গুরুত্বপূর্ণ
বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘তিন কন্যা’ এর চিত্রকার কে? – কামরুল হাসান।
‘Making of a Nation Bangladesh’ -গ্রন্থের রচয়িতা কে? – নুরুল ইসলাম।
‘মনপুরা ৭০’ কী? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের আঁকা একটি চিত্রকর্ম।
বাংলাদেশের কোন শিল্প দুর্ভিক্ষের ছবি এঁকে বিখ্যাত হন? – জয়নুল আবেদীন।
‘কবর’ নাটকটি সর্বপ্রথম অভিনীত হয় – ঢাকা কেন্দ্রিয় কারাগারে।
কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশী ছায়াছবি – মাটির ময়না।
চর্যাপদের আবিষ্কারক কে? – হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
ব্যঙ্গ চিত্রশিল্পী হিসাবে অধিক পরিচিত – রফিকুন্নবী।
বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প জাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত? – নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে।
লোকশিল্প জাদুঘরের বর্তমান নাম কী? – জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর।
বাংলাদেশের কোন অঞ্চলকে ‘রূপসী বাংলা’ বলে ঘোষণা করা হয়েছে? – সোনারগাঁয়ের জাদুঘর এলাকাকে।
‘বাংলা নববর্ষ’ পহেলা বৈশাখ চালু করেন কে? – সম্রাট আকবর। (১৫৫৬ সালে)।
‘ভাওয়াইয়া’ ও ‘চটকা’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – রংপুর।
‘গম্ভীরা’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – চাপাইনবাবগঞ্জ (চাপাইনবাবগঞ্জ প্রশ্নে না থাকলে রাজশাহী হবে)।
‘ভাটিয়ালী’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – ময়মনসিংহ।
বৃহত্তর ঢাকা-ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী সংগীতের নাম কী? – জারি।
বাংলা সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত গান নয় কোনটি? – পপ, রক, ডিসকো, র্যাপ।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির গীতিকার কে? – আব্দুল গাফফার চৌধুরী।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির প্রথম সুরকার ছিলেন কে? – আব্দুল লতিফ।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানিটির বর্তমান সুরকার কে? – আলতাফ মাহমুদ।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন যাদুকর কে? – জুয়েল আইচ।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট কে? – রনবী (রফিকুন্নবী)।
বাংলাদেশের বিখ্যাত ভাস্কর কে? – শামীর শিকদার।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কাঠ খোদাই শিল্পী কে? – অলক রায়।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট লালন গীতি গবেষক কে? – ড. আশরাফ সিদ্দিকী।
লালনগীতির জীবন্ত কিংবদন্তী শিল্পী কে? – ফরিদা পারভীন।
বাংলাদেশের সুর সম্রাট বলা হয় কাকে? – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁকে। (আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন)
বাংলাদেশের প্রখ্যাত মনিপুরী নাচ কোন অঞ্চলের? – সিলেট অঞ্চলের।
রংপুর, রাজশাহী অঞ্চলের বিখ্যাত নৃত্য কোনটি? – ঝুমুর নৃত্য।
‘বল নৃত্য’ কোন অঞ্চলের নৃত্য? – যশোর অঞ্চলের।
১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের উপর বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘ম্যাডোনা ৪৩’ কে এঁকেছেন? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী কে? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের আঁকা বিখ্যাত চিত্রকর্ম কী কী? – ম্যাডোনা-৪৩, সংগ্রাম, মনপুরা-৭০, পাইন্যার মা, গায়ের বধু, নবান্ন, মইটানা প্রভৃতি।
প্রখ্যাত ‘তিন কন্যা’ ছবিটি কে এঁকেছেন? – পটুয়া কামরুল হাসান।
বাংলাদেশের কোন সঙ্গীতজ্ঞ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন? – আব্বাস উদ্দিন ও আব্দুল আলীম (পল্লীগীতি)।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নৃত্যশিল্পী কে? – বুলবুল চৌধুরী।
“মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি” গানটির গীতিকার কে? – গোবিন্দ হালদার।
“মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি” গানটির সুরকার কে? – আপেল মাহমুদ।
‘আরেক ফাল্গুন’ উপন্যাসের রচয়িতা কে? – জহির রায়হান।
ভাষা আন্দোলনের উপর প্রথম উপন্যাস কোনটি? – আরেক ফালগুন।
কায়কোবাদের মহাশ্মশানে বর্ণনা রয়েছে কোন ঘটনা? – পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের ঘটনা।
“ধন ধান্যে পুষ্পে ধরা আমাদেরই বসুন্ধরা” গানটির গীতিকার কেন? – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
“সব কটি জানালা খুলে দাও না” গানটির সুরকার কে? – নজরুল ইসলাম বাবু।
একুশে ফেব্রুয়ারির উপর লিখিত প্রথম কবিতা কোনটি? – “কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসছি”।
“কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসছি” কবিতাটি কে রচনা করেন? – মাহবুবুল আলম চৌধুরী।
‘ভাতদে হারাম জাদা, নইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো’ কবিতাটি কোন বিতর্কিত লেখকের? – কবি রফিক আজাদের।
কবর নাটকটির রচয়িতা কে? – মুনীর চৌধুরী।
কবর নাটকের মূল উপজীব্য বিষয় কোনটি? – ৫২ এর ভাষা আন্দোলন।
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকটির লেখক কে? – মুনীর চৌধুরী।
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের উপজীব্য বিষয় কী ছিল? – পানি পথের ৩য় যুদ্ধ।
‘বাংলা একাডেমি’ প্রতিষ্ঠিত হয় কবে? – ৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫ সালে।
বাংলা একাডেমি’র মূল ভবনের পুরাতন নাম কী? – বর্ধমান হাউজ।
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলা শুরু হয় কবে থেকে? – ১৯৭৮ সাল থেকে।
বাংলা একাডেমি কত সালে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন আয়োজন করে যা ছিল প্রথম ও শেষ সাহিত্য সম্মেলন? – ১৯৭৪ সালে।
বাংলা একাডেমি’র প্রথম ফেলো কে? – ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় কবে? – ১৫ মার্চ ২০০১ (কপি আনান, জাতিসংঘের সাবেক সহাসচিব)।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার সেগুন বাগিচায়।
এশিয়াটিক সোসাইট কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ৩ জানুয়ারি ১৯৫২ সালে (১৯৭১ সালে ‘বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি’ নামে রূপান্তরিত হয়।)
এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা কে? – স্যার উইলিয়াম জোন্স।
এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বিশ্বকোষ’ টির নাম কী? – বাংলা পিডিয়া (১০ খণ্ডে বাংলা ও ইংরেজিতে, ২০০৩ সালে প্রকাশিত হয়।)
বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক কে? – প্রফেসর মযহারুল ইসলাম।
সর্বপ্রথম কবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বই মেলা অনুষ্ঠিত হয় এবং বই মেলা পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভের স্বীকৃতি দেয়া হয় কবে? – ১৯৭২ সালে এবং ১৯৭৮ সালে।
বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত ‘১৪০০ সাল’ কবিতাটির রচয়িতা কে? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৯৭৪ সালে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার সেগুন বাগিচায়।
শিশু একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে? – ১৯৭৭ সালে।
শিশু একাডেমি কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার পুরাতন হাইকোর্ট সংলগ্ন।
‘ময়মনসিংহ গীতিকা’ কে সংগ্রহ করেন? – দীনেশ চন্দ্র সেন।
দীনেশ চন্দ্র সেন কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন? – মানিকগঞ্জ।
বাংলাদেশের তথা উপমহাদেশের ‘বাউল সম্রাট’ কে? – লালন ফকির।
লালন ফকিরের মাজার (লালন কমপ্লেক্স) কোথায় অবস্থিত? – কুষ্টিয়ার ছেঁউড়ীতে।
লালন ফকিরের জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিতব্য সিনেমার নাম কী? – অচিন পাখি।
লালন ফকিরের জীবন নিয়ে নির্মিত ‘লালন’ চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে? – তানভীর মোকাম্মেল।
বাংলা টম্পাগানের জনক কে? – রামনিধি গুপ্ত। (নিধু বাবু)
হাছন রাজার মাজার কোথায় অবস্থিত? – সিলেট।
সম্প্রতি হাছন রাজার জীবন নিয়ে নির্মিত ‘হাছন রাজা’ চলচ্চিত্রটির কাহিনীকার ও পরিচালক কে? – কাহিনীকার : অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও পরিচালক : চাষী নজরুল ইসলাম।
বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন কী? – চর্যাপদ। (আবিষ্কার ১৯০৭ সালে)
চর্যাপদের মোট লেখক কত জন ছিল? – ২৪ জন।
বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়? – নেপালের রাজ দরবারে।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কে ছিলেন? – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান।
চর্যাপদ কত সালে আবিষ্কার করা হয়? – ১৯০৭ সালে।
মোট কতটি চর্যাপদ উদ্ধার করা হয়েছিল? – সাড়ে ছেচল্লিশটি।
সর্বাধিক চর্যাপদ কে রচনা করেন? – কাহ্নপা (১৩টি)।
বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক কে? – চার্লস উইলকিনস।
প্রথম কোন বাঙালি বাংলা মুদ্রাক্ষর খোদাই করেন? – পঞ্চানন কর্মকার। (একেও বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয়।)
‘দেওয়ানা মদীনা’ পালার রচয়িতা কে? – মনুসর বয়াতি।
‘পাঁচালি’ গানের শক্তিশালী কবি কে? – দশরথি রায়।
‘ঠাকুরমার ঝুলি’ -এর লেখক কে? – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
‘ঠাকুরমার ঝুলি’র ভূমিকা অংশ কে লিখেছিলেন? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উপমহাদেশের রাগ সঙ্গীতকে সর্বপ্রথম পাশ্চাত্যে পরিচিত কারী অগ্রপথিক কে? – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ।
বাংলা ভাষায় রচিত গানের সম্রাট কে? – কাজী নজরুল ইসলাম।
‘মরমী কবি’ নামে পরিচিত কে? – হাছন রাজা।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সঙ্গীতজ্ঞের নাম কী? – ওস্তাদ আয়াত আলী খান।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ-কে কবে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ‘দেশিকত্তোম’ উপাধিতে ভূষিত করে? – ১৯৬১ সালে।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ জন্মগ্রহণ করেন কোথায়? – ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার শিবপুর গ্রামে।
ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, মুর্শিদী ইত্যাদি লোক সংগীতের অনন্য সাধারণ গায়ক কে ছিলেন? – আব্বাসউদ্দীন আহমেদ।
সঙ্গীতে অবদান রাখার জন্য আব্বাস উদ্দিনকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মরনোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয় কত সালে? – ১৯৮১ সালে।
সম্প্রতি কোন সঙ্গীত নিয়ে ইউরোপের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা চলছে? – লালনগীতি।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাওয়াইয়া গায়িকা কে? – ফেরদৌসী রহমান।
লোকসঙ্গীত ও আধুনিক সংগীতে সুনাম অর্জনকারী গায়িকা কে? – সাবিনা ইয়াসমিন।
বিভিন্ন ভাষার সংগীতে অন্যন্য আবদান রেখেছেন বাংলাদেশের কোন গায়িকা? – রূনা লায়লা।
উপমহাদেশের সবচেয়ে বেশি অডিও ক্যাসেটে কণ্ট প্রদানকারী শিল্পী কে? – মমতাজ; মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ গ্রামের বাড়ি।
বাংলাদেশ লোক সাহিত্যের সংগ্রাহক কারা? – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, কবি আবদুস সাত্তার, ডা. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক মনসুর উদ্দিন আহমদ।
প্রচলিত বাংলা বর্ষপঞ্জি কার পরিকল্পনায় তৈরি? – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৬৩ সালে)।
আবদুল আলিম কীসের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন? – পল্লীগীতি গায়ক হিসেবে।
ঢাকার মঞ্চে প্রথম মহিলা অভিনেত্রী কে ছিলেন? – কামরুন্নাহার চৌধুরী।
‘শিশুস্বর্গ’ কী? – এস. এম. সুলতানের নিজবাড়ি নড়াইলে শিশুদের জন্য একটি চিত্রাংকন প্রতিষ্ঠান।
কোন চিত্রশিল্পী সাপ, ব্যাঙ, ইঁদুর প্রভৃতি প্রাণির সাথে নির্জন পোড়োবাড়িতে বাস করতেন? – এস. এম. সুলতান।
বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘তিন কন্যা’ এর চিত্রকার কে? – কামরুল হাসান।
‘Making of a Nation Bangladesh’ -গ্রন্থের রচয়িতা কে? – নুরুল ইসলাম।
‘মনপুরা ৭০’ কী? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের আঁকা একটি চিত্রকর্ম।
বাংলাদেশের কোন শিল্প দুর্ভিক্ষের ছবি এঁকে বিখ্যাত হন? – জয়নুল আবেদীন।
‘কবর’ নাটকটি সর্বপ্রথম অভিনীত হয় – ঢাকা কেন্দ্রিয় কারাগারে।
কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশী ছায়াছবি – মাটির ময়না।
চর্যাপদের আবিষ্কারক কে? – হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
ব্যঙ্গ চিত্রশিল্পী হিসাবে অধিক পরিচিত – রফিকুন্নবী।
কৃষ্টি ও সংস্কৃতি
লোকশিল্প জাদুঘরের বর্তমান নাম কী? – জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর।
বাংলাদেশের কোন অঞ্চলকে ‘রূপসী বাংলা’ বলে ঘোষণা করা হয়েছে? – সোনারগাঁয়ের জাদুঘর এলাকাকে।
‘বাংলা নববর্ষ’ পহেলা বৈশাখ চালু করেন কে? – সম্রাট আকবর। (১৫৫৬ সালে)।
‘ভাওয়াইয়া’ ও ‘চটকা’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – রংপুর।
‘গম্ভীরা’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – চাপাইনবাবগঞ্জ (চাপাইনবাবগঞ্জ প্রশ্নে না থাকলে রাজশাহী হবে)।
‘ভাটিয়ালী’ বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের গান? – ময়মনসিংহ।
বৃহত্তর ঢাকা-ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী সংগীতের নাম কী? – জারি।
বাংলা সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত গান নয় কোনটি? – পপ, রক, ডিসকো, র্যাপ।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির গীতিকার কে? – আব্দুল গাফফার চৌধুরী।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটির প্রথম সুরকার ছিলেন কে? – আব্দুল লতিফ।
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানিটির বর্তমান সুরকার কে? – আলতাফ মাহমুদ।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন যাদুকর কে? – জুয়েল আইচ।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট কে? – রনবী (রফিকুন্নবী)।
বাংলাদেশের বিখ্যাত ভাস্কর কে? – শামীর শিকদার।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কাঠ খোদাই শিল্পী কে? – অলক রায়।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট লালন গীতি গবেষক কে? – ড. আশরাফ সিদ্দিকী।
লালনগীতির জীবন্ত কিংবদন্তী শিল্পী কে? – ফরিদা পারভীন।
বাংলাদেশের সুর সম্রাট বলা হয় কাকে? – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁকে। (আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন)
বাংলাদেশের প্রখ্যাত মনিপুরী নাচ কোন অঞ্চলের? – সিলেট অঞ্চলের।
রংপুর, রাজশাহী অঞ্চলের বিখ্যাত নৃত্য কোনটি? – ঝুমুর নৃত্য।
‘বল নৃত্য’ কোন অঞ্চলের নৃত্য? – যশোর অঞ্চলের।
১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের উপর বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘ম্যাডোনা ৪৩’ কে এঁকেছেন? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী কে? – শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের আঁকা বিখ্যাত চিত্রকর্ম কী কী? – ম্যাডোনা-৪৩, সংগ্রাম, মনপুরা-৭০, পাইন্যার মা, গায়ের বধু, নবান্ন, মইটানা প্রভৃতি।
প্রখ্যাত ‘তিন কন্যা’ ছবিটি কে এঁকেছেন? – পটুয়া কামরুল হাসান।
বাংলাদেশের কোন সঙ্গীতজ্ঞ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন? – আব্বাস উদ্দিন ও আব্দুল আলীম (পল্লীগীতি)।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নৃত্যশিল্পী কে? – বুলবুল চৌধুরী।
“মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি” গানটির গীতিকার কে? – গোবিন্দ হালদার।
“মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি” গানটির সুরকার কে? – আপেল মাহমুদ।
‘আরেক ফাল্গুন’ উপন্যাসের রচয়িতা কে? – জহির রায়হান।
ভাষা আন্দোলনের উপর প্রথম উপন্যাস কোনটি? – আরেক ফালগুন।
কায়কোবাদের মহাশ্মশানে বর্ণনা রয়েছে কোন ঘটনা? – পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের ঘটনা।
“ধন ধান্যে পুষ্পে ধরা আমাদেরই বসুন্ধরা” গানটির গীতিকার কেন? – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
“সব কটি জানালা খুলে দাও না” গানটির সুরকার কে? – নজরুল ইসলাম বাবু।
একুশে ফেব্রুয়ারির উপর লিখিত প্রথম কবিতা কোনটি? – “কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসছি”।
“কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসছি” কবিতাটি কে রচনা করেন? – মাহবুবুল আলম চৌধুরী।
‘ভাতদে হারাম জাদা, নইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো’ কবিতাটি কোন বিতর্কিত লেখকের? – কবি রফিক আজাদের।
কবর নাটকটির রচয়িতা কে? – মুনীর চৌধুরী।
কবর নাটকের মূল উপজীব্য বিষয় কোনটি? – ৫২ এর ভাষা আন্দোলন।
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকটির লেখক কে? – মুনীর চৌধুরী।
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের উপজীব্য বিষয় কী ছিল? – পানি পথের ৩য় যুদ্ধ।
‘বাংলা একাডেমি’ প্রতিষ্ঠিত হয় কবে? – ৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫ সালে।
বাংলা একাডেমি’র মূল ভবনের পুরাতন নাম কী? – বর্ধমান হাউজ।
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলা শুরু হয় কবে থেকে? – ১৯৭৮ সাল থেকে।
বাংলা একাডেমি কত সালে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন আয়োজন করে যা ছিল প্রথম ও শেষ সাহিত্য সম্মেলন? – ১৯৭৪ সালে।
বাংলা একাডেমি’র প্রথম ফেলো কে? – ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় কবে? – ১৫ মার্চ ২০০১ (কপি আনান, জাতিসংঘের সাবেক সহাসচিব)।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার সেগুন বাগিচায়।
এশিয়াটিক সোসাইট কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ৩ জানুয়ারি ১৯৫২ সালে (১৯৭১ সালে ‘বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি’ নামে রূপান্তরিত হয়।)
এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা কে? – স্যার উইলিয়াম জোন্স।
এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বিশ্বকোষ’ টির নাম কী? – বাংলা পিডিয়া (১০ খণ্ডে বাংলা ও ইংরেজিতে, ২০০৩ সালে প্রকাশিত হয়।)
বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক কে? – প্রফেসর মযহারুল ইসলাম।
সর্বপ্রথম কবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বই মেলা অনুষ্ঠিত হয় এবং বই মেলা পূর্ণাঙ্গ রূপ লাভের স্বীকৃতি দেয়া হয় কবে? – ১৯৭২ সালে এবং ১৯৭৮ সালে।
বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত ‘১৪০০ সাল’ কবিতাটির রচয়িতা কে? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৯৭৪ সালে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার সেগুন বাগিচায়।
শিশু একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে? – ১৯৭৭ সালে।
শিশু একাডেমি কোথায় অবস্থিত? – ঢাকার পুরাতন হাইকোর্ট সংলগ্ন।
‘ময়মনসিংহ গীতিকা’ কে সংগ্রহ করেন? – দীনেশ চন্দ্র সেন।
দীনেশ চন্দ্র সেন কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন? – মানিকগঞ্জ।
বাংলাদেশের তথা উপমহাদেশের ‘বাউল সম্রাট’ কে? – লালন ফকির।
লালন ফকিরের মাজার (লালন কমপ্লেক্স) কোথায় অবস্থিত? – কুষ্টিয়ার ছেঁউড়ীতে।
লালন ফকিরের জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিতব্য সিনেমার নাম কী? – অচিন পাখি।
লালন ফকিরের জীবন নিয়ে নির্মিত ‘লালন’ চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে? – তানভীর মোকাম্মেল।
বাংলা টম্পাগানের জনক কে? – রামনিধি গুপ্ত। (নিধু বাবু)
হাছন রাজার মাজার কোথায় অবস্থিত? – সিলেট।
সম্প্রতি হাছন রাজার জীবন নিয়ে নির্মিত ‘হাছন রাজা’ চলচ্চিত্রটির কাহিনীকার ও পরিচালক কে? – কাহিনীকার : অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ ও পরিচালক : চাষী নজরুল ইসলাম।
বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন কী? – চর্যাপদ। (আবিষ্কার ১৯০৭ সালে)
চর্যাপদের মোট লেখক কত জন ছিল? – ২৪ জন।
বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়? – নেপালের রাজ দরবারে।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কে ছিলেন? – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান।
চর্যাপদ কত সালে আবিষ্কার করা হয়? – ১৯০৭ সালে।
মোট কতটি চর্যাপদ উদ্ধার করা হয়েছিল? – সাড়ে ছেচল্লিশটি।
সর্বাধিক চর্যাপদ কে রচনা করেন? – কাহ্নপা (১৩টি)।
বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক কে? – চার্লস উইলকিনস।
প্রথম কোন বাঙালি বাংলা মুদ্রাক্ষর খোদাই করেন? – পঞ্চানন কর্মকার। (একেও বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয়।)
‘দেওয়ানা মদীনা’ পালার রচয়িতা কে? – মনুসর বয়াতি।
‘পাঁচালি’ গানের শক্তিশালী কবি কে? – দশরথি রায়।
‘ঠাকুরমার ঝুলি’ -এর লেখক কে? – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
‘ঠাকুরমার ঝুলি’র ভূমিকা অংশ কে লিখেছিলেন? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
উপমহাদেশের রাগ সঙ্গীতকে সর্বপ্রথম পাশ্চাত্যে পরিচিত কারী অগ্রপথিক কে? – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ।
বাংলা ভাষায় রচিত গানের সম্রাট কে? – কাজী নজরুল ইসলাম।
‘মরমী কবি’ নামে পরিচিত কে? – হাছন রাজা।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সঙ্গীতজ্ঞের নাম কী? – ওস্তাদ আয়াত আলী খান।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ-কে কবে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ‘দেশিকত্তোম’ উপাধিতে ভূষিত করে? – ১৯৬১ সালে।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ জন্মগ্রহণ করেন কোথায়? – ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার শিবপুর গ্রামে।
ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, জারি, সারি, মুর্শিদী ইত্যাদি লোক সংগীতের অনন্য সাধারণ গায়ক কে ছিলেন? – আব্বাসউদ্দীন আহমেদ।
সঙ্গীতে অবদান রাখার জন্য আব্বাস উদ্দিনকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মরনোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয় কত সালে? – ১৯৮১ সালে।
সম্প্রতি কোন সঙ্গীত নিয়ে ইউরোপের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা চলছে? – লালনগীতি।
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ভাওয়াইয়া গায়িকা কে? – ফেরদৌসী রহমান।
লোকসঙ্গীত ও আধুনিক সংগীতে সুনাম অর্জনকারী গায়িকা কে? – সাবিনা ইয়াসমিন।
বিভিন্ন ভাষার সংগীতে অন্যন্য আবদান রেখেছেন বাংলাদেশের কোন গায়িকা? – রূনা লায়লা।
উপমহাদেশের সবচেয়ে বেশি অডিও ক্যাসেটে কণ্ট প্রদানকারী শিল্পী কে? – মমতাজ; মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ গ্রামের বাড়ি।
বাংলাদেশ লোক সাহিত্যের সংগ্রাহক কারা? – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, কবি আবদুস সাত্তার, ডা. আশরাফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক মনসুর উদ্দিন আহমদ।
প্রচলিত বাংলা বর্ষপঞ্জি কার পরিকল্পনায় তৈরি? – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (১৯৬৩ সালে)।
আবদুল আলিম কীসের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন? – পল্লীগীতি গায়ক হিসেবে।
ঢাকার মঞ্চে প্রথম মহিলা অভিনেত্রী কে ছিলেন? – কামরুন্নাহার চৌধুরী।
‘শিশুস্বর্গ’ কী? – এস. এম. সুলতানের নিজবাড়ি নড়াইলে শিশুদের জন্য একটি চিত্রাংকন প্রতিষ্ঠান।
কোন চিত্রশিল্পী সাপ, ব্যাঙ, ইঁদুর প্রভৃতি প্রাণির সাথে নির্জন পোড়োবাড়িতে বাস করতেন? – এস. এম. সুলতান।