বাক্য রূপান্তর
১ - জাদুঘর আমাদের আনন্দ দেয়। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : জাদুঘর আমাদের আনন্দ দেয় না কি?
২ – ধনীর কন্যা তার পছন্দ নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ধনীর কন্যা তার অপছন্দ।
৩ – আমরা পৌঁছে খবর পেলাম জাহাজ ছেড়ে চলে গেছে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন আমরা পৌঁছলাম তখন খবর পেলাম জাহাজ ছেড়ে চলে গেছে।
৪ – যারা দেশপ্রেমিক তারা দেশকে ভালোবাসে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশপ্রেমিকরা দেশকে ভালোবাসে।
৫ – এ কথা স্বীকার করতেই হয়। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এ কথা স্বীকার না করলেই নয়।
৬ – সর্বদা তার মনে দুঃখ। (বিস্ময়বোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : আহা! সর্বদা তার মনে কী দুঃখ!
৭ – জীবে দয়া করা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : জীবে দয়া কর।
৮ – সূর্যোদয়ে অন্ধকার দূর হয়। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : সূর্যোদয় হয় এবং অন্ধকার দূর হয়।
৯ – দেশকে ভালোবেসে শত শহিদ জীবন উৎসর্গ করেছেন। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশকে ভালোবেসে শত শহিদ কি জীবন উৎসর্গ করেননি?
১০ – ইহাদের ন্যায় রূপবতী রমণী আমার অন্তঃপুরে নাই। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : ইহারা যেমন রূপবতী রমণী তেমন আমার অন্তঃপুরে নাই।
১১ – জননী ও জন্মভূমি কি স্বর্গের চেয়েও প্রিয় নয়? (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : জননী ও জন্মভূমি স্বর্গের চেয়েও প্রিয়।
১২ – একেই কি বলে সভ্যতা? (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : একে সভ্যতা বলে না।
১৩ – শন্ডুনাথ এ কথায় একেবারে যোগই দিলেন না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : শন্ডুনাথ এ কথায় যোগ দেওয়া থেকে একেবারেই বিরত থাকলেন।
১৪ – যা বার্ধক্য, তাকে সবসময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : বার্ধক্যকে সবসময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না।
১৫ – পরশমণির বয়স হইলেও শিক্ষা হয় নাই। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : পরশমণির বয়স হইয়াছে কিন্তু শিক্ষা হয় নাই।
১৬ – ভুলগুলো এখনই সংশোধন করতে বলছি। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভুলগুলো এখনই সংশোধন করো।
১৭ – যে লোক চরিত্রহীন, সে পশুর চেয়ে অধম। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : চরিত্রহীন লোক পশুর চেয়েও অধম।
১৮ – বিদ্বান হলেও তাঁর অহংকার নেই। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তিনি বিদ্বান অথচ তাঁর অহংকার নেই।
১৯ – তিনি ধনী ছিলেন, কিন্তু সুখী ছিলেন না। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যদিও তিনি ধনী ছিলেন তবুও সুখী ছিলেন না।
২০ – যদি পরিশ্রম কর, তাহলে ফল পাবে। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : পরিশ্রম কর তবে ফল পাবে।
২১ – মানুষ স্মরণশীল। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মানুষ অমর নয়।
২২ – বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ নয় কি?
২৩ – ছিঃ এ তো ভারি লজ্জার কথা। (বিস্ময়বাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ছি! এটি কী লজ্জার কথা!
২৪ – ঠাট্টার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে সম্পর্কটা ঠাট্টার সেটা স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই।
২৫ – আমি আশায় রইলাম। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমি আশা ছাড়িতে অপারগ হইলাম।
২৬ – স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি ও জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের সংসার পরিপূর্ণ। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি ও জবরদস্তিপ্রিয় মানুষে সংসার অপরিপূর্ণ নয়।
২৭ – যা বাঙালির আত্মজাগরণ, তা অভিনন্দনের দাবি রাখে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঙালির আত্মজাগরণ অভিনন্দনের দাবি রাখে।
২৮ – সদা সত্য কথা বলা উচিত। (অনুজ্ঞা)
রূপান্তরিত বাক্য : সদা সত্য কথা বলবে।
২৯ – বাঁশির সুরটি সুমধুর। (বিস্ময়বোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঃ! বাঁশির সুর কী সুমধুর।
৩০ – বস্তুবিজ্ঞাসা তথা বিজ্ঞান কখনো শিক্ষার প্রসার বিষয়বস্তু হতে পারে না। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : বস্তুজিজ্ঞাসা তথা বিজ্ঞান কখনো শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে কি?
৩১ – মেঘনা আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে সাগরে পড়েছে। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : মেঘনা আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে এবং সাগরে পড়েছে।
৩২ – তুমি যা বললে তা অসত্য। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : তোমার বলা কথাটা অসত্য।
৩৩ – মানুষ অমর নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মানুষ মরণশীল।
৩৪ – তিনি দরিদ্র কিন্তু সৎ। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যদিও তিনি দরিদ্র তবুও সৎ।
৩৫ – সরস্বতী বর দেবেন না। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : সরস্বতী বর দেবেন কি?
৩৬ – সে ন্দুর গান গায়। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঃ! সে কী সুন্দর গান গায়।
৩৭ – দুর্জনকে দূরে রাখা উচিত। (অনুজ্ঞা)
রূপান্তরিত বাক্য : দুর্জনকে দূরে রেখো।
৩৮ – বিড়ালকে বুঝানো দায় হইল। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বিড়ালকে বুঝানো সহজ হইল না।
৩৯ – সে আর ভিক্ষা করে না। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে আর ভিক্ষা করে কি?
৪০ – বাংলাদেশ কি একটি উন্নয়নশীল দেশ নয়? (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ।
৪১ – তোমার এরূপ ব্যবহার অনুচিত। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তোমার এরূপ ব্যবহার উচিত নয়।
৪২ – তারা কি যাবে কোথাও? (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তারা কোথাও যাবে না।
৪৩ – লোকটির সবই আছে কিন্তু সুখী নয়। (জটিল বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : যদিও লোকটির সবই আছে তবুও সে সুখী নয়।
৪৪ – আমার এমন কিছু নেই, যা তোমাকে দিতে পারি। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : তোমাকে দেওয়ার মতো আমার কিছু নেই।
৪৫ – সূর্যোদয়ে পদ্মফুল ফোটে। (জটিল বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন সূর্যোদয় হয় তখন পদ্মফুল ফোটে।
৪৬ – যিনি জ্ঞানী, তিনি সত্যিকার ধনী। (সরল বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : জ্ঞানীই সত্যিকারের ধনী।
৪৭ – ধনীরা প্রায়ই কৃপণ হয়। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যারা ধনী তারা প্রায়ই কৃপণ হয়।
৪৮ – তাদের গ্রামে ফিরিয়া আসা চলে না। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাদের গ্রামে ফিরিয়া আসা চলে কি?
৪৯ – আশেপাশে কোনো শব্দ নেই। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আশপাশ একেবারে শব্দহীন।
৫০ – ভাষায় অক্ষরের ভূমিকা গৌণ। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভাষায় অক্ষরের ভূমিকা মুখ্য নয়।
৫১ – কাজ না করলে চলে যাও। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : কাজ কর, না হয় চলে যাও।
৫২ – আইন মেনে চলা কর্তব্য। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আইন মেনে চলো।
৫৩ – এ দেশ বড় বিচিত্র। (বিস্ময়বোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঃ কী বিচিত্র এ দেশ!
৫৪ – সত্য কথা বলিনি তাই বিপদে পড়েছি। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি।
৫৫ – সত্য কথা স্বীকার কর নতুবা শাস্তি পাবে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : সত্য কথা স্বীকার না করলে শাস্তি পাবে।
৫৬ – ইহারা অন্য জাতের মানুষ। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ইহারা একই জাতের মানুষ নহে।
৫৭ – পড়াশুনা কর নচেৎ ভবিষ্যৎ অন্ধকার। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যদি পড়াশুনা না কর তবে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
৫৮ – আমি বহু কষ্টে শিক্ষালাভ করেছি। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমি বহু কষ্ট করেছি এবং শিক্ষালাভ করেছি।
৫৯ – হৈম তাহার অর্থ বুঝিল না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : হৈম তাহার অর্থ বুঝিতে অপারগ/ব্যর্থ/অক্ষম হইল।
৬০ – ত্যাগের এ মহিমা অপূর্ব। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ত্যাগের এ মহিমা কী অপূর্ব!
৬১ – ফুল সকলেই ভালোবাসে। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : ফুল সকলেই ভালোবাসে না কি?
৬২ – কজটা তোমার করা উচিত। (অনুজ্ঞাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কাজটা তুমি কর।
৬৩ – সাহিত্য জীবনের স্বাভাবিক প্রকাশ। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : সাহিত্য কি জীবনের স্বাভাবিক প্রকাশ নয়?
৬৪ – বিপন্নদের সেবা করা কর্তব্য। (অনুজ্ঞাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বিপন্নদের সেবা কর।
৬৫ – রাঙ্গামাটির প্রাকৃতিক দৃশ্য খুবই চমৎকার। (বিস্ময়বোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাহ্! রাঙ্গামাটির প্রাকৃতিক দৃশ্য কী চমৎকার!
৬৬ – অনুষ্ঠানটি আমি উপস্থাপনা করব। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : অনুষ্ঠানটি আমি উপস্থাপনা না করে পারব না।
৬৭ – উদারতা কৃপণদের ধর্ম নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : উদারতা কৃপণদের অধর্ম।
৬৮ – সূর্যোদয়ে অমানিশা কেটে যাবে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন সূর্যোদয় হবে, তখন অমানিশা কেটে যাবে।
৬৯ – যারা সংস্কৃতিবান, তারা শান্তিপ্রিয় হয়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : সে অশিক্ষিত কিন্তু দেশপ্রেমিক।
৭০ – যদিও সে অশিক্ষিত, তবুও সে দেশপ্রেমিক। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে অশিক্ষিত কিন্তু দেশপ্রেমিক।
৭১ – মাতৃভূমিকে সকলেই ভালোবাসে। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মাতৃভূমিকে কে না ভালোবাসে।
৭২ – আমার কেনা বইটি খুব দামি। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে বইটি আমার কেনা সেটি খুব দামি।
৭৩ – দশ মিনিট পর ট্রেন এলো। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : দশ মিনিট পার হলো এবং ট্রেন এলো।
৭৪ – কেউ অন্ধের দুঃখ বুঝল না। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : কেউ কি অন্ধের দুঃখ বুঝল?
৭৫ – পৃথিবী চিরস্থায়ী নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : পৃথিবী ক্ষণস্থায়ী।
৭৬ – দেশের সেবা করা উচিত/কর্তব্য। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশের সেবা করো।
৭৭ – লোকটি অত্যন্ত দরিদ্র। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আহা! লোকটি কী দরিদ্র।
৭৮ – যে সত্য কথা বলে, সবাই তাকে ভালোবাসে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : সত্য কথা বললে সবাই ভালোবাসে।
৭৯ – ফুলটি খুব সুন্দর। (বিস্ময়বোধক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঃ! ফুলটি কী সুন্দর।
৮০ – আমরা নড়লাম না। (অস্তিবাচক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : আমরা অনড় রইলাম।
৮১ – তারা কি পাষাণ? (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তারা পাষান নয়।
৮২ – ওকে চেনাই যায় না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ওকে অচেনা মনে হয়।
৮৩ – বিপদে অধীর হতে নেই। (অনুজ্ঞাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বিপদে অধীর হয়ো না।
৮৪ – দেশপ্রেমিককে কে না ভালোবাসে। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশপ্রেমিককে সবাই ভালোবাসে।
৮৫ – যদি সাফল্য চাও তাহলে পরিশ্রম কর। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : সাফল্য চাও তবে পরিশ্রম কর।
৮৬ – শিক্ষিত লোককে সবাই শ্রদ্ধা করেন। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যিনি শিক্ষিত লোক তাকে সবাই শ্রদ্ধা করেন।
৮৭ – দৃশ্যটি বড়ই সুন্দর। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাঃ! কী সুন্দর দৃশ্য!
৮৮ – এখানে আসতেই হলো। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এখানে না এসে পারা গেল না।
৮৯ – যদিও সে দরিদ্র তথাপি সে চরিত্রবান। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে দরিদ্র কিন্তু চরিত্রবান।
৯০ – এতে দোষ নেই। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এতে দোষ আছে কী?
৯১ – এটি ভারি লজ্জার কথা। (বিস্ময়বাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কী লজ্জার কথা এটি!
৯২ – তোমার দীর্ঘ জীবন কামনা করছি। (প্রার্থনাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি দীর্ঘায়ু হও।
৯৩ – আমার পথ দেখাবে আমার সত্য। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যা আমার পথ তা দেখাবে আমার সত্য।
৯৪ – যখন মেঘ গর্জন করে তখন ময়ূর নৃত্য করে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : মেঘ গর্জন করলে ময়ূর নৃত্য করে।
৯৫ – বৃক্ষের দিকে তাকালে জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয়। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বৃক্ষের দিকে না তাকালে জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় না।
৯৬ – শীতে দরিদ্র মানুষের খুব কষ্ট হয়। (বিস্ময়বাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : শীতে দরিদ্র মানুষের কী যে কষ্ট!
৯৭ – তোমাকে এই খাতায় লিখতে হবে। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি এই খাতায় লিখবে।
৯৮ – দুর্জনকে দূরে রেখো। (নির্দেশক)
রূপান্তরিত বাক্য : দুর্জন থেকে দূরে থাকবে।
৯৯ – সে কথাই এরা ভাবে। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে কথা এরা না ভেবে পারে না।
১০০ – নির্বোধকে এত বুঝিয়ো না। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যারা নির্বোধ তাদেরকে এত বুঝিয়ো না।
১০১ – আমাদের দেশ সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। (বিস্ময়বোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : কী সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশটা!
১০২ – লোকটি অশিক্ষিত কিন্তু অশিষ্ট নয়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : লোকটি অশিক্ষিত হলেও অশিষ্ট নয়।
১০৩ – হৈমন্তী কোনো কথা বলিল না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : হৈমন্তী কোনো কথা বলিতে অপারগ হইল।
১০৪ – সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার্থে সকলের কাজ করা উচিত। (অনুজ্ঞবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার্থে সকলেই কাজ করো।
১০৫ – কীর্তিমানের মৃত্যু নাই/নেই। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যারা কীর্তিমান তাঁদের মৃত্যু নাই।
১০৬ – দেখি, সে বিছানায় নাই। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : দেখি সে বিছানায় অনুপস্থিত।
১০৭ – তিনি আর নেই। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তিনি ছিলেন কিন্তু এখন আর নেই।
১০৮ – মাতৃভূমিকে সকলেই ভালোবাসে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যাদের মাতৃভূমি তারা সকলেই তাকে ভালোবাসে।
১০৯ – যারা পরিশ্রমী তারা সফল হয়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : পরিশ্রমীরা সফল হয়।
১১০ – মিথ্যাবাদীকে সবাই অপছন্দ করে। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না।
১১১ – তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তারা অনিয়মিত শিক্ষার্থী।
১১২ – তাদের ঘুম এখনও ভাঙেনি। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাদের ঘুম এখনও অটুট।
১১৩ – ওরা আগামীকাল আসবে। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ওরা কি আগামীকাল আসবে না?
১১৪ – জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকানো প্রয়োজন। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকাও।
১১৫ – যাদের বুদ্ধি নেই, তারাই এ কথা বিশ্বাস করবে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : নির্বোধরাই এ কথা বিশ্বাস করবে।
১১৬ – বৃষ্টির অভাবে ফসল নষ্ট হবে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন বৃষ্টির অভাব হবে, তখন ফসল নষ্ট হবে।
১১৭ – মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের স্মরণ করা উচিত। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : মুক্তিযুদ্ধে শহিদ, তাই স্মরণ করা উচিত।
১১৮ – শিশুরা দূষণমুক্ত পরিবেশ চায়। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : শিশুরা দূষণমুক্ত পরিবেশ চায় না।
১১৯ – এখন খাঁটি জিনিস সহজলভ্য নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এখন খাঁটি জিনিস দুর্লভ।
১২০ – নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে আহ্বান জানাই। (অনুজ্ঞাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাও।
১২১ – পঞ্চাশের মন্বন্তরের ঘটনা ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ওহ্! কী ভয়াবহ ছিল পঞ্চাষের মন্বন্তরের ঘটনা!
১২২ – রচনায় সহজবোধ্য শব্দ ব্যবহার করা উচিত। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যেসব শব্দ সহজবোধ্য সেসবই রচনায় ব্যবহার করা উচিত।
১২৩ – যেসব পশু মাংস খায়, তারা অত্যন্ত বলবান। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : মাংসভোজী পশু অত্যন্ত বলবান।
১২৪ – বাংলাদেশের চিরস্থায়িত্ব কামনা করি। (ইচ্ছাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাংলাদেশ চিরস্থায়ী হোক।
১২৫ – ছাত্রদের অধ্যয়নই তপস্যা। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যারা ছাত্র তাদের অধ্যয়নই তপস্যা।
১২৬ – শাহানার স্বাস্থ্য ভালো। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : শাহানার স্থাস্থ্য খারাপ নয়।
১২৭ – কী ভয়ংকর ঘটনা! (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : ঘটনাটি খুব ভয়ংকর।
১২৮ – ফরিয়াদি প্রসন্ন গোয়ালিনী। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যিনি ফরিয়াদি তিনি প্রসন্ন গোয়ালিনী।
১২৯ – অনুগ্রহ করে সব খুলে বলুন। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : অনুগ্রহ করুন এবং সব খুলে বলুন।
১৩০ – মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে না। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মানুষটা সমস্ত রাত খেতে পাবে কি?
১৩১ – ধর্ম আমাদের ইসলাম, কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : ধর্ম আমাদের ইসলাম হলেও প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য।
১৩২ – বাড়িটা তারা দখল করেছে। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাড়িটা তারা দখল না করে ছাড়েনি।
১৩৩ – এখনই ডাক্তার ডাকা উচিত। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এখনই ডাক্তার ডাক।
১৩৪ – মুক্ত বাতাসে খুব ভালো লাগছে। (বিস্ময়বাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কী যে ভালো লাগছে মুক্ত বাতাসে!
১৩৫ – আমি এ সাক্ষী চাই না। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে এ সাক্ষী তাকে আমি চাই না।
১৩৬ – সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : সত্য কথা বলনি তাই বিপদে পড়েছ।
১৩৭ – আমার বুকের ভেতরটা হুহু করিয়া উঠিল। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমার বুকের ভেতরটা হুহু করিয়া না উঠিয়া পারিল না।
১৩৮ – আমরা বাধা দিতে পারলাম না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমরা বাধা দিতে অপারগ হলাম।
১৩৯ – তার নাম রেশমা। (জিজ্ঞাসাসূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তার নাম কি রেশমা?
১৪০ – ছেলেটি অসুস্থতার জন্য অনুপস্থিত। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : ছেলেটি অসুস্থ তাই অনুপস্থিত।
১৪১ – লোকটি গরিব কিন্তু সৎ। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে লোকটি গরিব সে কিন্তু সৎ।
১৪২ – যে পরিশ্রম করে, সে সুখী হয়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : পরিশ্রম করলে সুখী হওয়া যায়।
১৪৩ – যদিও তুমি ধনী, তথাপি তুমি কৃপণ। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি ধনী কিন্তু কৃপণ।
১৪৪ – সে কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে খুবই অসন্তুষ্ট।
১৪৫ – মরতে তো একদিন হবেই। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মরতে কি একদিন হবে না?
১৪৬ – দয়া করে কিছু বলবেন না। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : কিছু বলার দরকার নেই।
১৪৭ – ছেলেটি গরিব হলেও মেধাবী। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : ছেলেটি গরিব কিন্তু মেধাবী।
১৪৮ – আজকাল কোনো জিনিসই সুলভ নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আজকাল সব জিনিসই দুর্লভ।
১৪৯ – এখানে আমি বহুদিন আগে এসেছি। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এখানে আমি অল্পদিন আগে আসিনি।
১৫০ – ভুল সবার হয়। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভুল কি সবার হয় না?
১৫১ – দোষ করেছে অতএব শাস্তি পাবে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যেহেতু দোষ করেছে অতএব শাস্তি পাবে।
১৫২ – যে অন্ধ তাকে আলো দাও। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : অন্ধকে আলো দাও।
১৫৩ – পরোপকার কি ধর্ম নহে? (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : পরোপকারই ধর্ম।
১৫৪ – আর ভয় নেই। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আর ভয় কোরো না।
১৫৫ – পড় অথবা মর। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : হয় পড় না হয় মর।
১৫৬ – কারও মুখে কোনো কথা সরে না। (নেতিবাচক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : কারও মুখে কোনো কথা না সরে পারে না।
১৫৭ – বিপদের সময় মধুর কথা ও শপথের মূল্য নেই। (প্রশ্নাত্মক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : বিপদের সময় মধুর কথা ও শপথের মূল্য কি নেই?
১৫৮ – অনেক দেখেও দেখা শেষ হলো না। (যৌগিক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : অনেক দেখা হলো তবু দেখার শেষ হলো না।
১৫৯ – আমি আপনার দয়ার কথা কোনোদিন বিস্মৃত হব না। (অস্তিবাচক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : আপনার দয়ার কথা চিরকাল মনে থাকবে।
১৬০ – কী ফল বিলাপে? (অনুজ্ঞাবচক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : বিলাপ করো না। / বিলাপ নিষ্ফল।
১৬১ – দুঃখ পেতে না চাইলে বোকা হও। (যৌগিক বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : দুঃখ পেতে চাওনা, তবে বোকা হও।
১৬২ – মন দিয়ে লেখাপড়া কর। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : মন দিয়ে লেখাপড়া করা উচিত্
১৬৩ – সেই বাঁশির সুর ভারি মিষ্টি। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাহ্! সেই বাঁশির সুর কী মিষ্টি!
১৬৪ – আমরা নড়লাম না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমরা নড়তে অপারগ হলাম।
১৬৫ – কোথাও ধার না পেয়ে তোমার কাছে এসেছি। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : কোথাও ধার পাইনি তাই তোমার কাছে এসেছি।
১৬৬ – যেহেতু বৃষ্টি নেই, সেহেতু ফসল নষ্ট হবে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : বৃষ্টি না এলে ফসল নষ্ট হবে।
১৬৭ – ছেলেগুলো খুব দুষ্টু। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বাবারে ছেলেগুলো কী দুষ্টু!
১৬৮ – অনুগ্রহ করে সব খুলে বলুন। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : অনুগ্রহ করুন এবং সব খুলে বলুন।
১৬৯ – তোমাকে এই খাতায় লিখতে হবে। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি এই খাতায় লিখবে।
১৭০ – ধর্ম আমাদের ইসলাম কিন্তু প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : ধর্ম আমাদের ইসলাম হলেও প্রাণের ধর্ম আমাদের তারুণ্য।
১৭১ – ভুল সবার হয়। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভুল কি সবার হয় না?
১৭২ – তিনি দরিদ্র হলেও ভদ্র। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তিনি দরিদ্র কিন্তু ভদ্র।
১৭৩ – তিনি ধনী হয়েও সুখী ছিলেন না। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তিনি ধনী ছিলেন কিন্তু সুখী ছিলেন না।
১৭৪ – যদি পাস করতে চাও, তাহলে পড়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : পাস করতে চাইলে পড়।
১৭৫ – ভারতের রাজধানীর নাম কী তা জানতে চাই। (প্রশ্নবোধক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভারতের রাজধানীর নাম কী?
১৭৬ – সে দরিদ্র বটে, কিন্তু সত্যবাদী। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যদিও সে দরিদ্র, তথাপি সে সত্যবাদী।
১৭৭ – তোমার কথা সত্য নয়। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি যা বললে তা সত্য নয়।
১৭৮ – আমি সেখানে গিয়ে তোমাকে দেখিনি। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন আমি সেখানে গেলাম তখন তোমাকে দেখলাম না।
১৭৯ – যতদিন জীবিত থাকবো, ততদিন তোমার কথা মনে থাকবে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : আজীবন তোমার কথা মনে থাকবে।
১৮০ – জগতে কিছুই চিরস্থায়ী নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : জগতে সবই ক্ষণস্থায়ী।
১৮১ – এমন কাজ যে আর না করো। (নির্দেশক)
রূপান্তরিত বাক্য : এমন কাজ করো না।
১৮২ – যা দেখলাম, ভারি সুন্দর। (আবেগ বাক্য)
রূপান্তরিত বাক্য : আহা, কী সুন্দর দেখলাম!
১৮৩ – সমাজের ধন বৃদ্ধির অর্থ ধনীর ধন বৃদ্ধি। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : সমাজের যে ধন বৃদ্ধি তার অর্থ ধনীর ধন বৃদ্ধি।
১৮৪ – পড়াশুনা কর নতুবা ভবিষ্যৎ অন্ধকার। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : পড়াশুনা না করলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
১৮৫ – ভুল সকলেই করে। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ভুল কি সকলেই করে?
১৮৬ – বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে বন্ধু বিপদের সেই প্রকৃত বন্ধু।
১৮৭ – যদিও তুমি ধনী তথাপি তুমি কৃপণ। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি ধনী হলেও কৃপণ।
১৮৮ – জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকানো প্রয়োজন। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : জীবনের জন্য বৃক্ষের দিকে তাকাও।
১৮৯ – মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের স্মরণ করা উচিত। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : মুক্তিযুদ্ধে শহিদ, তাই স্মরণ করা উচিত।
১৯০ – মরতে তো একদিন হবেই। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মরতে কি একদিন হবে না?
১৯১ – আমাদের দেশ সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কী সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশ!
১৯২ – কথাটা মানতে হয়। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কথাটা না মানলেই নয়।
১৯৩ – এমন দিনে তারে বলা যায়, এমন ঘন ঘোর বরষায়। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : এমন ঘন ঘোর বরষায় তাকে বলা যায়।
১৯৪ – যারা জ্ঞানী, তারাই উদার। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : জ্ঞানীরাই উদার।
১৯৫ – মুক্ত বাতাসে খুব ভালো লাগছে। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আহা, কী যে ভালো লাগছে মুক্ত বাতাসে!
১৯৬ – সুখী হও। (নির্দেশক)
রূপান্তরিত বাক্য : সুখী হওয়া উচিত।
১৯৭ – আমার একটা বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয়েছে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : আমার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে এবং সেটা বিচিত্র।
১৯৮ – শহিদের মৃত্যু নেই। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : শহিদরা অমর।
১৯৯ – আঠারো বছর বয়সে অবিশ্রান্ত আসা আঘাতগুলো একে একে জড়ো হয়। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন আঠারো বছর বয়স হয় তখন অবিশ্রান্ত আসা আঘাতগুলো একে একে জড়ো হয়।
২০০ – আমার নিবাস নেই। (মিশ্র)
রূপান্তরিত বাক্য : যা নিবাস তা আমার নেই।
২০১ – অন্যায় কোরো না। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : অন্যায় করা অনুচিত।
২০২ – ভীষণ গরম পড়েছে। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : কী ভীষণ গরম পড়ছে!
২০৩ – লোকটি অশিক্ষিত কিন্তু সৎ। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : যে লোকটি অশিক্ষিত সে কিন্তু সৎ।
২০৪ – সে নিচে নামল না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে উপরেই থাকল।
২০৫ – লোকটি অতিশয় দুষ্টু। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : লোকটি অতিশয় দুষ্টু না হয়ে পারে না।
২০৬ – ঈদের ছুটিতে আমরা বাড়ি যাব। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন ঈদের ছুটি হবে তখন আমরা বাড়ি যাব।
২০৭ – তোমার যাওয়াই উচিত। (অনুজ্ঞাবচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তুমি যাও।
২০৮ – আমার মা নেই। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যা মা তা আমার নেই।
২০৯ – মা ছিল না বলে কেউ তার চুল বেঁধে দেয়নি। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : মা না থাকায় কেউ তার চুল বেঁধে দেয়নি।
২১০ – জীবনের আরেক নাম সংগ্রাম। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : জীবন এবং তার আরেক নাম সংগ্রাম।
২১১ – যে অন্ধ তাকে আলো দাও। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : অন্ধকে আলো দাও।
২১২ – তাকে চেনাই যায় না। (স্বীকৃতি)
রূপান্তরিত বাক্য : তাকে অচেনা মনে হয়।
২১৩ – দেশপ্রেমিককে কে না ভালোবাসে? (বিবৃতি)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশপ্রেমিককে সবাই ভালোবাসে।
২১৪ – সে কথাই এরা ভাবে। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সে কথা এরা না ভেবে পারে না।
২১৫ – ছেলেটি ভালো। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ছেলেটি মন্দ নয়।
২১৬ – ওরা কাল আসবে। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : ওরা কি কাল আসবে না?
২১৭ – বিপন্নতা সর্বত্র। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বিপন্নতা কি সর্বত্র নয়?
২১৮ – গঙ্গা হিমালয় থেকে উৎপন্ন হয়ে সাগরে পড়েছে। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : গঙ্গা হিমালয় থেকে উৎপন্ন হয়েছে এবং সাগরে পড়েছে।
২১৯ – সত্যি সেলুকাস, এই দেশ বড় বিচিত্র। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : হায় সেলুকাস, কী বিচিত্র এই দেশ!
২২০ – অনুপমের বাবা ওকালতি করতেন। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যিনি অনুপমের বাবা তিনি ওকালতি করতেন।
২২১ – তাদের জয় হউক। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাদের বিজয় কামনা করি।
২২২ – সৌরভের স্বাস্থ্য ভালো নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সৌরভের স্বাস্থ্য খারাপ।
২২৩ – আমি প্রতিদিন কলেজে যাই। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমি প্রতিদিন কলেজে না গিয়ে পরি না।
২২৪ – অসহায় মানুষকে উপহাস করতে নেই। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : অসহায় মানুষকে উপহাস করো না।
২২৫ – আমি বাংলা ছাড়া অন্য ভাষা জানি না। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমি বাংলা ছাড়া অন্য ভাষা জানায় অপারগ।
২২৬ – এই খবর আমরা কেউ জানতাম না। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : এই খবর আমরা কেউ কি জানতাম না?
২২৭ – তোমার ওখানে না যাওয়াই ভালো। (অনুজ্ঞাবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তোমার ওখানে যাওয়া অনুচিত।
২২৮ – শীতের পিঠা খেতে খুব মজা। (বিস্ময়সূচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আহ্! শীতের পিঠা খেতে কী যে মজা!
২২৯ – দোষ স্বীকার কর, তোমাকে শাস্তি দিব না। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : দোষ স্বীকার করলে তোমাকে শাস্তি দিব না।
২৩০ – তোদের যে স্বালা নেই। (জিজ্ঞাসা)
রূপান্তরিত বাক্য : তাদের কি সে জ্বালা নেই?
২৩১ – দেশের সেবা করা উচিত। (নির্দেশাত্মক)
রূপান্তরিত বাক্য : দেশের সেবা করবে।
২৩২ – তার নাম প্রজ্ঞা। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তার নাম কি প্রজ্ঞা?
২৩৩ – বৃষ্টির অভাবে ফসল নষ্ট হবে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : যখন বৃষ্টির অভাব হবে তখন ফসল নষ্ট হবে।
২৩৪ – মা শেষ পর্যন্ত কথা না বলে থাকতে পারলেন না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মা শেষ পর্যন্ত কথা বললেন।
২৩৫ – স্টেশনে গিয়ে গাড়ি পেলাম না। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : স্টেশনে গেলাম কিন্তু গাড়ি পেলাম না।
২৩৬ – সময় নষ্ট করা বোকামি। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সময় নষ্ট করা কি বোকামি নয়?
২৩৭ – আমরাও আইন কানুন বুজি। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমরাও আইন কানুন কম বুঝি না।
২৩৮ – সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দানে পার্থক্য দেখা যায় না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দান উভয়ই সমান।
২৩৯ – লোকটির স্বভাব ভালো। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : লোকটির স্বভাব ভালো না হয়ে পারে না।
২৪০ – মানবতার ধর্ম বড় ধর্ম। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মানবতার ধর্ম কি বড় ধর্ম নয়?
২৪১ – মানুষের পতন যখন আসে তখন পদে পদে ভুল হতে থাকে। (সরল)
রূপান্তরিত বাক্য : মানুষের পতন এলে পদে পদে ভুল হতে থাকে।
২৪২ – বেশিরভাগ লোকই বেদের অর্থ বুঝত না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : বেশির ভাগ লোকই বেদের অর্থ বুঝতে অপারগ ছিল।
২৪৩ – তাতে সমাজ জীবন চলে না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাতে সমাজ জীবন অচল হয়ে যায়।
২৪৪ – কষ্টের আর শেষ নেই। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : এত কষ্ট যে, তার আর শেষ নেই।
২৪৫ – তিনি বেড়াতে গিয়ে কেনাকাটা করলেন। (যৌগিক)
রূপান্তরিত বাক্য : তিনি বেড়াতে গেলেন এবং কেনাকাটা করলেন।
২৪৬ – তাদের গ্রামে ফিরিয়া আসা চলে না। (প্রশ্নবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাদের কি গ্রামে ফিরিয়া আসা চলে?
২৪৭ – যে জন্মেছে তার মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : জন্মিলে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী।
২৪৮ – আমি যে তোমার সত্যের বাঁধনে বাঁধা। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আমি যে তোমার সত্যের বাঁধনে বাঁধা না পড়ে পারিনি।
২৪৯ – আত্মরক্ষা করতেই না যেয়ে থাকব না। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : আত্মরক্ষা করতেই যেতে হবে।
২৫০ – সে তার পিতার ঋণ শোধ করেছে। (জটিল)
রূপান্তরিত বাক্য : তার পিতার যে ঋণ তা সে শোধ করেছে।
২৫১ – তাঁর আদর্শ বিস্মরণযোগ্য নয়। (অস্তিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : তাঁর আদর্শ অবিস্মরণীয়।
২৫২ – মা প্রত্যেক সন্তানকে ভালোবাসেন। (নেতিবাচক)
রূপান্তরিত বাক্য : মা প্রত্যেক সন্তানকে ভালো না বেসে পারেন না।