বাংলার ধারাবাহিক ইতিহাস
খ্রিষ্টপূর্ব
১৯০০ – আর্যগণ কর্তৃক উত্তর ভারত দখল।
৩২২ – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য কর্তৃক বাংলা অধিকার।
৩২৭ – আলেকজান্ডার কর্তৃক ভারত আক্রমণ।
২৭৩ – অশোকের সিংহাসনে অধিষ্ঠান।
১৮৭ – মৌর্য বংশের পতন।
খ্রিষ্টাব্দ
৭৮ – কণিষ্কের সিংহাসন আরোহণ।
১০০ – আর্যগণের বাংলায় আগমন।
৬০০ – বঙ্গ ও গৌড়ের উত্থান।
৬০৬ – শশাংকের গৌড় সিংহাসন লাভ।
৬৩৮ – হিউয়েন সাং-এর বাংলায় আগমন।
৭১২ – আরব দেশের মুসলমানদের বাংলায় আগমন।
৭৫০ – পাল বংশের প্রতিষ্ঠা।
৭৭০ – ধর্ম পালের সিংহাসন আরোহণ।
১০৫০ – সেন বংশের উত্থান।
১০৭৪ – হেমন্ত সেনের সিংহাসন লাভ।
১০৯৭ – বিজয় সেনের সিংহাসন লাভ।
১১২৪ – পাল বংশের পতন।
১১৫৮ – বল্লাল সেনের সিংহাসন লাভ।
১১৭৯ – লক্ষণ সেনের সিংহাসন লাভ।
১২০৪ – বখতিয়ার খলজির বাংলার শাসনভার গ্রহণ।
১৩৩৮ – ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ কর্তৃক বাংলার স্বাধীনতা ঘোষণা।
১৩৪২ – ইলিয়াস শাহের সিংহাসনে আরোহন।
১৩৪৫ – ইবনে বতুতার বাংলায় আগমন।
১৩৫৩ – ফিরুজ শাহ তুগলকের বাংলা আক্রমণ।
১৪৫৯ – রুকনউদ্দিন বরকত শাহের সিংহাসন আরোহণ।
১৪৯৩ – আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের সিংহাসন লাভ।
১৫৬১ – বাংলায় কবরানী বংশের প্রতিষ্ঠা।
১৫৯৯ – ঈশা খাঁর মৃত্যু।
১৬১০ – ইসলাম খান কর্তৃক রাজমহল থেকে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তর।
১৬৬১ থেকে ১৬৬৩ – মীর জুমলা বাংলার সুবেদার নিযুক্ত।
১৬৬৩ – শায়েস্তা খাঁ বাংলার সুবেদার নিযুক্ত।
১৬৮৬ – ইংরেজদের প্রথমবারের মত বাংলা আক্রমণ।
১৭০৭ – মুর্শিদকুলি খান কর্তৃক বাংলাকে স্বাধীন ঘোষণা।
১৭২৭ – মুর্শিদকুলি খানের মৃত্যুর পর তাঁর জামাতা সুজাউদ্দিন খান বাংলার নবাব মনোনীত।
১৭৪০ – সরফরাজ খানকে হত্যা করে আলীবর্দী খান বঙ্গ বিহার ও উড়িষ্যার নবাবী লাভ করেন।
১৭৫২ – আলীবার্দী খান কর্তৃক বাংলার শাসনকার্য চালানোর জন্য সিরাজদৌল্লাকে উত্তরাধিকারী নিযুক্ত।
১৭৫৭ – সিরাজদৌল্লা পরাজিত ও পরে নিহত (২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে)।
১৮৫৭ – মীর জাফরের বাংলার সিংহাসনে আরোহণ।
১৭৬০ – মীর কাশিমের বাংলার সিংহাসনে আরোহণ।
১৭৬৪ – মীর কাসিম ও ইংরেজদের মধ্যে বক্সারের যুদ্ধ।
১৭৭০ (১১৭৬ বঙ্গাব্দ) – ছিয়াত্তরের মন্বন্তর।
১৭৭২ – ওয়ারেন হেস্টিংস বঙ্গদেশের শাসনকর্তা নিযুক্ত।
১৭৭৪ – লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা।
১৭৮১ – কলকাতা মাদ্রাসা স্থাপিত।
১৭৯৩ – লর্ড কর্নওয়ালিস কর্তৃক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ঘোষণা।
১৮০০ – ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রতিষ্ঠা।
১৮১৪ – ইংরেজদের সাথে গুর্খাদের যুদ্ধ।
১৮১৮ – ফরায়েজী আন্দোলনের সূত্রপাত।
১৮২৯ – সতীদাহ প্রথার উচ্ছেদ।
১৮৭১ – তিতুমীরের মৃত্যু।
১৮৪৮ – লর্ড ডালহৌসী গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত।
১৮৫৩ – উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু।
১৮৫৬ – বিধবা বিবাহ চালু।
১৮৫৭ – সিপাহী বিদ্রোহ।
১৮৫৭ – লর্ড স্ক্যানিং কর্তৃক উপমহাদেশে কাগজের মুদ্রা চালু।
১৮৬০ – নীল বিদ্রোহ।
১৮৬১ – উপমহাদেশে লর্ড স্ক্যানিং কর্তৃক পুলিশ ব্যবস্থা চালু।
১৮৮৫ – ভারতীয় কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা।
১৮৯৯ – লর্ড কার্জন ভাইসরয় নিযুক্ত।
১৯০১ – ঢাকা শহরে (আহসান মঞ্জিলে) প্রথম বিদ্যুৎ বাতির প্রচলন।
১৯০৩ – স্বদেশী আন্দোলন শুরু।
১৯০৫, ১৬ অক্টোবর – বঙ্গভঙ্গ। পূর্ববঙ্গ ও বাংলায় আসাম নামে নতুন প্রদেশ গঠন। ঢাকা ২য় বার রাজধানী হয়।
১৯০৬ – বঙ্গভঙ্গ ও স্বদেশী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাংলায় হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা।
১৯০৬ ডিসেম্বর – সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে ঢাকার শাহবাগে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা লাভ।
১৯০৮ – নওয়াব স্যার সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে পূর্ববাংলা ও আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগ গঠন।
১৯০৮, ১২ আগস্ট – ক্ষুদিরামের ফাঁসি।
১৯১১ – বঙ্গভঙ্গ রদ। বাংলা ভাষী অঞ্চল নিয়ে একটি মাত্র প্রদেশ গঠন, বাংলা থেকে বিহার পৃথক করা হয়। বঙ্গভঙ্গ রদ করা করা হয়।
১৯১২ – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকল্পে নাথান কমিশন গঠন।
১৯১৩, ৭ আগস্ট – ঢাকা জাদুঘরের (জাতীয় জাদুঘর) প্রতিষ্ঠা।
১৯১৩ – উপমহাদেশে প্রথম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল পুরস্কার লাভ।
১৯১৪ – লর্ড হার্ডিঞ্জ কর্তৃক পাবনার পাকশীতে হার্ডিঞ্জ ব্রীজ নির্মাণ।
১৯১৯ থেকে ১৯২২ – খেলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন বিরাজমান।
১৯২১, ১ জুলাই – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
১৯৩০, ১৮ এপ্রিল – মাস্টার দা সূর্যসেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন।
১৯৪০, ২৩ মার্চ – মুসলিম লীগের শেরেবাংলা কর্তৃক ‘লাহোর’ প্রস্তুাব উত্থাপন।
১৯৪৩ – ‘মহাদুর্ভিক্ষ’। পঞ্চাশের মন্বন্তর নামে খ্যাত (১৩৫০ বাংলা)।
১৯৪৬ – সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে মুসলিম লীগের নির্বাচনী বিজয় ও মন্ত্রিসভা গঠন।
১৯৪৭, এপ্রিল – স্বাধীন সার্বভৌম বাংলা গঠনে সোহরাওয়ার্দীর আহ্বান।
১৯৪৭, জুন – বাংলা ভাগের পক্ষে বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলিতে প্রস্তাব গ্রহণ।
১৯৪৭, ২ সেপ্টেম্বর – ‘তমুদ্দুন মজলিস’ গঠিত।
১৯৪৭ – শরৎচন্দ্র বসু ও আবুল হাশিমের স্বাক্ষরে বাংলার কাঠামো প্রকাশ।
১৯৪৭, ১৪ ও ১৫ আগস্ট – যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারত রাষ্ট্রের জন্ম।
১৯৪৭, ৪ জুন – জিন্নাহর ঘোষণা ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা’।
১৯৫২, ৩১ জানুয়ারি – সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন।
১৯৫২, ২১ ফেব্রুয়ারি – বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান। ঢাকায় ছাত্রদের ১৪৪ ধারা ভঙ্গ। পুলিশের গুলিতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার শহীদ হন।
১৯৫৪ – প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে শেরে বাংলার নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়।
১৯৫৫ – পূর্ব বাংলার নাম হয় পূর্ব পাকিস্তান।
১৯৫৫ – ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ থেকে ‘মুসলিম’ শব্দ বাদ।
১৯৫৫, ৩ ডিসেম্বর – বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠা।
১৯৫৬, মার্চ – পাকিস্তানের প্রথম শাসনতন্ত্র প্রণীত হয়। পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা প্রদান।
১৯৫৭, ৭ ফেব্রুয়ারি – মাওলানা ভাসানীর কাগমারি সম্মেলন। সম্মেলনে আওয়ামী লীগ বিভক্ত হয়ে ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) গঠিত।
১৯৫৮, ৭ অক্টোবর – পাকিস্তানে মে. জে. ইস্কান্দার মীর্জার ক্ষমতা দখল।
১৯৫৮, ২৭ অক্টোবর – পাকিস্তানে জে. আইয়ুব খানের ক্ষমতা দখল।
১৯৬৬, ১৩ ফেব্রুয়ারি – লাহোরে অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে শেখ মুজিবুর রহমানের ‘ছয় দফা’ ঘোষণা।
১৯৬৮, ১৯ জুন – আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি শুরু।
১৯৬৯, ২৪ জানুয়ারি – পূর্ব পাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান।
১৯৬৯, ২৪ ফেব্রুয়ারি – আইয়ুব খানের পদত্যাগ এবং ইয়াহিয়া খানের ক্ষমতা গ্রহণ।
১৯৭০, ১২ নভেম্বর – প্রলয়ঙ্করী ঘূণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় ১০ লাখ লোকের মৃত্যু।
১৯৭০, ১৭ ডিসেম্বর – প্রাদেশিক ও জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়।
১৯৭১, ৭ মার্চ – রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ।
১৯৭১, ২৫ মার্চ – বাঙালির উপর পাক সেনাদের গণহত্যা (অপারেশন সার্চ লাইট) অভিযান।
১৯৭১, ২৬ মার্চ – বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা।
১৯৭১, ১৭ এপ্রিল – মুজিবনগরে অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার গঠন।
১৯৭১, ১৬ ডিসেম্বর – পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণ।
১৯৭২, ১০ জানুয়ারি – বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন।
১৯৭২, ১৬ ডিসেম্বর – বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তন। (১২ অক্টোবর ’৭২ উত্থাপিত ও ৪ নভেম্বর ১৯৭২ গৃহীত)
১৯৭৪, ১৭ সেপ্টেম্বর – জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ।
১৯৭৪, ২৪ সেপ্টেম্বর – জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ।
১৯৭৫, ১৫ আগস্ট – বঙ্গবন্ধু হত্যা।
১৯৭৫, ৩ নভেম্বর – ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে চার জাতীয় নেতাকে হত্যা।
১৯৭৫, ৭ নভেম্বর – সিপাহী জনতা বিপ্লব।
১৯৭৫, ৩ মার্চ – বাঙালির পরিবর্তে ‘বাংলাদেশী জাতীয়তা’ আখ্যায়িত করা হয়।
১৯৮১, ৩০ মে – বিদ্রোহী সেনা সদস্যদের হাতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত।
১৯৮২, ২৪ মার্চ – জেনারেল এরশাদের ক্ষমতা দখল।
১৯৮৮, ৭ জুন – ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করে অষ্টম সংশোধনী বিল সংসদে পাস।
১৯৯০, ৬ ডিসেম্বর – গণআন্দোলনে এরশাদের পতন।
১৯৯২ – ভারতের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কাছে তিন বিঘা করিডোর হস্তান্তর।
১৯৯৬, ২১ মার্চ – ৩০ বছরের জন্য বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষর।
১৯৯৭ – বাংলাদেশের আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হয়।
১৯৯৭, ২ ডিসেম্বর – সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতির মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর।
১৯৯৯, ১৭ নভেম্বর – ২১ ফেব্রুয়ারি (UNESCO কর্তৃক) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মর্যাদা লাভ।
২০০০, ২১ ফ্রেব্রুয়ারি – প্রথম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত।
২০০০, ২৬ জুন – দশম টেস্ট ক্রিকেট খেলুড়ে দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বিশেষ পর্যাদা লাভ।
২০০১, ১ অক্টোবর – বাংলাদেশে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং চারদলীয় ঐক্য জোটের জয়। টেবিল টেনিসে ১৬ বার জাতীয় চ্যাম্পীয়ন হওয়ায় গিনেস বুক অব ওয়াল্ড রেকর্ডস এ জোবায়রা রহমান নিলুর নাম স্থান পায়।
২০০২, ১ মার্চ – সারা দেশে পরিবেশ দূষণকারী পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।
২০০৩, ২৩ এপ্রিল – দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায় কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়।
২০০৪, ১৯ জানুয়ারি – মতিঝিলে ৩৭ তলা বিশিষ্ট দেশের সর্বোচ্চ ভবন সিটি সেন্টার এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
২০০৬, ১০ ডিসেম্বর – ড. মুহাম্মদ ইউসূস ও গ্রামীণ ব্যাংকের নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ।
২০০৭, ১১ জানুয়ারি – বাংলাদেশে জরুরী অবস্থা জারী এবং নবম জাতীয় সংসর নির্বাচনের লক্ষ্যে নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন।
২০০৭, ১৫ নভেম্বর – প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সুনামির আঘাতে বাংলাদেশে কমপক্ষে তিনহাজার লোকের প্রাণ হানি।
২০০৮, ২৯ ডিসেম্বর – বাংলাদেশে বহুল আলোচিত নবন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের বিপুল জয়।
২০০৯, ২৫ ফেব্রুয়ারি – ঢাকা পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে ৬৭ সেনা কর্মকর্তা নিহত।
২০১১, ১০ জানুয়ারি – অব্যাহত মূল্যধসে জের ধরে শেয়ারবাজারে ইতিহাসে প্রথম বারের মতো ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধ করা হয়।
২০১১, ২৩ জানুয়ারি – বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা আরম্ভ করে।
২০১১, ১৯ অক্টোবর – উপমহাদেশ ভাগের ৬৪ বছর পর দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত হয়।
২০১২, ১৪ মার্চ – সমুদ্রসীমা নিয়ে মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের পক্ষে রায় দেয় জার্মানির হামবুর্গে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল ফর ল অব দ্যা সি।
২০১২, ২৯ মে – প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন নিশাত মজুমদার।
২০১২, ৮ অক্টোবর – বাংলাদেশে নির্মিত প্রথম যুদ্ধজাহাজ এর যাত্রা শুরু।
২০১২, ২৪ এপ্রিল – রাষ্টপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যুতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে আব্দুল হামিদের শপথ গ্রহণ। সাভারে ৯ম তলা বাণিজ্যিক ভবন ধ্বসে সহস্রাধিক গার্মেন্টস কর্মীর মর্মান্তিক মৃত্যু।
২০১৩, ৩০ এপ্রিল – বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নারী হিসেবে স্পীকার পদে ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর শপথ গ্রহণ।
২০১৪, ৫ জানুয়ারি – বাংলাদেশের বহুল আলোচিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রধান বিরোধীদল বিএনপিসহ ২৮টি দলের নির্বাচন বর্জন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন নির্বাচিত। আওয়ামীলীগ এককভাবে সরকার গঠন করে।
২০১৫ – একাদশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ এ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল প্রথমবারের মতো কোয়াটার ফাইনাল খেলার গৌরব অর্জন করে। এতে পতিপক্ষ ভারত ১০৯ রানে জয় লাভ করে।