার দাদুও তো তেমনি বলতেন! বলতেন, চাঁদে একটা খরগোশ বাস করে, যে রাতের আকাশে গাজর কাটে।
রিমি : (হাসি) হ্যাঁ, আমার দাদুও একই কথা বলতেন। কিন্তু তুই জানিস, পূর্ণিমার রাতে আমাদের মন যেন আরও বড় হয়ে যায়।
আকাশ : হ্যাঁ, হয়তো তাই। এই রাতে আমরা সবাই একটু বেশিই স্বপ্ন দেখি।
রিমি : আকাশ, তুই কোন স্বপ্ন দেখছিস?
আকাশ : আমি দেখছি, একদিন আমরা চাঁদে যাব। হ্যাঁ, চাঁদে! আর সেখান থেকে পুরো পৃথিবীকে দেখব।
রিমি : ওহ! কত সুন্দর স্বপ্ন! আমিও চাই চাঁদে যাওয়ার।
আকাশ : একদিন অবশ্যই যাব আমরা। শুধু একটু ধৈর্য রাখতে হবে।
রিমি : হ্যাঁ, অবশ্যই। তখন আমরা একসাথে চাঁদে বসে পৃথিবীকে দেখব।
আকাশ : হুম, আর সেই সময় আমরা আজকের এই রাতটাকে মনে করব।
রিমি : হ্যাঁ, অবশ্যই। এই রাতটা আমাদের মনে চিরদিন থাকবে।
আকাশ : হ্যাঁ রিমি, তুই ঠিকই বলেছিস। পূর্ণিমার রাতের সৌন্দর্যের সামনে আমরা যেন ক্ষুদ্র।
রিমি : দেখ, চাঁদের আলোতে গাছগুলো যেন রুপালি হয়ে উঠেছে। আর এই নীরবতা! মনে হচ্ছে পুরো পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে।
আকাশ : হুম, এই নীরবতার মধ্যে একটা অদ্ভুত শান্তি আছে। মনে হয় সময় এখন থেমে গেছে।
রিমি : তুই জানিস, আমার ছোটবেলায় দাদু আমাকে অনেক পূর্ণিমার গল্প বলে দিতেন। তিনি বলতেন, পূর্ণিমার রাতে চাঁদ যেন আমাদের সঙ্গে কথা বলে।
আকাশ : আরে, আমার দাদুও তো তেমনি বলতেন! বলতেন, চাঁদে একটা খরগোশ বাস করে, যে রাতের আকাশে গাজর কাটে।
রিমি : (হাসি) হ্যাঁ, আমার দাদুও একই কথা বলতেন। কিন্তু তুই জানিস, পূর্ণিমার রাতে আমাদের মন যেন আরও বড় হয়ে যায়।
আকাশ : হ্যাঁ, হয়তো তাই। এই রাতে আমরা সবাই একটু বেশিই স্বপ্ন দেখি।
রিমি : আকাশ, তুই কোন স্বপ্ন দেখছিস?
আকাশ : আমি দেখছি, একদিন আমরা চাঁদে যাব। হ্যাঁ, চাঁদে! আর সেখান থেকে পুরো পৃথিবীকে দেখব।
রিমি : ওহ! কত সুন্দর স্বপ্ন! আমিও চাই চাঁদে যাওয়ার।
আকাশ : একদিন অবশ্যই যাব আমরা। শুধু একটু ধৈর্য রাখতে হবে।
রিমি : হ্যাঁ, অবশ্যই। তখন আমরা একসাথে চাঁদে বসে পৃথিবীকে দেখব।
আকাশ : হুম, আর সেই সময় আমরা আজকের এই রাতটাকে মনে করব।
রিমি : হ্যাঁ, অবশ্যই। এই রাতটা আমাদের মনে চিরদিন থাকবে।
good songlap
ReplyDeleteরিমি: আকাশ, আজকের রাতটা কত সুন্দর! চাঁদটা যেন আকাশে একটা রূপালি বল।
ReplyDeleteআকাশ: হ্যাঁ রিমি, তুই ঠিকই বলেছিস। পূর্ণিমার রাতের সৌন্দর্যের সামনে আমরা যেন ক্ষুদ্র।
রিমি: দেখ, চাঁদের আলোতে গাছগুলো যেন রুপালি হয়ে উঠেছে। আর এই নীরবতা! মনে হচ্ছে পুরো পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে।
আকাশ: হুম, এই নীরবতার মধ্যে একটা অদ্ভুত শান্তি আছে। মনে হয় সময় এখন থেমে গেছে।
রিমি: তুই জানিস, আমার ছোটবেলায় দাদু আমাকে অনেক পূর্ণিমার গল্প বলে দিতেন। তিনি বলতেন, পূর্ণিমার রাতে চাঁদ যেন আমাদের সঙ্গে কথা বলে।
আকাশ: আরে, আমার দাদুও তো তেমনি বলতেন! বলতেন, চাঁদে একটা খরগোশ বাস করে, যে রাতের আকাশে গাজর কাটে।
রিমি: (হাসি) হ্যাঁ, আমার দাদুও একই কথা বলতেন। কিন্তু তুই জানিস, পূর্ণিমার রাতে আমাদের মন যেন আরও বড় হয়ে যায়।
আকাশ: হ্যাঁ, হয়তো তাই। এই রাতে আমরা সবাই একটু বেশিই স্বপ্ন দেখি।
রিমি: আকাশ, তুই কোন স্বপ্ন দেখছিস?
আকাশ: আমি দেখছি, একদিন আমরা চাঁদে যাব। হ্যাঁ, চাঁদে! আর সেখান থেকে পুরো পৃথিবীকে দেখব।
রিমি: ওহ! কত সুন্দর স্বপ্ন! আমিও চাই চাঁদে যাওয়ার।
আকাশ: একদিন অবশ্যই যাব আমরা। শুধু একটু ধৈর্য রাখতে হবে।
রিমি: হ্যাঁ, অবশ্যই। তখন আমরা একসাথে চাঁদে বসে পৃথিবীকে দেখব।
আকাশ: হুম, আর সেই সময় আমরা আজকের এই রাতটাকে মনে করব।
রিমি: হ্যাঁ, অবশ্যই। এই রাতটা আমাদের মনে চিরদিন থাকবে।
ধন্যবান, সংলাপটি মূল পোস্টের সাথে যুক্ত করা হয়েছে।
Delete