বই পড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ রচনা কর।
কালাম : কেমন আছিস দোসত্? তোর হাতে ওটা কী বই?
জালাল : ভালো। তুই? এটা কবি আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতা।
কালাম : হ্যাঁ, ভালো। এক কবি বলেছেন ‘পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই।’
জালাল : কবি ঠিক কথাই বলেছেন। পড়ে পড়েই মানুষ জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়।
কালাম : আসলেই বই না পড়লে মানুষের দৃষ্টি খোলে না, মনের চোখ ফোটে না।
জালাল : মনের চোখ না ফুটলে, মনের দরোজা না খুললে তো সবই অন্ধকার।
কালাম : বই পড়েই মানুষ তার হৃদয়কে আলোকিত করতে পারে। দূর করতে পারে সব সংকীর্ণতা।
জালাল : সংকীর্ণতামুক্ত আলোকিত মানুষই প্রশংসিত হয় পৃথিবীর বুকে।
কালাম : মানুষের সম্মান ও মর্যাদা বাড়ে জ্ঞানচর্চার মধ্য দিয়ে।
জালাল : সর্বোপরি মানুষ খুঁজে পায় মুক্তির পথ, কল্যাণের পথ।
কালাম : দেশপ্রেম, মানবপ্রেম এবং স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসা জন্মে বই পড়ার মধ্য দিয়ে জানতে জানতে।
জালাল : বই পড়েই আমরা জানতে পারি আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে। যা আমাদের জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়।
কালাম : শুধু পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে আরও অনেক বিষয়ে আমাদের পড়া উচিত।
জালাল : জানার জন্য বিষয় বৈচিত্র্যের অভাব নেই। আমি আমার প্রয়োজনকে সামনে রেখে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারি বই পড়ার মাধ্যমে।
কালাম : সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, ধর্ম ও নৈতিকতা সব বিষয়েই বই রয়েছে।
জালাল : তবে বই পড়ার ব্যাপারে সবাইকে আগ্রহী করে তোলার জন্য কিছু কার্যকর পদক্ষেপ থাকা উচিত বলে আমি মনে করি।
কালাম : হ্যাঁ, এক্ষেত্রে সরকার এবং বেসরকারি সামাজিক সংগঠন গণসচেনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।
জালাল : মিডিয়াও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কামাল : আসলে আমাদের সবাইকেই সচেতন হতে হবে বই পড়ার ক্ষেতে।
জালাল : আমরা সবাই সচেতন হলে একদিন যেমন বই পড়ে আনন্দ পাব তেমনই জাতি হিসেবে আমরা হতে পারব মর্যাদাবান আলোকিত মানুষ। চল, সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য কাজে নেমে পড়ি।
কালাম : কেমন আছিস দোসত্? তোর হাতে ওটা কী বই?
জালাল : ভালো। তুই? এটা কবি আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতা।
কালাম : হ্যাঁ, ভালো। এক কবি বলেছেন ‘পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই।’
জালাল : কবি ঠিক কথাই বলেছেন। পড়ে পড়েই মানুষ জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়।
কালাম : আসলেই বই না পড়লে মানুষের দৃষ্টি খোলে না, মনের চোখ ফোটে না।
জালাল : মনের চোখ না ফুটলে, মনের দরোজা না খুললে তো সবই অন্ধকার।
কালাম : বই পড়েই মানুষ তার হৃদয়কে আলোকিত করতে পারে। দূর করতে পারে সব সংকীর্ণতা।
জালাল : সংকীর্ণতামুক্ত আলোকিত মানুষই প্রশংসিত হয় পৃথিবীর বুকে।
কালাম : মানুষের সম্মান ও মর্যাদা বাড়ে জ্ঞানচর্চার মধ্য দিয়ে।
জালাল : সর্বোপরি মানুষ খুঁজে পায় মুক্তির পথ, কল্যাণের পথ।
কালাম : দেশপ্রেম, মানবপ্রেম এবং স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসা জন্মে বই পড়ার মধ্য দিয়ে জানতে জানতে।
জালাল : বই পড়েই আমরা জানতে পারি আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে। যা আমাদের জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় বিষয়।
কালাম : শুধু পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে আরও অনেক বিষয়ে আমাদের পড়া উচিত।
জালাল : জানার জন্য বিষয় বৈচিত্র্যের অভাব নেই। আমি আমার প্রয়োজনকে সামনে রেখে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারি বই পড়ার মাধ্যমে।
কালাম : সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, ধর্ম ও নৈতিকতা সব বিষয়েই বই রয়েছে।
জালাল : তবে বই পড়ার ব্যাপারে সবাইকে আগ্রহী করে তোলার জন্য কিছু কার্যকর পদক্ষেপ থাকা উচিত বলে আমি মনে করি।
কালাম : হ্যাঁ, এক্ষেত্রে সরকার এবং বেসরকারি সামাজিক সংগঠন গণসচেনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।
জালাল : মিডিয়াও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কামাল : আসলে আমাদের সবাইকেই সচেতন হতে হবে বই পড়ার ক্ষেতে।
জালাল : আমরা সবাই সচেতন হলে একদিন যেমন বই পড়ে আনন্দ পাব তেমনই জাতি হিসেবে আমরা হতে পারব মর্যাদাবান আলোকিত মানুষ। চল, সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য কাজে নেমে পড়ি।