বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন
কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের কত চরণ বাজানো হয়? – প্রথম ৪টি।
১৯ মে ২০১২ তারিখে কোন বাংলাদেশী এভারেস্ট জয় করেন? – নিশাত মজুমদার।
বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের রচয়িতা কে? – কাজী নজরুল ইসলাম।
আমার ভইয়ের রক্তে রাঙানো ------ গানটির সুরকার – আলতাফ মাহমুদ।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কবে? – ২ মার্চ, ১৯৭১।
বাংলাদেশে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবে? – ১৪ ডিসেম্বর।
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক ও পতাকা
বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে? – কামরুল হাসান।
বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম কে আঁকেন? – মেজর জেমস রেনেল।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কবে? – ২ মার্চ, ১৯৭১। (ঢাবির বটতলায় আ.স.ম আব্দুর রব উত্তোলন করেন) (পতাকা দিবস – ২ মার্চ)।
জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় কবে, কোথায় এবং কে করেন? – ৩ মার্চ ১৯৭১ সালে, পল্টন ময়দানে, শাহজাহান সিরাজ।
বিদেশে প্রথম কোন মিশন কে, কবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন? – ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে, কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার প্রধান জনাব এম. হোসেন আলী বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন এবং পতাকা উত্তোলন করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কবে গৃহীত হয়? – ১৭ জানুয়ারী ১৯৭২।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত কত? – ১০ : ৬ বা ৫ : ৩
জাতীয় পতাকা বিধি কোন সালে প্রণীত হয়? – ১৯৭২ সালে।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে কোন দেশের জাতীয় পতাকার সাদৃশ্য আছে? – জাপানের।
বাংলাদেশের জাতীয সংগীত
’আমার সোনার বাংলা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত? – গীতবিতান কাব্যগ্রন্থের স্বরবিতান ৪৬-এর ‘স্বদেশ’ শীর্ষক প্রথম গীতি।
প্রথম কবে কোন পত্রিকায় ‘আমার সোনার বাংলা’ প্রকাশিত হয়? – ১৯০৫ সালে (বাংলা ১৩১২) ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকায়।
সংবিধানের কত নং অধ্যাদেশে আমার সোনার বাংলাকে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে? – ৪.১নং অধ্যাদেশে।
‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি’ – বাংলাদেশে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে কখন গ্রহণ করা হয়? – ৩ মার্চ ১৯৭১ সালে (বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে)।
‘আমার সোনার বাংলা’ কবিতাটির কত চরণ জাতীয় সঙ্গীতে গৃহীত হয়েছে? – ১০ চরণ। (কবিতাটি মোট ২৫ চরণ)। (রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে বাজানো হয় প্রথম চার চরণ।)
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয় কবে, কোথায়? – ৭ মার্চ ১৯৭১, রেসকোর্স ময়দানে।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম ইংরেজি অনুবাদক কে? – সৈয়দ আলী আহসান।
১৯০৫ সালে রচিত ‘আমার সোনার বাংলা’ রচনার মুখ্য উদ্দেশ্য কী ছিল? – পূর্ব ও পশ্চিম উভয় বঙ্গকে একত্রীভূত করা।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি
কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কবিতা কী এবং কত সালে প্রকাশিত হয়? – মুক্তি, বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য প্রত্রিকায় জুলাই ১৯১৯ সালে।
কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গদ্য কী এবং কত সালে প্রকাশিত হয়? – বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী, সওগাত পত্রিকায় মে ১৯১৯ সালে।
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী? – অগ্নীবীণা, ১৯২২ সালে।
কাজী নজরুল ইসলামকে নাগরিকত্ব ও একুশে পদক প্রদান করা হয় কবে? – ১৯৭৪ সালে। (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সন্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান-৯ ডিসেম্বর ১৯৭৪)।
কোন তারিখে কাজী নজরুল ইসলামকে ঢাকায় আনা হয়? – ২৪ মে ১৯৭২।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবস
২৬ মার্চকে ‘স্বাধীনতা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় কত সালে? – ১৯৮০ সালে।
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করা হয় কোন তারিখে? – ২১ ফেব্রুয়ারি। (UNESCO ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯, ৩১তম বৈঠকে এ ঘোষণা দেয়।)
বাংলাদেশের বিজয় দিবস কোনটি? – ১৬ ডিসেম্বর।
বাংলাদেশের জাতীয় দিবসসমূহ
- জাতীয় ভোক্তা অধিকার দিবস – ১৯ জানুয়ারি।
- জাতীয় শিক্ষক দিবস – ১৯ জানুয়ারি।
- শহীদ দিবস/মার্তৃভাষা দিবস – ২১ ফেব্রুয়ারি। [১৯৬৫ সালের পূর্বে ১১ মার্চ ছিল]
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস – ২১ ফেব্রুয়ারি।
- ডায়বেটিক সচেতনা দিবস – ২৮ ফেব্রুয়ারি।
- জাতীয় পতাকা দিবস – ২ মার্চ।
- জাতীয় শিশু দিবস – ১৭ মার্চ।
- স্বাধীনতার সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস – ১৯ মার্চ।
- ছয়দফা দিবস – ২৩ মার্চ।
- কালোরাত্রি দিবস – ২৫ মার্চ।
- স্বাধীনতা দিবস / জাতীয় দিবস – ২৬ মার্চ।
- জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা দিবস – ৩১ মার্চ।
- জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস – এপ্রিল মাসের প্রথম বুধবার।
- মুজিবনগর দিবস – ১৭ এপ্রিল।
- বিশ্ব মা দিবস – ২২ এপ্রিল।
- নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস – ২৮ মে।
- ধুমপানমুক্ত দিবস – ৩১ মে।
- জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস – ৩ জুলাই।
- জাতীয় মূল্য সংযোজন কর (মূসক) দিবস – ১০ জুলাই।
- জাতীয় জ্বালানী নিরাপত্তা দিবস – ৯ আগস্ট।
- জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগস্ট।
- আয়কর দিবস – ১৫ সেপ্টেম্বর।
- জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস – ২২ অক্টোবর।
- জাতীয় চক্ষু ও রক্তদান দিবস – ১ নভেম্বর।
- জেলহত্যা দিবস – ৩ নভেম্বর।
- সংবিধান দিবস – ৪ নভেম্বর
- জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস – ৭ নভেম্বর।
- নুর হোসেন দিবস – ১০ নভেম্বর।
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস – ২১ নভেম্বর।
- জাতীয় যুব দিবস/মুক্তিযোদ্ধা দিবস – ১ ডিসেম্বর।
- বাংলা একাডেমী দিবস – ৩ ডিসেম্বর।
- স্বৈরাচার পতন দিবস – ৬ ডিসেম্বর।
- জাতীয় টিকা দিবস – ৭ ডিসেম্বর।
- বেগম রোকেয়া দিবস – ৯ ডিসেম্বর।
- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস – ১৪ ডিসেম্বর।
- বিজয় দিবস – ১৬ ডিসেম্বর।
- বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস – ২০ ডিসেম্বর।
- বই উপহার দিবস – ১ বৈশাখ।
- জাতীয় কৃষি দিবস – ১ অগ্রহায়ণ।